1. স্টুডেন্ট কে পড়াচ্ছিলাম, ওর আম্মু আইসা আমারে চা পাউরুটি নাস্তা দিয়া গেলো, পিচ্চিটার জন্যও আলাদা করে দিলো।
তো হঠাৎ দেখি ওয় পাউরুটি না খাইয়া হুদাই চা খাইয়া শেষ কইরা ফেলতাছে!
জিজ্ঞেস করলাম, তুমি পাউরুটি ভিজাই না খাইয়া হুদাই চা খাইতাছো ক্যান? পরে পাউরুটি খাইবা কি করে?
পিচ্চি উত্তর দিলো, "আপনার চা থেকে ভিজিয়ে খাবো!
2. জামাই উকিল। তাই জামাইয়ের ৭ টা সাদা শার্ট ও ২ টা কালো কোর্ট আছে।
জামাই যখনই বউকে শ্বশুর বাড়ি থেকে আনতে যান, তখনই ৭ টা শার্টের যেকোন ১ টার সাথে ম্যাচিং জিন্স পরে শ্বশুর বাড়ি চলে যান।
শ্বাশুড়ি তাঁকে আজ বলেই বসলো, "তোমার কি একটাই শার্ট? প্রতিবারই দেখি এই সাদাটাই পরে আসো!"
জামাই উকিলের আজ মগজ গরম ছিলো তাই বলে উঠল, "হ্যাঁ তাতে কি হয়েছে? আপনারও তো চারটি মে-য়ে, সেই তো প্রতিবার বড়টাকেই ধরায়ে দেন আমি কি কিছু বলি?
3. ছাত্রীঃ স্যার শুনছেন ।
স্যারঃ বলো ।
ছাত্রীঃ স্যার আজকে রাত ১০ টায় আমাদের বাসায় আসবেন যখন মা.বাবা ঘুমিয়ে পরবে ।
স্যারঃ কিন্তু রাতে কেন ?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা সারপ্রাইজ দিবো
স্যারঃ আচ্ছা আসবো । রাত ১০ টায় স্যার গেলেন ।
ছাত্রীঃ স্যার ভেতরে আসেন ।
স্যারঃ আসলাম ।
ছাত্রীঃ স্যার এবার দরজাটা লাগিয়ে দেন
স্যারঃ লাগালাম কিন্তু কেন ?
ছাত্রীঃ স্যার এবার জানালা দুইটা বন্ধ করেন ।
স্যারঃ কিছু বুঝতে পারতেছিনা , নাও বন্ধ করলাম ।
ছাত্রীঃ স্যার এবার সুইজটা OFF করেন
স্যারঃ আচ্ছা এই যে এবার বাতি OFF করলাম ।
ছাত্রীঃ স্যার এবার আমার নিচের দিকে তাকান ।
স্যারঃ তাকালাম ।
.
.
ছাত্রীঃ দেখছেন স্যার আমার জু-তা-য় লাইট জ্বলে।।
স্যারঃ 🙂
4. কিছুদিন আগে আমি বুঝতে পারি আমার সাথে রিলেশন থাকা অবস্থায় আমার গার্লফ্রেন্ড আরো একজন ছেলের সাথে কথা বলে। আমি এই বিষয়টা কনফার্ম হওয়ার জন্য আমার গার্লফ্রেন্ডের আরো দুইজন বান্ধবীর সাথে কথা বলে একটু খোঁজ খবর রাখতে তাদের অনুরোধ করি। আর আমার গার্লফ্রেন্ড যে অন্য ছেলের সাথে কথা বলে এই বিষয়ে তাঁর বান্ধবীদের সাথে নিয়মিত আলোচনা করতে করতে ঐ ২ বান্ধবীর সাথে আমার প্রেম হয়ে গেছে। অন্য দিকে জানতে পারি আমার গার্লফ্রেন্ড যার সাথে কথা বলে উনি ওর ভাই। কিন্তু গার্লফ্রেন্ডের এক্সট্রা বয়ফ্রেন্ড আছে কিনা জানতে গিয়ে এখন আমার ৩ টা গার্লফ্রেন্ড হয়ে গেছে। এখন আমি কি করবো ?🙂
5. বউ জিজ্ঞেস করছে কালকে কই গেছিলা? বউরে কইলাম, আমি গতকাল মনে রাখিনা এবং আগামিকাল নিয়ে ভাবিনা, বর্তমান কি হইতেছে সেইটাই আমার কাছে আসল। অন্যকথা থাকলে বলো।
আজকে ঘুম থেকে উঠে দেখি মানিব্যাগ থেকে ৫০০ গায়েব। বউরে জিজ্ঞেস করলাম কালকে ১৫০০ ছিলো মানিব্যাগে, ৫০০ কি তুমি নিছো? বউ কইলো, আমি গতকাল মনে রাখিনা, শুধু বর্তমান নিয়ে ভাবি। অন্যকথা থাকলে বলো।
নিজের খোড়া গর্তে নিজেই পড়লাম।🙂
6. রাত দুইটায় স্ত্রী তার স্বামীকে হঠাৎ জাগিয়ে জিজ্ঞেস করলোঃ
Jism 2 সিনেমার নায়িকা কে?
স্বামী- সানি লিওনি।
স্ত্রী- তোমার মায়ের শেষ মেডিকেল চেকাপ কবে করিয়েছিলে?
স্বামী- গত শনিবার।
স্ত্রী- পাশের ফ্ল্যাটের সুফিয়া ভাবীরা কবে ভাড়াটিয়া হিসেবে এসেছে?
স্বামী- গত বুধবারে দুই মাস হয়ে গেল।
কিন্তু এই রাতদুপুরে আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে এসব প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছো কেনো?
স্ত্রী- আজ আমার জন্মদিন!🙂
7. বাসায় ফিরছি Messenger এ চ্যাট করতে করতে।
ভুল করে কখন যে পাশের বাসায় ঢুকে পড়েছি বুঝতেই পারিনি!
.
আশ্চর্য!?
.
সেই বাড়ির ভাবি আমাকে এক কাপ চা ও দিয়ে গেল!
সিরিয়াল দেখার চক্করে বুঝতেও পারলোনা আমি তার স্বামী না!
.
চা এ চুমুক দিলাম, এমন সময় সেই বাড়ির কর্তা বাসায় ঢুকে আমাকে দেখেই বললো, "সরি, ভুলে অন্য বাসায় এসে পড়েছি
বলেই ফেইসবুকিং করতে করতে বেরিয়ে গেল🙂
8. মেডাম: তিতুমির কে চিনিস?
ছাত্র: না মেডাম, চিনিনা।
মেডাম: পড়াশুনায় ভালো করে নজরদে। তাহলেই চিনতে পারবি।
ছাত্র: আপনি কি সুমি আন্টিকে চিনেন?
মেডাম: না, চিনিনা।
ছাত্র: আপনার জামাইয়ের উপর নজর রাখেন । তাহলেই চিনতে পারবেন।🙂
9. মেয়েদের ড্রিম - মেহেন্দি , সংগীত, হলুদ সব মিলিয়ে ৭ দিন ধরে বিয়ের অনুষ্ঠান চলবে, ৭ দিন ৭ রকমের মেকওভার হবে, ফ্রেন্ডদের সাথে ৭০০০ পিক তুলে ৭ টা ফোল্ডার করবে গ্যালারিতে, ৭০ স্টাইলে ব্রাইডাল ফটোশুট করবে! জামাই না থাকলেও চলবে!🙂
10. বিয়ে বাড়িতে আসছিলাম দাওয়াত খেতে।
বউ বিদায়ের সময় ভুল করে আমাকে জড়িয়ে ধরে চিতকার শুরু করে দিয়েছে। এখন পাত্র পক্ষ বলতেছে, আমার সাথে নাকি এই মেয়ের প্রেম ছিল।
এখন সবাই আমার সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য আমাকে আটকাইয়া রাখছে।
এখন আমি কি করবো?🙂
11. এক ভদ্রলোক ফেসবুক ওয়ালে লিখেছেন
"অর্থ মন্ত্রী একটা পাগল" - যত বড় মুখ নয়
তত বড় কথা, পরের দিন পুলিশ তাকে
গ্রেফতার করলো, কোর্টে চালান দেয়া
হলো:-
বিচারক খুব গম্ভীর মুখে মজলিশে বসে
ছিলেন, তারপর মুখ খুললেন:
বিচারক: আপনি অর্থ মন্ত্রীকে পাগল
বলেছেন, সাইবার ক্রাইম দন্ডবিধি
মোতাবেক আপনার দশ বছরের কারাদন্ড
হবে, আপনার কিছু বলবার থাকলে বলতে
পারেন|
ভদ্রলোক: হুজুর আমিতো ভুটানের অর্থ
মন্ত্রীর কথা বলেছিলাম
বিচারক: আমার সাথে ফাইজলামো
করেন, আমরা বুঝিনা কোন দেশের অর্থ
মন্ত্রী পাগল?
১২. সকিনা : কালতো আমার বিয়া তাই
তোমাকে আমি বিয়ে
করতে পারবোনা তাই চলো ২জনে
মিলে একসাথে মরি!
.
বল্টু : কিন্তু ২ জনে একসাথে মরবো
কিভাবে ?
.
সকিনা : আমাকে বিয়ে করতে
আসলে আমি কবুল বলব না।
তারপর আমার বাবা তোমাকে শুট
করবে, তুমি মরে যাবা তারপর
আমি বিষ খাইয়া মইরে যাবো!!
.
বল্টু : Ok, ঠিক আছে!!
.
সকিনার বিয়ে শুরু হলো সকিনা তার
বিয়েতে কবুল বলল না, ইতিমধ্যে বল্টু চলে আসলো এবং মারামার শুরু করলো সকিনার বাবা বল্টুকে গুলি (শুট) করে মেরে ফেলল। সকিনাও বিষ খেয়ে মরে গেলো! -পরিস্থিতি নিরব!
.
১০ মিনিট পর বল্টু উঠে দাড়ালো আর
বললোঃ-
বল্টু : লুল পুলাপাইন আমি তো বুলেট প্রুফ
জ্যাকেট পরে আইছি, মাইয়া গেলে মাইয়া পামু
জীবন গেলে জীবন পামু না!
.
১৫ মিনিট পর সকিনা উঠে বললোঃ-
সকিনা : সালা ফকিন্নির ঘরের
ফকিন্নি, আমি তো ১ বোতল জুস
খাইছি বিষ খাই নাই!
১৩. পরীক্ষায় প্রশ্ন আসলো :
একটি মশা কিভাবে মারতে হয়?
একনিষ্ঠ ছাত্র বল্টু উওরে লিখেছিল :
.
.
প্রথমে একটি বাটিতে মরিচের গুড়া নিয়ে তাতে পানি দিয়ে গুলিয়ে রাখুন। মশা তা রক্ত মনে করে খেতে
আসবে। এই মরিচ গুলানো খেয়ে মশার
ঝালে পানি খেতে যাবে। পানি খেতে আসলেই
আপনি মশা টি কে পানিতে ধাক্কা দিয়ে
ফেলে দিন। তারপর একস্থানে আগুন
জালান, ভেজা মশা আগুনের কাছে আসবে নিজেকে
শুকাতে। এবার আপনি আবার ধাক্কা দিয়ে মশাটি
কে আগুনে ফেলে দিন। তারপর যে হাসপাতালে মশাটি
ভর্তি হয়েছে সেখানে যাবেন। এবার চুপি চুপি মশার
মুখের অক্সিজেন মাস্ক টি খুলে ফেলুন। ব্যাস আপনার
কাজ শেষ, মশাটি মরে যাবে!!
১৪. শিক্ষক :- " টেনশন কাকে বলে ?
.
ছাএ :- মনে করেন আপনি রাস্তায় বের
হলেন গাড়ি নিয়ে, সুন্দরী একটি মেয়ে
লিফট চাইল, দিলেন লিফট। হটাৎ মেয়েটি গেল অসুস্থ হয়ে নিয়ে গেলেন হাসপাতালে।
'কিছু ক্ষণ পর ডাক্তার এসে বলল
মোবারক হো আপনি বাবা হতে
চলেছেন, শুরু হল টেনশন। আপনি
টাশকি খেয়ে বললেন আমি উনার
স্বামী নই। কিন্তু মেয়েটি জোর দিয়ে বলতে
লাগলো আপনি তার স্বামী, টেনশন বাড়তে লাগল।
.
পুলিশ আসল এবং আপনার মেডিকেল
চেক-আপ হল। আপনি কোনদিন বাবা হতে পারবেন
না! লও ঠ্যালা, টেনশন গেল বেড়ে!
হাত পা ছেড়ে হাসপাতালের
বাইরে এসে চিন্তা করতে লাগলেন।
ঘরে দুই বাচ্চা তাহলে এই গুলো
কার? এটা হল আসল টেনশন স্যার।
.
তখন শিক্ষক ছাত্রের কথা শুনে
টেনশানে অজ্ঞান হয়ে গেলো!
১৫. শিক্ষক : বলোতো Grammar কাকে বলে?
বিল্টু : যারা গ্রামে থাকে তাদেরকে
Grammar বলে । যারা বাংলার গ্রামে থাকে
তাদেরকে বাংলা Grammar এবং যারা বিদেশের
গ্রামে থাকে তাদেরকে ইংলিশ Grammar বলে।
শিক্ষক: ফোর্ড বলতে কি বোঝ?
বিল্টু : গাড়ী স্যার।
শিক্ষক : আর অক্সফোর্ড ?
বিল্টু : গরুর গাড়ী স্যার।
শিক্ষক : বলোতো তাজমহল কে তৈরি
করেছিল?
বিল্টু : মিস্ত্রিরা স্যার।
শিক্ষক : Object সহ একটা ইংরেজি বাক্য
বলো।
বিল্টু : You are a very honest man.
শিক্ষক : এই বাক্যে Object কি ?
বিল্টু : ভালো নম্বর পাওয়া স্যার ।
শিক্ষক : বঙ্গানুবাদ করো—It has been
raining cats and dogs.
বিল্টু : বিড়াল কুকুর দৌড়াচ্ছে, কারণ
বৃষ্টি পড়বে
।
শিক্ষক : একজন দেশপ্রেমিকের নাম
করো।
বিল্টু : আমার বাবা।
শিক্ষক : কেন?
বিল্টু : শুধু দেশী খায়, বিলিতি ছোঁয়
না ।
শিক্ষক : বলো তো বিল্টু, তোমার
বাবা শতকরা ১০ টাকা হারে সুদে ব্যাঙ্ক থেকে ৫০০
টাকা লোন নিলেন, এক বছর পর তিনি কত টাকা
ফেরত দেবেন ?
বিল্টু : এক টাকাও না ।
শিক্ষক : গাধা! এখনো এই অঙ্কই জানো
না ?
বিল্টু : আমি অঙ্ক জানি, কিন্তু আপনি
আমার
বাবাকে জানেন না স্যার ।
শিক্ষক : চোর সম্পর্কে একটি বাক্য বলো
।
বিল্টু : চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে,
অতএব নিজেকে বুদ্ধিমান করে গড়ে তোলার
জন্য চোরকে সব সময়ই পালাতে দিতে হবে।
শিক্ষক : বাঙালি জাতির প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
বিল্টু : বাঙালি একাই একশো হতে
পারে, কিন্তু - একশো বাঙালি কখনো এক হতে পারে
না।
১৬. প্রাইভেট টিচার বার বার মেয়েটার হাত ধরছিলো। মেয়েটা বিরক্ত হয়ে স্যার কে বললো আপনি বার বার আমার হাত কেন ধরছেন?
টিচারঃ পাচঁ বার আমি তোমার হাত ধরেছি। তারমানে তুমিও পাচঁ বার আমার হাত ধরেছো।
৫+৫= কত হয়?
ছাত্রীঃ ১০ টিচারঃ এটাকে যোগ + বলে।
পাঁচ বার তুমি হাত ছাড়িয়ে নিয়েছো...
১০-৫= কত হয়?
ছাত্রীঃ ৫ টিচারঃ এটাকে বিয়োগ - বলে।
পাঁচ বার তুমি বিরক্ত হয়েছো।
৫×৫= কত হয়?
ছাত্রীঃ ২৫ টিচারঃ এটাকে গুন x বলে।
দরজার ওপাশ থেকে মেয়েটির বাবা সব শুনে ভিতরে এসে এক লাথি মেরে টিচার কে বের করে দিয়ে বললো এটাকে ভাগ বলে!
১৭. ১ম বন্ধুঃ কিরে তোর
বাবা না দাতের ডাক্তার?
তোর ভাই দাত ছাড়া জন্ম নিলো কেন?
২য় বন্ধুঃ
তোর বাবা ও তো টেইলার, তাইলে তোর ভাই
লেংটা জন্ম নিলো কেন?
১৮. বল্টুঃ হ্যালো, এটা কি থানা ?
.
পুলিশ : হ্যা !
.
বল্টুঃ আমার বাড়িতে কালকে চুরি হইছে!
.
পুলিশ : how? (কিভাবে)
.
[বল্টু ভাব দেখিয়ে ইংরেজীতে বলতেছে]
.
বল্টুঃ কাটিং দা বাঁশের বেড়া! ঢুকিং দ্যা চোর!
লইং দ্যা জিনিসপত্র! গোয়িং ইন দা ডোর!
.
পুলিশ : What is a বাঁশের বেড়া ?
.
বল্টুঃ some বেব্বু স্টিক
খারা খারা, আদার বেম্বু স্টিক, পেরেক
মারা, ইট ইজ বাঁশের বেড়া।
.
পুলিশ তো বেহুশ!
১৯. ছেলে : এই শোন, তুমি বৃষ্টি না?
মেয়ে : হুমম! কিছু বলবেন?
ছেলে : না।
মেয়ে : তাহলে ডাকলেন কেন ?
ছেলে : এমনি-ই।
মেয়ে : আপনি কি পাগল নাকি
মাথায় ছিট আছে?
ছেলে : বলতে পারো দুটোই!
মেয়ে : পথ ছাড়ুন! আমি কোন পাগলের
সাথে কথা বলি না!
ছেলে : আমি তো তোমার জন্যই পাগল
হয়েছি! একমাত্র তুমি-ই আমাকে ভালো
করতে পারো!
মেয়ে : মানে?
ছেলে : মানে আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই।
মেয়ে : মাইনে কত?
ছেলে : মানে ?
মেয়ে : বলছি মাসে কত ইনকাম করেন?
ছেলে : এইতো - সামান্য কিছু!
মেয়ে : আপনি কোন সাহসে আমার
সাথে প্রেম করতে এসেছেন? দুই মাস পর
একটা কোম্পানির এমডির সাথে আমার
বিয়ে হবে! আপনি তো তার বাড়ীর
চাকর হবারও যোগ্য ও না।
ছেলে : তাই নাকি! আপনি আপনার হবু
স্বামীকে দেখেছেন?
মেয়ে : না, আজই তার, সাথে দেখা
হবে। সে আমাদের বাসায় আসবে!
ছেলে : না। সে আর আপনাদের বাসায় যাবে না।
মেয়ে : মানে? আপনি জানলেন কি করে?
ছেলে : কারণ সেই মানুষটা আমি-ই!
মেয়ে : তু-তু-তুমি! কি বলছো!
ছেলে : হুমম! যা সত্যি, তা-ই বলছি।
মেয়ে : ওয়াও! কি হ্যান্ডসাম তুমি!
তোমার মত একজন ছেলেকেই তো আমি
মনে মনে খুঁজছিলাম!
ছেলে : কিন্তু আমি আপনার মত
মেয়েকে খুঁজিনি। আমি খুঁজেছি এমন
একটা মেয়ে, যে আমার টাকাকে নয়,
ভালোবাসবে শুধু আমাকেই। আমি
সত্যি-ই দুঃখিত! আপনার মত
অর্থলোভী মেয়েকে, আমি বিয়ে করতে পারবো না।
আমি চললাম। ভাল থাকবেন....
২০. ছেলে পক্ষ বিয়ের পাত্রি দেখার
জন্য মেয়ের বাড়িতে গেলো।
ছেলের পেশাবের প্রচন্ড চাপ
ছিলো। কিন্তু লজ্জায় ছেলে চিপে ধরে
থাকলো। এদিকে ছেলে পক্ষের মেয়ে পছন্দ
হলো, আবার মেয়ে পক্ষেরও ছেলে পছন্দ হলো। কিন্তু
ছেলের তো আর পেশাবের চাপ সহ্য
হচ্ছে না। কিন্তু কি আর করার...লজ্জা!
.
.
.
তো দুপক্ষেই ছেলে আর মেয়েকে
আলাদা এক রুমে
পাঠালো, তাদের দুজনার মধ্যে
আন্ডারস্ট্যান্ড করার জন্য।
আর এদিকে ছেলে আর চাপ সহ্য
করতে না পেরে
মেয়েকে বলল...
.
.
ছেলেঃ একটা কথা বলতাম কিন্তু
লজ্জায় বলতে পারতেছি না?
.
.
মেয়েঃ লজ্জার কিছু নেই বলুন না
কি বলবেন।
.
.
ছেলেঃ এদিক ওদিক তাকিয়ে,
মেয়ের খুব কাছাকাছি
গিয়ে ফিসফিস করে বলল...
পেশাব করার জায়গাটা একটু
দেখাওতো!
.
মেয়ে লজ্জায় মাথা নিছু করে
আস্তে,
আস্তে ফিসফিস করে বলল...
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আগে আপনি দেখান...!
২১. ছেলেঃ বাবা সরকার কি?
বাবাঃ আমি ঘর চালাই আমি সরকারী দল। তোর
মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধী দল।
তুই জনগন। তোর ছোট বোন মুন্নি দেশের
ভবিষ্যত। আর কাজের মেয়ে ময়না শোষিত
শ্রেনী। এরপর ছেলের মামা ফোন করলেন...
মামাঃ কিরে সবার খবর কি?
ছেলেঃ সরকার ঘুমাচ্ছে। বিরোধীদল
তার সুবিধামত
আছে। ভবিষ্যত কাঁদছে। শোষিত
শ্রেনী শোষিত
হচ্ছে। আর জনগন
তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
২২. বল্টুকে তার বাবা
ইংলিশ মিডিয়াম
স্কুলে ভর্তি করাল।
.
.
.
একদিন স্কুলের ইংলিশ
টিচার বল্টুকে বললো;
টিচারঃ বল্টু আমাদের দেশের জাতীয়
সঙ্গীত ইংলিশে গাও তো।
বল্টুঃ মাই গোল্ড বাংলা, আই লাভ ইয়ু, চিরদিনি ইয়োর
ইস্কাই ইয়োর বিস্কাই, মাই প্রানে, ও মাদার মাই প্রানে
বাজায় বাশি গোল্ড বাংলা আই লাভ ইয়ু ও মাদার
ফাগুনে তোর ম্যাঙ্গোর বনে ঘ্রানে মেন্টাল করে, মরি হায় হায়রে। ও মাদার ফাগুনে তোর ম্যাঙ্গোর বনে ঘ্রানে মেন্টাল করে...
টিচারঃ- শুনেই বেহুশ।
২৩. স্ত্রী :- হ্যালো!
স্বামী :- হ্যালো!
স্ত্রী :- অফিস ছুটি হইছে না? এত দেরি কেন?তুমি কই?
স্বামী :-তোমার কি মনে আছে গত ঈদে তুমি একটা নেকলেস পছন্দ করেছিলে।
স্ত্রী :- (খুশিতে লুতুপুতুহয়ে) হ্যাঁ মনে আছে। কেনো জানু?
স্বামী :- তুমি বলেছিলে ওটা কেনার জন্য তোমার অনেকশখ।
স্ত্রী :- হুম! তোমার মনে আছে তাহলে।
স্বামী :- মনে আছে দোকানদার অনেক দাম চেয়েছিল?
স্ত্রী :- হুম!
স্বামী :- এত টাকা আমার কাছে ছিল না।
স্ত্রী :- হুম।
স্বামী :-বলে ছিলাম পরে কিনে দিবো।
স্ত্রী :-হ্যাঁ।
স্বামী :- আরে ঐ যে নিচ তলার বড়দোকানটা।
স্ত্রী :- আরে বাবা মনে আছে তো। .....
স্বামী :- আমি ওই দোকানের পাশের ছোট চায়ের
দোকানে বসে চা খাচ্ছি।
২৪. তিন চোর গ্রামের একটা বাড়িতে গিয়েছিল গরু চুরি করতে। তো বাড়ির মালিক টের পায় এবং বেশি সাহস
দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল চোর ধরতে। তো চোর
তিনটা বুদ্ধিকরল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে।
তো চোরতিনটা মালিককেধরে গরুর সাথে উলঙ্গ
করে দড়ি দিয়ে বেধেরেখে চলে গেল। পরের দিন সকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল,
তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই।
একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর
বাছুরটিকে পেটাচ্ছেআর বলতে লাগল
"কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না,
তারপরেও সে সারারাত দুধমনে কইরা আমার
টা চুষতেছিল কেন?
২৫. শিক্ষকঃ তোমরা ওয়াদা কর যে, কখনোও
সিগারেট পান করবে না।
.
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার পান করবো না।
.
শিক্ষকঃ মেয়েদের পিছে পিছে ঘুরবেনা।
.
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার ঘুরবো না।
.
শিক্ষকঃ ওদের কখনোও ডিস্টার্ব করবে না।
.
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার, ডিস্টার্ব করবো না।
.
শিক্ষকঃ দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
.
.
ছাত্ররাঃ অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়ে আর
করবইবা কি।
২৬. - এই ছেলে দাঁড়াও - জ্বি ম্যাম আমি?
.
- হ্যাঁ তুমি। শার্টের বোতাম লাগাও।
.
- জ্বি ম্যাম, স্যরি ম্যাম।
.
- এই ছেলে তুমি চটি পড় কেনো?
.
ম্যাডামের মুখে কথাটি শোনা মাত্রই ক্লাসের ছাত্রদের
মাঝে চাপা হাসির রোল পড়ে গেলো। মাইয়া গুলার
হাসি যেনো থামেই না।
.
হালকা টাসকি খাইলাম। হায় হায় ম্যাডাম এই গোপন
কথা জানলো ক্যামতে!
.
মুহুর্তেই যথেষ্ট বিনয়ী হইয়া গেলাম।
.
- ছিঃ ছিঃ ম্যাম কি বলেন এসব! আমি কেন ওসব
আজেবাজে জিনিস পড়তে যাবো? আমি ফেইসবুকে ঢুকিই শুধু মাত্র সাধারন কিছু গল্প পড়ার
জন্য। আর আপনি আমাকে এতটা খারাপ
ভাবতে পারলেন?
.
- জাস্ট শাট আপ! তোমার পায়ের দিকে তাকাও।
সবার পায়ে সু পড়া, তোমার পায়ে চটি কেনো?
.
কি বলমু বুঝতেসি না ডাবল
টাসকি খাইয়া ঘাপটি মাইরা পায়ের
দিকে তাকাই আছি।...
.
- একদম ক্লাস শেষ না হওয়া পর্যন্ত
দাঁড়িয়ে থাকবা ঠিক আছে?
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে আসছে অথচ
কলেজের ডিসিপ্লিন মানে না। গাধা নিশ্চিত
হাটুভাঙা ইঞ্জিনিয়ার হবে!
.
ম্যাডামের মতিগতি দেইখ্যা নিশ্চিত
হইয়া গেলাম পুরা ক্লাস টাইম
দাড়িয়েই থাকতে হবে। এদিকে মাইয়াদের
আমার দিকে আঁড় চোখে তাকানো আর ঠোট
চাপা ফিকফিকে হাসি গুলা কাঁটার মত
বিধতেসে বুকের ভিত্রে।
.
এ অপমান সহ্য করার নয়। কিছু
একটা করতেই হবে। বুকে সাহস সঞ্চার করে লুতুপুতু
ঢংগে ম্যাডাম কে বললাম.
.
- আচ্ছা ম্যাম আপনি কি ভ্রু প্লাক
করেছেন?
.
বলেই শক্ত হয়ে গেলাম। না জানি কোন
কেয়ামত শুরু হয়।
.
কিন্ত এ কি।
.
মুহুর্তেই ম্যাডামের কন্ঠ একদম তুলোর মত নরম
হইয়া গেলো।
.
- আরে কি যে বলো, ভ্রু প্লাক করবো কেনো!
.
- না মানে ম্যাম, আপনার ভ্রু দেখে মনে হচ্ছে পার্লার
থেকে প্লাক করিয়ে এনেছেন। কত সুন্দর
গুছানো ভ্রু।
.
আরে কি যে বল, আমি তো পার্লারেই
যাই না। আমার ভ্রু ওরকমই বুঝছো ।
অবশ্য তোমার স্যার ও মাঝে মাঝে একই
কথা বলে। কতবার বলেছি এসব বলো না আমার
লজ্জা লাগে। কিন্ত তোমার স্যার
আমার কথা কানেই নেয় না।
পাজি একটা!
.
ম্যাডাম আমাকে আর কোনো কথা বলার
সুযোগ না দিয়ে অনবরত কথা গুলো বলেই
চলেছে...
.
আমি সেই ঘাপটি মেরেই আছি।
.
এই প্রথম ম্যাডামের
চোখে আহ্লাদ সহ লজ্জা দেখেছি।...
.
- আর এরকম ভুল যেনো না হয়। বুঝেছো কায়েস।
দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না, বসো। পড়ায় মন দাও !...
.
[ এ জগতে হায় ম্যাডাম ওপটে যায় ].....
২৭. স্যার:- তুমি বড় হয়ে কি করবে!
ছাএ:- ফেসবুক ইউজ...
স্যার:-আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড়
হয়ে তুমি কি হবে।
ছাএ:- ফেসবুক ইউজার...!
স্যার:- আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড়
হয়ে কি পেতে চাও।
ছাএ:- পোষ্টে লাইক।
স্যার:- গাধা তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য
কি করবে ...!
ছাএ:- পেজ খুলবো..!
স্যার:- গর্দভ, তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায়।
ছাএ:- আমার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড।
স্যার:- আরে, তোমার জীবনে কি চাও?
ছাএ:-আপনার মেয়ের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা।
স্যার অজ্ঞান...
২৮. ১) ব্রেকিং নিউজ, পদ্মা সেতুর নিচে এক
অবলা মুরগিকে একা পেয়ে ইভটিজিং করলো ৫
বখাটে হাঁস। পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করার সময়
এক মোরগ মুরগিটিকে উদ্ধার করে এবং হাঁসগুলোকে ধরিয়ে দেয় বিজিবির হাতে।
২) এদিকে এইচ. এসসি পরীক্ষায় এক বিষয়ে A+
না পাওয়ায় শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম
নাহিদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধের ঘোষণা ভিকারুননেসা নুন
কলেজের এক ছাত্রীর। যুদ্ধটি পল্টন ময়দান
থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে রাত সাড়ে ১ টায়।
৩) মশার বংশবিস্তার রোধে মশাদের বিয়ের
বয়সসীমা ৩৫ বছর নির্ধারণ করেছেন
বিছারপতি মখা। এতে বিক্ষুব্ধ মশারা মখাকে কামরালে সে এখন গোদরোগে আক্রান্ত।
৪) এরশাদ কাক্কু লুঙ্গি পড়ে প্রেমিকার
সাথে রমনা পার্কে দেখা করতে যাওয়ার
অপরাধে ক্ষিপ্ত প্রেমিকার ঘুসিতে প্রেমিক নিহত। এ ঘটনায় লুঙ্গি পড়ে প্রেম করাকে অবৈধ
হিসাবে উল্লেখ করে নাইকোর্টে রুল
জারি করেছে তসলিমা নাসরিন।
৫) পাদের গন্ধে ঘুম আসেনা, ছবিতে অভিনয়ের
জন্যে একজন দক্ষ পাদারু দরকার। আগ্রহী পাদারুরা ভুয়া নিউজের প্রধান কার্যালয়ে যোগাযোগ করুন।
৬) এদিকে পাদারু নিয়োগের কথা শুনে ১৩৯ দিন
যাবত পাদ আটকিয়ে রেখেছেন ছাকিপ খান। তার পাদের গন্ধ এড়াতে ঢাকা শহরে ৪২ টন বেলী ফুল আমদানী করা হয়েছে।
৭) আজ সকাল ১ pm এ আবহাওয়ার
বিজ্ঞপ্তি তে বলা হয়েছে যেএই নিউজ টি পড়ার পরেও যে যে নিচের লাইক দিবেন না তাদের ফেসবুক আইডি গুম হয়ে যাওয়ার আসঙ্খা রয়েছে।
২৯. বরাবর, যোগাযোগ মন্ত্রনালয়, গুগল।
বিষয়ঃ Temple Run-2 এর রাস্তা মেরামত করার জন্য
আকুল আবেদন। জনাব, সবিনয় নিবেদন এই যে,
আমরা অনেকদিন ধরে ঘন্টার পর ঘন্টা temple run 2
খেলে আসতেছি। কিন্তু কিছু দূর পর-পর রাস্তা ভাঙ্গা,উঁচু উঁচু speed breaker, রাস্তার মাঝখানে বড়-বড়
গাছের গুঁড়ি, একটু পরপর গ্যাস লাইন ছিদ্র থেকে আগুনের লেলিহান শিখা বের হওয়া এবং ধাঁরালো ব্লেড যুক্ত winding machine থাকার কারণে ইচ্ছামত
দৌড়াতে পারি না। আবার লাফ দিতেও কষ্ট হয়। ব্রীজের তক্তা গুলো রাতারাতি চুরি যাওয়ার কারণে ক্যাবল লাইন দিয়ে ঝুলে ঝুলে যেতে আমাদের কষ্ট হয়।
রাস্তা ভেঙ্গে খাল হয়ে যাওয়ার কারণে আমরা দীর্ঘ
লাফ দিতে গিয়ে আমাদের অনেক দামী পেন্ট ছিড়ে যায়, যা অনেক লজ্জার বিষয়, আবার বড় বড় গাছের
শিকড়ের সাথে হোঁচটখেয়ে পড়ে যাওয়ার কারণে আমাদের সম্মানে আঘাত লাগে। উচ্চতা কমওয়ালা ওভারব্রীজের সাথে আঘাত পেয়ে আমাদের
মূল্যবান মাথায় অনেক সেলাই পড়েছে। রাস্তার সংযোগ
বিচ্ছিন্ন হওয়ায় আমরা নিয়ন্ত্রন হারিয়ে পাহাড় থেকে পড়ে গিয়ে কেউ কেউ আবার ওপরওয়ালার কাছে চলে গিয়েছি। রাস্তার মোড়ে কোন দিক নিদের্শনামূলক
চিহ্ন না থাকায় আমরা দিশেহারা হয়ে যাই। জীবনের
ঝুঁকি নিয়ে উপড়ানো রেললাইন পার হতে গিয়ে আমাদের বুক ধড়পড় করে। আরও কষ্ট লাগে যখন
হালকা আঘাত পাই তখন পিছন থেকে ভয়ংকর
দানবগুলো হুংকার দিয়ে আক্রমন করার
চেষ্টা করে। তখন আমাদের "ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি" অবস্থা হয়। এতগুলো সমস্যা থাকার
কারণে আমরা temple run 2 শেষ করতে পারিনি এবং ওই ভয়ংকর দানবের হাত থেকে এক মূহূর্তের জন্য
বেঁচে ফিরে আসতে পারিনি। অতএব, মহোদয়ের নিকট হাত জোড় করে প্রার্থনা করছি, ভয়ংকর দানবের হাত
থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এবং temple run 2
শেষ করার লক্ষ্যে আপনি যথাযথ পদক্ষেপ
নিলে আমরা বিশেষ করে ভুক্তভোগীরা আপনার নিকট চিরকৃতজ্ঞ থাকবো। নিবেদক, ভয়ংকর temple run 2
এর দৌড়বিদবৃন্দের পক্ষে, পান।
৩০. এক দম্পতি হানিমুনের জন্য
ট্রেনেকরে যাচ্ছেন। পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলে একজন বৃদ্ধলোক হঠাৎ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরে। লোকটি জানায় তারকাছে পয়সা না থাকায়
টিকেট কাটতে পারেনি। বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায়
তারালোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটিকে বলে -"চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ, আপনি নিচের সীটেই ঘুমান।
আমরা স্বামী- স্ত্রী ওপরেরবাঙ্কারে ঘুমাবে।
লোকটি সম্মতি দিয়ে শুয়ে পড়ে। কিন্তু ঘুমাবার
আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস
করে, " আচ্ছা, রাতে আমরা যখন 'ইয়ে' করবো তখন
শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।"
স্বামীটি বলে, "চিন্তা করোনা, তুমি তখন 'আম-
জাম' বলো, অন্যকোন শব্দ করোনা" তো স্বামী-
স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত 'আম- জাম'
করে কাটালো। সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, " বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে,
কিন্তু সারারাত তোমরাবাঙ্কারে শুয়ে যে আম-
জাম খেয়েছ তার 'সব রস' নিচে আমার
গায়ে পড়েছে।
৩১. এক মেয়ে পুলিশ স্টেশন-এ
গিয়েছে মামলা করতে
.
পুলিশ অফিসার : ম্যাডাম আপনার
PROBLEMটা কি?
.
মেয়ে : এক লোক আমায় RAPE করেছে.
অফিসার : RAPE করার সময় আপনি বাঁধা দিলেন
না কেন?
মেয়ে : কি করে দেব আমার
দুইহাতেই তো মেহেদী লাগানো ছিল...
.
.
.
অফিসার কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর
বলল, আবার কবে আপনি মেহেদী লাগাবেন?
32. বল্টুর বিয়ের পরে...
.
স্ত্রীঃ ওই উঠো, আমার জন্য ব্রেকফাস্ট বানিয়ে আনো.
.
বল্টু উঠে হন হন করে ঘর থেকে বেড়িয়ে যাচ্ছে....
.
স্ত্রীঃ ষাঁড়ের মত কোথায় চললে?
.
বল্টুঃ উকিলের বাড়ি, আমি ডিভোর্স চাই....
.
১০ মিনিট পর বল্টু ফিরে এসে চুপচাপ ব্রেকফাস্ট বানাতে বসে গেলো....
.
স্ত্রীঃ কি বেপার?
.
বল্টুঃ উকিলের বাড়ি গিয়ে দেখি উকিল বাসন মাজছে।
33. স্ত্রী তার স্বামী কে মেসেজ করলোঃ-
অফিস থেকে আসার সময় 1 kg আটা, 1 kg আলু আর 500 gm চিনি নিয়ে আসবে । আর সবিতা তোমাকে দেখা করতে বলেছে।
স্বামী : সবিতা কে?
স্ত্রী : কেউ না। তুমি মেসেজটা পড়লে কিনা sure হয়ে নিলাম ।
গল্পে টুইস্ট...
স্বামী : কিন্তু আমি তো সবিতার সাথেই আছি, তুমি কোন সবিতার কথা বলছো?
স্ত্রী : তুমি কোথায়?
স্বামী: সব্জি বাজারের কাছাকাছি।
স্ত্রী : তুমি ওখানেই অপেক্ষা কর, আমি আসছি ।
10 মিনিটের পর স্ত্রী সব্জি বাজারে পৌঁছে তার স্বামীকে মেসেজ পাঠালো...
"কোথায় আছো তুমি"?
স্বামী : আমি অফিসে আছি, এখন তোমার যা বাজার দরকার, সেটা কিনে নাও।
34. শশুরবাড়িতে নতুন বউ কে শাশুড়ি বলছে, মা
আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য।
আমার মেয়ে তুমি, আমাকে তুমি মা
ডাকবে...
নতুন বউ: আচ্ছা মা।
.
সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায়
আসছে
.
কলিংবেল এর শব্দ শাশুরিঃ এই কে এলো?
নতুন বউঃ মা! মা! ভাইয়া আসছে...
35. স্কুল পড়ুয়া দুই বন্ধুর পরীক্ষার শেষে স্কুল
মাঠে দেখা:-
১ম বন্ধুঃ কী রে দোস্ত, পরীক্ষা কেমন হলো?
২য় বন্ধুঃ পরীক্ষা ভাল হয়নি রে দোস্ত! তবে ৫ নম্বর
নিশ্চিত পাবো।
১ম বন্ধুঃ কীভাবে?
২য় বন্ধুঃ পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য ছিল ৫ নম্বর! তাই
আমি পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি!
তাই ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো।
১ম বন্ধু :- হায়! সর্বনাশ হয়েছে - আমিতো, তুর মতো পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি!
আমাদের দুই জনের খাতাই একই রকম দেখলে - টিচার
মনে করবে না যে আমরা দুজনে নকল করেছি!
36. মফিজ মাষ্টার পরীক্ষার জন্য এমন
এক প্রশ্নপত্র বানিয়েছে যা দেখে সব শিক্ষার্থী বেঁহুস
হয়ে গেছে! কি ছিলো প্রশ্ন?
দেখুন...
তারপর বুঝবেন
প্রশ্নগুলো হলো নিম্নরুপ...
১/ বাংলাদেশ কোন দেশে অবস্থিত?
২/ ১৫ এপ্রিল কোন তারিখে আসে?
৩/ সবুজ রং কোন কালারের হয়?
৪/ চোরকে বাংলা ভাষায় কি বলা হয়?
৫/ কবি নজরুলের কবরে কাকে দাফন করা হয়েছে?
37. বাবাঃ আমার জন্য একটা ড্রিঙ্কস নিয়ে আসো তো দোকান থেকে।
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম?
বাবাঃ ঠাণ্ডা অফকোর্স!
ছেলেঃ বাবা পেপ্সি নাকি কোক?
বাবাঃ পেপ্সি
ছেলেঃ বাবা বোতলের নাকি টিনের?
বাবাঃ বোতলের
ছেলেঃ বড় বোতল নাকি ছোট বোতল?
বাবাঃ ছোট বোতল.
ছেলেঃ আচ্ছা বাবা নরমাল নাকি ডায়েট?
বাবাঃ ধুরু, লাগবে না যা পানি নিয়ে আস একটা.
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম?
বাবাঃ অফকোর্স ঠাণ্ডা
ছেলেঃ বাবা খাওয়ার পানি নাকি ওযু করার জন্য?
বাবাঃ মাইর খাবি এখন!
ছেলেঃ বাবা হাত দিয়ে নাকি লাঠি দিয়ে?
বাবাঃ বেশি কথা বলস, যা ভাগ সামনে থেকে.
ছেলেঃ বাবা দৌড় দিয়ে ভাগব না হেটে হেটে?
বাবাঃ বেয়াদব, দিন দিন জানোয়ার হইতাসস!
ছেলেঃ কোন জানোয়ার? কুত্তা নাকি বিলাই?
বাবাঃ আমি এখন তোরে জবাই করবো, যা বলছি।
ছেলেঃ বাবা চাকু দিয়ে নাকি বটি দিয়ে?
বাবাঃ বটি দিয়ে!
ছেলেঃ টুকরা টুকরা নাকি বড় বড় পিস?
বাবাঃ হারামি তুই যাবি?
ছেলেঃ বাবা একলা যাব নাকি তোমার সাথে যাব?
বাবাঃ তোর উপর থাডা পরুক!
ছেলেঃ বাবা ভুমিকম্প নাকি বজ্রপাত?
বাবাঃ ওহ খোদা আমার হার্ট এ পেইন হচ্ছে!
ছেলেঃ বাবা হসপিটাল এ নিয়ে যাব নাকি ডক্টর ডাকব?
বাবাঃ পানি দে আমাকে
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম?
বাবাঃ নরমাল
ছেলেঃ বাবা খাবে নাকি ওযু করবে?
বাবাঃ বেহুস!
38. দুই মাতাল কথা বলছে।
১ম মাতালঃ জানিস ডিটারজেন্ট
পাউডার দিয়ে আমার গেঞ্জি ধুইছি এখন
গেঞ্জি টা ছোট হয়ে গেছে।
২য় মাতালঃ তো কি হইছে এটা কোন
সমস্যা ই না। তুই এবার ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে
গোসল কর তুই ও ছোট হয়ে যাবি। তাইলে
গেঞ্জিটা তোর শরিলে মাপ মত
লেগে যাবে।
39. বল্টু মরে গেছে মরার পর সে ভুত হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে!
,
বল্টুর মাথাই অনেক বড়ো বড়ো চুল সে চুল কাটাতে
স্যালুনের কাছে গেলো মানুষের রূপ ধরে।
,
বল্টুঃ ভাই চুল কাটাতাম
,
নাপিতঃ পরে আসুন, এখন ব্যস্ত আছি।
,
বল্টুঃ কত সময় লাগবে?
,
নাপিতঃ ঘন্টা খানেক
,
বল্টু অনেক্ষন ধরে বসে থাকলো
অব শেষে বল্টু ধর্য্য হারিয়ে বলল
বল্টুঃ ভাই মাথাটা এখানে রেখে যাচ্ছি। চুলটা কেটে রাখবেন আমি পরে এসে আমার মাথা নিয়ে যাবো।
40. আমাদের পড়াশোনা চলে আঁকে বাঁকে
পরীক্ষার সময় তাই বেশি চাপ থাকে
পার হয়ে যায় দিন, পার হয় রাত
পরীক্ষার সময় এলে পড়ে মাথায় হাত..!
সারা বছর দিলাম ফাঁকি
এখনো পুরো সিলেবাস বাকি..
পড়বো পড়া রাতারাতি
পরীক্ষা দেবো ফাটাফাটি..!
আমরা সেই আশাতেই থাকি
তাই, পরীক্ষার সময় আল্লাহ কে ডাকি.....
41. ফেসবুকে এক মেয়েকে দেখে পছন্দ হল। তাই তাকে নক করলাম.....
আমি : আপনার কি বয়ফ্রেন্ড আছে...?
মেয়ে : কেন, না থাকলে খুঁজে দেবেন নাকি....?
আমি : চেষ্টা করব খুঁজে দিতে। বলুন, কোন প্রফেশনের ছেলে আপনার পছন্দ..?
মেয়ে : আমি চাই আমার বয়ফ্রেন্ড ফুচকাওয়ালা হবে। আমি সারাদিন ওর দোকানে বসে ফুচকা খাবো।
আমি : ফুচকাওয়ালা কোন ছেলের সাথে আমার পরিচয় নেই। any other choice.....?
মেয়ে : ফুচকাওয়ালা না হয়ে আইসক্রিমওয়ালা হলেও চলবে। এই গরমে আইসক্রিম যা ইয়াম্মি লাগে।
আমি : হুম...! আচ্ছা বলুন তো, বি.বি.এ করা ছেলে আপনার কেমন লাগে...?
মেয়ে : একদম আলুর মতো লাগে। আলু যেমন একটা কমন ভেজিটেবল, বি.বি.এ করা ছেলেও তেমন কম প্রোডাক্ট। কোন মার্কেট ভ্যালু নাই। তা ভাইয়া আপনি কী করেন...?
আমি ভয়ানক মন খারাপ করে জবাব দিলাম : ‘আজ পর্যন্ত লেখাপড়া করতাম, বি.বি.এ তে। তবে আজকের পর ব্যবসা করব। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আইসক্রিম বেচব, বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত ফুচকা।
মেয়ে : ওয়াও! হাউ সুইট। আপনার ফোন নাম্বার টা দিন তো।
42. শিক্ষক :আচ্ছা বল্টু শুনেছি তুই নাকি আজকাল খুব জ্ঞানি হয়েছিস।তো আমি তোকে একটা প্রশ্ন করি তুই উওর দিতে পারবি
.
বল্টু : আচ্ছা প্রশ্ন করেন স্যার আমি উওর দিতে পারব।
.
শিক্ষক: আচ্ছা তুই এমন একটা বিপদের নাম বল যে যেটা থেকে উদ্ধার হলেও বিপদ না হলেও বিপদ
.
বল্টু : অনেকখন ভেবে উওর দিল স্যার লুঙ্গিতে আগুন লাগলে। লুঙ্গি খুললেও বিপদ না খুললেও বিপদ
শিক্ষক: বেহুশ
43. আবুলের ছেলে ৪র্থ শ্রেণীতে ফেল করায় তাকে ৩য় শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল!
৩য় শ্রেণীতেও সে ফেল করলো! তাকে২য় শ্রেণীতে ডিমোশন দেয়া হল! ছেলের এই অবস্থা দেখে আবুল তার বউকে বলল!
বউ রেডি থাকো, পোলা কিন্তু আবার জায়গা মত ফিরা আইতাছে!
44. স্ত্রীঃ এ্যাই শোনো, ভাবছি এই লক ডাউনে চুলটা ছোট করে কেটে ফেলি। কি বলো!
স্বামীঃ কেটে ফেলো...
স্ত্রীঃ এতো কষ্ট করে বড় করলাম...
স্বামীঃ তাহলে কেটো না।
স্ত্রীঃ কিন্তু আজকাল ছোট চুলই তো ফ্যাশন!
স্বামীঃ তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রীঃ বন্ধুরা যে বলে, আমার যেরকম মুখের কাটিং, তাতে বড় চুলই মানায়।
স্বামীঃ তাহলে কেটো না।
স্ত্রীঃ কিন্তু ইচ্ছে তো করে..!
স্বামীঃ তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রীঃ ছোট চুলে তো বিনুনি হবে না।
স্বামীঃ তাহলে কেটো না।
স্ত্রীঃ ভাবছি একবার এক্সপেরিমেন্ট করেই ফেলি, নাকি!
স্বামীঃ তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রীঃ বাজে করে কেটে দিলে!?
স্বামীঃ তাহলে কেটো না।
স্ত্রীঃ নাহ...কেটেই দেখি না একবার!
স্বামীঃ তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রীঃ যদি আমাকে স্যুট না করে, তাহলে কিন্তু তুমি দায়ী!
স্বামীঃ তাহলে কেটো না।
স্ত্রীঃ আসলে ছোট চুল সামলাতে সুবিধা।
স্বামীঃ তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রীঃ ভয় করে, যদি দেখতে খারাপ লাগে!
স্বামীঃ তাহলে কেটো না।
স্ত্রীঃ নাহ...একবার কেটেই দেখি!
স্বামীঃ তাহলে কেটে ফেলো...
স্ত্রীঃ তাহলে কবে যাবে?
স্বামীঃ তাহলে কেটো না।
স্ত্রী: আমি বাবার বাড়ি যাবার কথা বলছি!
স্বামীঃ তাহলে কেটে ফেলো!
স্ত্রীঃ কি সব বলছো? আবোল তাবোল! শরীর খারাপ নাকি তোমার!?
স্বামী: তাহলে কেটো না!
এরপর..........
সর্বশেষ খবর -
স্বামী এখন পাবনাতে ভর্তি আছেন, মাঝেমধ্যে হঠাৎ করে বলে ওঠেন,
"তাহলে কেটো না...তাহলে কেটে ফেলো! তাহলে কেটো না, তাহলে কেটে ফেলো!
45. বল্টু তার বাচ্চাটিকে নিয়ে পার্টিতে গেছে।
আড্ডায় আড্ডায় বল্টু অনেকক্ষণ ধরেই
মদ্যপান করল| হঠাৎ তার বাচ্চার কথা মনে হতেই
পাশে তাকিয়ে দেখলেন তার বাচ্চাও
খানিকটা মদ্যপান করে ফেলেছে।
বল্টু ঐ মদ্যপ অবস্থায় নিজেই গাড়ি
চালিয়ে পার্টি থেকে বাসায় ফিরছিল
আর একটু পর পর বাচ্চাকে বকছিল।
হঠাৎ একজন কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তার
গাড়ি থামিয়ে প্রশ্ন করছেন, ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার গাড়ি চালানো দেখে আমার সন্দেহ হচ্ছে, আপনি নিশ্চয়
মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছেন !
বল্টু : না, আমি মাতাল নই।
ট্রাফিক পুলিশঃ আচ্ছা ঠিক আছে,
আপনি হা করুন আমার কাছে ডিটেক্টর
মেশিন আছে আমি চেক করছি আপনি
মাতাল কি-না?
বল্টু হা করলো এবং মেশিনে ”মাতাল“
সিগনাল দিল।
ট্রাফিক পুলিশঃ মেশিন বলছে, আপনি
মাতাল।
বল্টু : আপনার মেশিন নষ্ট।
ট্রাফিক পুলিশঃ অসম্ভব !
বল্টু : ঠিক আছে, আপনি আমার এই ছোট
বাচ্চার মুখে মেশিনটি ধরুন, দেখি কি
সিগনাল দেয়? এতটুকু বাচ্চাতো আর মদ
পান করে না!
ট্রাফিক পুলিশঃ ঠিক আছে, বাবু মুখ হা
করো তো…।
বাচ্চাটি মুখ হা করলো। এবং মেশিনে
যথারীতি “মাতাল” সিগনালই দিল।
সঙ্গে সঙ্গে ট্রাফিক পুলিশটি লজ্জিত
হয়ে বলল, আপনার সময় নষ্ট করার জন্য স্যরি।
অনেক দিন আগের মেশিন তো তাই
মাঝে মধ্যেই ডিস্টার্ব দেয়!
46. ভাইরাল হয়ে যাওয়া কথাগুলো যখন ভার্সিটিতে ছড়িয়ে পড়ে:-
১. জনৈক - ভার্সেটিতে ভর্তি হয়েছো কেন?
ছাত্র- এই ধরেন খুশিতে, ঠ্যালায়, ভাল্লাগে ঘোরতে!
২. অভিভাবক - তোমার CGPA যেন 4.00 হয়।
ছাত্র- হাইস্যোকর, এসব হাইস্যোকর।
৩. পরীক্ষার হলে, পরীক্ষা শুরু হবার আগে যখন ছাত্ররা শব্দ করে, তখন শিক্ষক -
"এই থাম শালারপুতেরা"
৪. ক্লাসে স্যার আসার পর যখন সবাই দাড়ায়, তখন স্যার-
"বসেন বসেন, বইসা যান"
৫. আপনার জন্মদিনে যখন বন্ধুরা ট্রিট চায়, তখন আপনি,
"মদ খা হারামজাদা"
৬. যখন স্যার আপনার খাতার নিচে নকল খুঁজে পায়, তখন আপনি,
"এসব এডিট করা যায়!"
৭. যখন আপনি ভাইবা দিতে স্যারের রুমে যান, তখন স্যারের চাহনি,
"আহো ভাতিজা আহো"
৮. যখন কোনো বন্ধু আপনাকে ঘুরতে যাওয়ার অফার করে, তখন আপনি,
"চল যাই পাটক্ষেতে"
৯. ল্যাব পরীক্ষায় যখন ল্যাবের মামাকে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য পান, তখন আপনার মন মামার দিকে তাকিয়ে,
"মজা তুমিও পাইছো, মজা আমিও পাইছি"!
১০. যখন আপনার বন্ধু জিজ্ঞাসা করে, পরীক্ষার প্রশ্ন কেমন দেখলি?
আপনি- দেখে আমি তো পুরা শিহরিত!
47. -তোর বউ ফোন দিছে।
- কোন বউ?
- ৪ নাম্বারটা।
- ধরিস না৷ টেক্সট করে বল ৫ মিনিটের মধ্যে আসতেছি। আর যা বলার বল।
- ওকে!
৫ মিনিট পর-
- তোর বউ টেক্সট করছে।
- কোনটা?
- ২য় টা।
- রিপ্লাই দে ১০ মিনিটের মধ্যে আসতেছি। আর যা বলার বল।
- ওকে!
৫ মিনিট পর-
- তোর ১ম বউ ভিডিও কল দিছে।
- কেটে দে আর টেক্সট কর ১৫ মিনিটের মধ্যে আসতেছি। আর যা বলার বল।
- ওকে!
৫ মিনিট পর-
- তোর ৩ নাম্বার বউ টেক্সট দিছে।
- রিপ্লাই কর। বল ২০ মিনিটের মধ্যে আসতেছি। আর যা বলার বল।
- সেটা বলা যাবে না।
- কেন?
- তোর বউ টেক্সটে লিখছে, দরজা খোলো আমি বাইরে!
- ক্যামনে কি! দেখি তো দরজার বাইরে কিনা আসলেই!
দরজা খুলতেই তার চার প্রেমিকা তার ওপর হামলা চালিয়ে ঘরের সমস্ত কিছু ভাংচুর করে, টাকা পয়সা নিয়ে বিদায় হলো।
ছেলেটা কোনো ভাবেই বুঝতে পারছে না ওরা সবাই একসাথে কিভাবে জানলো! অনেক ভেবে কোনো কারন না পেয়ে ফোনটা হাতে নিয়ে দেখলো মেসেজগুলো যা সে কিছুক্ষণ আগে তার বন্ধুকে প্রেমিকাদের পাঠাতে বলেছিল।
১ম মেসেজ - ৫ মিনিটের মধ্যে আসতেছি৷ আপাতত আমি আমার ৫ম প্রেমিকার সাথে কথা বলায় ব্যস্ত।
২য় মেসেজ- ১০ মিনিটের মধ্যে আসতেছি৷ আপাতত আমি আমার ৫ম প্রেমিকার সাথে কথা বলায় ব্যস্ত।
৩য় মেসেজ - ১৫ মিনিটের মধ্যে আসতেছি৷ আপাতত আমি আমার ৫ম প্রেমিকার সাথে কথা বলায় ব্যস্ত।
রেগে আগুন হয়ে বন্ধুকে ডাকার আগেই বন্ধু বললো, তুই বললি আর যা বলার বল। আমি তো বানিয়ে বলতে পারি না তোর মতো। আর কি বলতাম বল!
48. ছোট ভাই তার ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রকে পড়াচ্ছে, কথোপকথন এই রকম ছিল
সিলেটী ভাষা:
টিচারঃ ধরও তুমি এক্কান ৫০ টেকার নোট আর আরো ৩০ টেকা লইয়া বাজারো গেলায়, অকন ৭০ টেকা করচ করলায়, তে অকন কউ চাইন কত টেকা আচে তুমার টাইন?
ছাত্রঃ সার, আমি বাজারওউ জাইতাম নায় তে করচ করতাম কেনে?
.
চাঁটগানুবাদঃ-
স্যার→ধরো তুঁয়াই এক্কান ৫০ টিক্কে নোট লইয়েরে আর তিরিশ টিয়া লইয়েরে বাজার গেয়ু তারফর শইত্তর টিয়া হসসা গইজ্জু, তয় এহোন তুয়াত্তুন হটিয়া আছে?
ছাত্র→ আঁই বাজারত যাইতাম্নো হসসা গইজ্জুম কেনে!
.
নোয়াখাইল্যা:
স্যার: ধরো তুঁই এক্কেন হঞ্চাইশ টেয়ার নোট আর আরো তিরিশ টেয়া লই বাজারে গেছো, অন হত্তইর টেয়া খরচ কইচ্ছো, ত অনগা ক ছাই কত টেয়া আছে তোঁয়ার কাছে?
ছাত্র: সার, আই বাজারে ও যাইতান্ন তৈ খরচ করমু কেন্নে?
49. পাশাপাশি দুই বাড়ির জানালা দিয়ে দুই
মহিলার খোশগল্প চলছে ।
প্রথম মহিলা : " দিদি , শুনলাম কাল
তোমার মেয়ে উমাকে দেখতে এসেছিল
ছেলের বাড়ি থেকে । তা কী বলল ?"
দ্বিতীয় মহিলা : " হ্যাঁ দিদি , খুব ভালো
সম্বন্ধ এসেছে , আমরা বিয়ে পাকা করে
দিয়েছি ।"
--- খুব ভালো কথা । ছেলে কী করে গো ?
--- ছেলে ফেসবুক পাবলিক গ্রুপে অ্যাডমিনের
পদে আছে । খুব উঁচু পোস্ট । ওর
আন্ডারে ১০ জন এডমিন/মডারেটর আর চার লাখ মেম্বার।
--- বাঃ , দারুণ ব্যাপার তো! এত উঁচু পোস্টে
কাজ করা ছেলের কি মেয়ে পছন্দ হল ?
--- তুমি তো জানো দিদি , আমার উমা
বেশি পড়াশোনা করে নি , তা ওই ছেলে
মাত্র একটি প্রশ্ন করল , আর মেয়ের জবাব
শুনেই বিয়ে ফাইনাল করে দিল ।
--- ও মা তাই নাকি ? তা কী প্রশ্ন করল
ছেলে ?
--- ছেলে জিজ্ঞেস করল সে ফেসবুক চালাতে পারে কি না ....
আমার মেয়ে লেখাপড়া কম জানলে কি হবে , ওর
উপস্থিত বুদ্ধি খুব।
ও বলল : " না , আমি চালাতে পারি না , আপনি চালাবেন ,
আমি আপনাকে জড়িয়ে ধরে পেছনে বসে
যাব ।" ব্যস , এ কথা শুনেই ছেলের মেয়ে পছন্দ হয়ে
গেল । আর আমরাও এখানেই বিয়ে ফাইনাল
করে দিলাম । শুনেছি বাবাজী নাকি
খুব খাটতে পারে । দিনে ১৩-১৪ ঘন্টা পর্যন্ত
মেসেন্জারে অ্যাপে চ্যাট করে । একেবারে
হিরের টুকরো ছেলে ।
50. শিক্ষক ছাত্রদের জিজ্ঞাসা করলেন - তোমারা স্কুল থেকে বেরিয়ে কে কি কর?
১ম, ছাত্র বলল - আমি বাড়ী যাবার সময় বল্টুর কাছ থেকে গাঁজা কিনি।
২য়,ছাত্র বলল - প্রতিদিন স্কুল থেকে বাড়ী ফেরার সময় আমি বল্টুর কাছ থেকে সিগারেট কিনি।
৩য়, ছাত্র বলল - আমি বল্টুর কাছ থেকে হেরোইন কিনি।
৪থ, ছাত্র বলল - আমি স্কুল থেকে বাড়ী গিয়ে ঘন্টা খানেক আমাদের দোকানে বাবাকে সাহায্য করার জন্য বসি। তারপর স্কুলের বাড়ীতে দেওয়া কাজগুলো সারি।
শিক্ষক বললেন - তুমি একজন আদর্শ ছাত্র। আমি তোমাকে ক্লাসের মনিটর করতে চাই। আশাকরব তোমার তত্বাবধানে অনেক ভালো ছাত্র তৈরি হবে। তা তোমার নামটা কি?
ছাত্রটি বলল - বল্টু.....