> ছদ্মবেশি কোটিপতি পর্ব ১, ২, ৩ | Bangla Best Story | Bangla Thriller Story | Bangla New Story
-->

ছদ্মবেশি কোটিপতি পর্ব ১, ২, ৩ | Bangla Best Story | Bangla Thriller Story | Bangla New Story

সকাল সকাল ৩০ টা টাকা আম্মু কাছে থেকে  নিয়ে বের হলাম আব্বু অনেক কষ্ট পাচ্ছে  বুঝতে পারছি বাট কিছু করার নাই আজকে ভাসিটিতে আমার পরীহ্মা তাই তারা তারি করে বাসের জন্য বাস স্টেশনে দাড়িয়ে গেলাম অনেক খন পরে বাস এলে বাট বাসে যায়গা নাই যে দাড়িয়ে যামু অনেক কষ্টে বাসের ভিতরে গেলাম৷ ১০ মিনিট পরে ভাসিটিতে চলে আসলাম আর আমি নেমে গেলাম বাসা থেকে না খেয়ে চলে আসলাম হাতে আছে ২০ টাকা বাসায় যেতে লাগবে ১০ টাকা আর ১০ টাকা আমার কাছে থাকবে ওই ১০ টাকা দিয়ে একটা রুটি খেতে পারমু দোকান থেকে একটা রুটি কিনলাম আর খেলাম সাথে এক গ্লাস পানি খেলাম ১০ টাকা দিলাম তখন দোকানদার বলে ৷  

(দোকানদার) মামা ১২ টা দেন ১০ টাকা না৷ 

(আমি)  মামা রুটি ১০ টা না ৷ 

(দোকানদার) হুম মামা রুটি ১০ টাকা সাথে ১ গ্লাস পানি আর পানি হল ২ টাকা৷ 

(আমি)  মামা ২ টাকা পরে দিয়ে দেই ( আমার কাছে যে টাকা টা আছে সেই টাকা দিয়ে বাস ভাড়া দিয়ে বাসা যেতে হবে) ৷ 

(দোকানদার) ঠিক আছে মামা পরে দিয়েন৷  

আমি ভাসিটি ভিতরে চলে গেলাম সুজা আমি আমার সিট খুজতে লাগলাম ১ মিনিট পরে আমি পেয়ে গেলাম আমি বসে আছি সিটে সবাই চলে আসলে কিন্তু আমার সাথে যে লোক টা বসবে সে এখন আসে নাই স্যার ওওওও চলে আসলে খাতা দিবে তখনি একটা মেয়ে এসে হাজির৷ সবাই ওই মেয়ে দিগে হ্যা করে  তাকিয়ে আছে দেখতে ঠিক পরীর মতো সুন্দর  বাট এ-ই মেয়ে এখানে কেন কখন তে দেখি নাই এ-ই মেয়ে কে আমাদের ভাসিটিতে  তখনি স্যার৷  

(স্যার) আরে আদিবা ভিতরে আসে আর সবাই শুনে ওর নাম আদিবা আজ থেকে সে তোমাদের সাথে পরীক্ষা দিবে আর সে তোমাদের সাথে পড়বে যা তুমি তোমার সিটে গিয়ে বসে ৷ 

মেয়ে টা এসে আমার সাথে বসলে আমার সাথে বসতে তার একটু সমস্যা হচ্ছে তা আমি বুঝতে পারছি আমার কাপর গুলো একটু পুরানো টাইপের তাই ৷ আমি মেয়ে কে বললাম হাই আমি আবির আহমেদ আদি মেয়ে টা ভাব নিয়ে কোনো কথা বলে না তখন বুঝলাম মেয়ে টা বড়লোকের দোলানী তাই এত ভাব  স্যার খাতা দেওয়া শুরু করলে সাথে প্রশ্ন ওওওও সবাই লেখতে শুরু করলে আমি আমার মতো করে লেখছি সবাই এক্সটা পেপার নিচে আমি শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছি আর ভাবছি কি এমন লেখছে তাদের এত এক্সটা পেপার লাগে আমার তে আরে অনেক পৃস্টা বাকী আছে৷ দেখতে দেখতে প্রায় সময় শেষ এ-র দিগে চলে এসেছে তার পরে গিয়ে একটা এক্সটা পেপার নিলাম একি বারে ঠিক সময় লেখে পরীক্ষা টা দিলাম সবাই বের হয়ে কথা সব বন্ধুদের সঙ্গে কত কথা বলছে বাট আমি বলতে পারছি না কারন আমার কোনো বন্ধু নাই আমার পোষাক দেখে কেউ আমাকে বন্ধু বানাতে চায় না আর আমি ওওওও কারো বন্ধু হতে চাই না  বাসা আসার জন্য বাসে উঠলাম ১০ মিনিট পরে আমাকে বাসা কাছে নামিয়ে দিলে আমি বাসা ডুকি  তখন আমার কলিজা টুকরা বোন আমার কাছে এসে হাজীর৷ 

(মারিয়া) ভাইয়া ভাইয়া  আমার চকলেট কই৷ 

(আমি)  সরি কলিজা আনতে মনে নাই কালকে আনমু কেমন ( আমার কাছে টাকা ওওওও শেষ হয় গেছিলে যার কারনে চকলেট আনতে পারি নাই আমি প্রতি দিন ভাসিটি থেকে আসার সময় চকলেট নিয়ে আসি আর হ্যা আমার ছোট বোন এ-র নাম মারিয়া) 

(মারিয়া) আচ্ছা বলে চলে গেলে ৷  

(আমি)  ওই পাগলি রাগ করিস কেন হুম বললাম তে সত্যি মনে নাই  তখন আম্মু বলে৷  

(আম্মু)  আদি ফ্রেশ হয়ে খেতে আয় আমি ভাত বারছি মারিয়া এখানে আয়৷  

(আমি)  আচ্ছা আম্মু  বলে উপরে চলে গেলাম গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিচে এসে দেখি আব্বু টেবিলে বসে আছে তাই আমি আবার চলে গেলাম উপরে আমি আর মারিয়া অনেক বার ডাকছে খাবার টেবিলে আসার জন্য বাট আমি চলে গেলাম আমার রুমে কিছু খন পরে আম্মু আর মারিয়া খাবার নিয়ে আমার রুমে আসলে তখন আম্মু বলে৷ 

(আম্মু)  আর কত কষ্ট দিবি তর বুড়া বাপ টাকে সে অনেক কষ্ট পাইছে৷ 

(আমি)  তে আমি কি করমু সে কষ্ট পেলে৷

(আম্মু)  তুই কি করবি মানে তর বাপের সাথে আজ থেকে ৪ বছর ধরে কথা বলিস না একটু কথা বলে কি হয় সে না হয় একটা ভুল করছে তাই বলে তুই তার একমাএ ছেলে হয়  তার সাথে কথা বলিস না তার দেওয়া কোনো গাড়ি বা পোষাক নিচ্ছি না সব সময় পুরান পোষাক পরে ভাসিটিতে যাস তার ওওওও আবার লোকাল বস দিয়ে তর বাপের অনেক কষ্ট পায় কার জন্য সে এত টাকা ইনকাম করে  বল৷  

(আমি)  আমি কি তাকে বলছি যে আমার টাকা লাগবে বা আমার জন্য টাকা ইনকাম করতে আমি কোনো কিছু বলি নাই আর আমি তে এ-ই বাড়ি থেকে চলে যেতে চাইছিলাম শুধু তোমার আর মারিয়া জন্য যেতে পারি নাই তোমার অনুরোধ টা আমি ফেলতে পারি নাই৷ 

(মারিয়া)  আম্মু কি সব বলে আগের কথা ভাইয়া কে আগে খাবার দেও তে৷ 

(আম্মু)  আম্মু আমাকে খাবার দিলে৷ 

আমি চুপ চাপ করে খাবার খেয়ে বাসা থেকে বের হলাম মাঠে গেলাম খেলতে অনেক দিন পরে খেলতে গেলাম আমাকে মাঠে দেখে এলাকার ছোট ভাইরা অনেক খুশি হলে সবাই আমার কাছে আসলে আর সবাই বলছে ভাই এত দিন পরে আপনে মাঠে আসলেন আমি বললাম তাহলে চলে যাই আমি৷  

( আসলে আমাকে সবাই সম্মান করে আব্বু জন্য আমার পরিচয় টা দিয়ে নেই আমি আবির আহমেদ আদি আদি গ্রুপ এ-র মালিক আব্বু হল দেশের ১০ জন ধনীদের মধ্যে একজন আর একটা ছোট বোন আছে নাম মারিয়া আপনারা তে জানেন আমি আমার বোন কে অনেক ভালোবাসি আম্মু বাসায় থাকে আমাদের জন্য মজার মজার রান্না করে  আমাদের বাসা সবাই ডুকতে পারে না গেইট এ-র সামনে একটা লক আছে যা চোখের ফিঙ্গারে বা আঙুলের চাপ এ-র মধ্যে  খুলে বা দারওয়ান দিয়ে খুলায়  কারন আব্বু অনেক শএু আছে যদি কোনো হ্মতি করে তাই)৷ 

মাঠে সবার সাথে অনেক খন ক্রিকেট খেলাম ভালো লাগলে সন্ধ্যা সময় বাসায় গেলাম গিয়ে হাত মুখ দিয়ে পড়ার টেবিলে বসলাম অনেক খন পড়ার পরে আম্মু এক গ্লাস দুধ আর কিছু হালকা নাস্তা দিয়ে গেলে আমি ওই গুলো খেয়ে আবার পড়তে বসলাম ৷ পড়তে পড়তে ১১ টা বেজে গেছে আম্মু আমাকে পড়ার টেবিলে থেকে তুলে নিয়ে খাবার টেবিলে বসালে খাবার খেতে আমি হাত ধুয়ে খেতে বসলাম আম্মু আমাকে বেরে দিলে আমি খেয়ে আবার ওওওও পড়ার টেবিলে গেলাম পড়তে পড়তে পড়ার টেবিলে ঘুমিয়ে গেলাম সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে হালকা নাস্তা করে বের হলাম বাস স্টেশনে কিন্তু আজকে আর বাস আসছে না৷  কি করা যায় দেখলাম একটা গাড়ি আসছে আমি সিঙেল দিলাম  গাড়িটা থামালে আমি বললাম যে আমাকে একটু লিপ দেওয়া জন্য কোনো বাস পাওয়া যাচ্ছে না  আমার পরীক্ষা ভাসিটিতে আর তখন ডাইভা৷ 

(ডাইভা) আসলে ভাই আমি তে ডাইভার আমাকে বলা হয়েছে মেডাম ছাড়া যেনে আর কেউ এ-ই গাড়িতে না উঠে  পিছে মেডাম আছে তাকে আপনে বলে দেখতে পারেন ৷ 

(আমি)  মেডামের কাছে যাই গিয়ে দেখি এ-ই কি এত আদিবা আমি বললাম প্লিজ একটু লিপ দেন বাস পাওয়া যাচ্ছে না৷ 

(আদিবা) ডাইভা আব্বু তকে কি বলছে হুম ছোট লোক গুলো কথা শুনার জন্য গাড়ি থামাইছেত হুম আমার দেরি হচ্ছে তারা তারি চলে৷  

ডাইবার গাড়ি নিয়ে চলে গেলে   তখন আমি বলাম শালী মনে হয় না আমার আব্বু থেকে বড়লোক হবি  এত ভাব তদের বলে রাস্তা একপাশে দাড়িয়ে আছি দেখলাম একটা বাস আসলে আমি সাথে সাথে দৌড়ে উঠে গেলাম৷  ১০ মিনিট পরে ভাসিটির সামনে নামলাম রুটি দোকানে গিয়ে আগে ২ টাকা দিলাম তার পরে ভাসিটি ভিতরে গেলাম  গিয়ে দেখি সবাই লেখছে পরীক্ষা ৫ মিনিট আগে শুরু হয় গেছে আমি ভিতরে গেলাম স্যার বলে৷ 

(স্যার) তুমি আসতে এত দেরি করলে কেন৷ 

(আমি)  আদিবা দিগে একটু আড় চোখে থাকালাম আর বললাম বাস সময় মতো পাই নাই৷ 

(স্যার) ওওও কাল থেকে একটু আগে বের হবা তাহলে বাস পাবে 

আমি বললাম জি স্যাট বলে লেখতে থাকলাম শুধু ফারুক স্যার আমার সাথে সুন্দর করে কথা বলে আর বাকী সব স্যারের একটা চিন্তা করে আমি কি করে এ-ই ভাসিটিতে ভতি হলাম  যাই হোক আগে পরীক্ষা দিতে হবে  আর কথা না বাড়াই আমার হাতে সময় আছে ২ ঘন্টা আমি প্রশ্ন টা দেখলাম সব গুলো কমন আমি লেখতে থাকলাম অনেক খন লেখার পরে হটাৎ মনে হল কেউ আমাকে কলম দিয়ে খুছা দিছে দেখলাম আদিবা৷ 

(আদিবা) হাই আমি আদিবা৷ 

(আমি)  আমি কিছু না বলে চুপ চাপ করে লেখতে থাকলাম আবার ওওওও খুছা দিলে কলম নিয়ে বললাম কি সমস্যা ৷ 

(আদিবা) ৭ নং প্রশ্ন উত্তর টা দেখান৷ 

(আমি)  আমি কিছু বলতে যামু তার আগে আদিবা থামিয়ে দিলে৷ 

(আদিবা) আমি দেখছি আপনে ৭ নং প্রশ্ন টা দিছেন৷ 

(আমি)  ভাব নিয়ে বললাম সরি  দেখানো সময় নাই এখন এমনিতে ১০ মিনিট লেইট আমার তা ওওওও আপনে চাইলে আমাকে একটু হেল্প করতে পারতেন তা আপনে করেন নাই  এখন আমি ওওওও পারমু না বলে আমি আমার মতো করে লেখতে থাকলাম আর আদিবা গাল ফুলিয়ে বসে আছে নিধারিত সময় পরীক্ষা শেষ হলে  আমি পরীক্ষা হল থেকে বের হলাম দেখলাম আদিবা রাগে গাল ফুলে আগুন হয় গেছে আমি পরীক্ষা হল থেকে বের হতে হতে আদিবা আমাকে ডাকে আর বলে ..............  




আমি পরীক্ষা হল থেকে বের  হলাম তখন আদিবা আমাকে ডাকে আমি তার কাছে গেলাম  আদিবা বলে তুই আমার সাথে এমন করলি কেন আমি বললাম কি করছি আপনের সাথে আমাকে একটু  দেখালে কি হতে তর আমি বললাম আপনাকে দেখালে তখন আমার খাতা টা নিয়ে নিতে স্যার তখন কি হতে হুম আর আমার ১০ মিনিট লেইট হয়েছে আসতে৷ 

(আদিবা) তে কি হয়েছে৷ 

(আমি) কি হয়েছে মানে ধ্যাত আমি চলে আসলাম আবার ডাকলে আদিবা৷ 

(আদিবা) ওই ফকিন্নি বাচ্চা তকে যেতে বলছি৷ 

(আমি)  আমি রাগ কে কন্ট্রোল করতে পারি নাই গিয়ে সাথে সাথে কয়েক টা বসিয়ে দিলাম গালে ৷ 

(আদিবা) ওই ফকিন্নি বাচ্চা তর সাহস কত তুই আমাকে থাপ্পড় মারলি৷ 

(আমি)  আবার ওওওও দুই টা বসিয়ে দিলাম চুপ একি বারে চুপ আরেক বার বলে তর খবর আছে ফকিন্নি বাচ্চা কে হুম৷ 

(আদিবা) কেন তুই তর পোষাক দেখলে বুঝা যায় তুই কোন ফ্যামিলির ছেলে ৷    

(আমি)  পোষাক দিয়ে কেউ কে বিচার করতে নাই কার মধ্যে কি আছে কেউ বলতে পারে না৷  

(আদিবা) তুই আমাকে মারার সাহস কোথায় পেলি এখনি আমি প্রিন্সিপাল এ-র কাছে বিচার দেমু তর নামে দেখ তর কি হাল করি আমি প্রিন্সিপাল আমার আব্বু বন্ধু ৷ 

(আমি)  মেয়েদের একটা সভাব কোনো কিছু না পারলে আরেক জনে হ্মমতা দেখায় পারলে নিজের যোগ্যতা কিছু করে দেখা৷ 

(আদিবা) ওকে আমি আমার যোগ্যতা দিয়ে আমার প্রতিশোধ নেমু  যা৷ 

আমি চলে আসলাম ভাসিটি থেকে  আজকে ছোট বোন এ-র জন্য চকলেট নিতে হবে তাই আজকে আর বাসে না গিয়ে হেটে হেটে বাসায় আসলাম ছোট বোনের চকলেট নিয়ে আমি বাসা এসে কলিংবেল দিতে ছোট বোন এসে দরজা টা খুলে দিলে ৷ আমি মারিয়া হাতে একটি চকলেট দিয়ে আমার রুমে গেলাম গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিচে আসলাম আম্মু আমার জন্য খাবার বেরে রাখছে আমরা এক সাথে খাবার খেলাম বাট মারিয়া মন খারাপ আমি বললাম কি রে তর মন খারাপ কেন৷ 

(মারিয়া) ভাইয়া কাল থেকে তুই আমাকে সাথে করে নিয়ে আসবি স্কুল থেকে ৷ 

(আমি)  আচ্ছা তা না হয় করমু কিন্তু সমস্যা টা কি সেই টা বলবি তে (মারিয়া এ-ই বার দশম শ্রেণিতে পড়ে)  

(মারিয়া) ভাইয়া স্কুলে সামনে কিছু বখাটে ছেলে আছে আমাকে বাজে বাজে কথা বলে ৷ 

(আমি)  আমার রাগ টা আরে বেরে গেলে আচ্ছা তুই আমাকে একটু দেখিয়ে দিস তে কারা এ-ই ছেলে পেলে এখন গিয়ে ঘুমা যা আমি রুমে চলে আসলাম রাগে মাথা গরম হয় আছে আমি মারিয়া স্কুলে এক ফ্রেন্ডের ভাইকে কল দিলাম দিয়ে বললাম যে তার ছোট  ভাই তামিম  কে জেনে ফোন টা দেয়  সে তার ভাই কে ফোন টা দেয় আমি জানতে চাইছি ছেলে গুলো কে তার পরে সে বলে৷  

আমি সাথে সাথে পিস্তল নিয়ে বের হলাম বাসা থেকে আমার লাইসেন করা পিস্তল আছে আব্বু আমার সুরক্ষা জন্য এ-ই টা আমাকে দিছে আমি সুজা চলে গেলাম স্কুলের সামনে গিয়ে দেখি ওরা সবাই বসে আছে দেখে  সাথে সাথে দুই তিন টা বুলেট ছাড়লাম সব গুলো ভয়ে চুপ করে দাড়িয়ে গেলে একটা লম্ব চুল ওয়ালা সে চিল্লাচিল্লি করতে শুরু করে আমি তার  পায়ে গুলি করি সাথে সাথে সে নিচে পড়ে গেলে সবাই বলছে আমি কেন গুলি করছি৷  আমি কোনো কথা না বলে সব গুলো কে ইচ্ছা মতো মারলাম এক একটা অবস্থা অনেক খারাপ তার পরে ওওওও একি কথা বলছে তাদের কে কেন মারছি বাট কেউ ভয়ে জোড়ে জোড়ে কথা বলে না আমি বললাম শালা বা**চু  তরা আমার বোন কে খারাপ নজরে দেখস আর উল্টো পাল্টে কথা বলিস আজকে তদের মাস্তানি করা একি বাড়ে বড়ে দেমু বলে ওদের হাতে আর মুখে ইচ্ছা মতো মারছি  তখনি পুলিশ আসলে ৷ 

(পুলিশ) এ-ই ছেলে তুমি পিস্তল কই পেলে আর সবাই কে এ-ই ভাবে মারছে কেন সব গুলো ছেলে বলে স্যার আমাদের কে বাচান এ-ই ছেলে আমাদের কে মেরে ফেলবে স্যার৷ 

(আমি) ওদের কে মেরে ফেলমু বলে আর দুইএকটা লাথি মারলাম রাগ আমার কমছে না৷ 

(পুলিশ) ওই ছেলে ঠান্ডা হয় আর বলে কি হয়েছে আর পিস্তল টা আমাকে দেও তোমার পরিচয় বলে না হলে তোমার বিরুদ্ধে মাস্তানি করার কারণে মামলা হবে৷ 

(আমি)  আমি আবির আহমেদ আদি বাবা নাম বললাম তাতে পুলিশ বুঝতে পারছে আর বললাম ওরা আজকে আমার বোন কে ইভটিজিং করছে শুধু আমার বোন কে না আরে অনেকের বোনের সাথে করে৷ 

(পুলিশ) আমার আব্বু কে কল দেয় আর আমার সম্পর্কে বলে তার পরে আরে অনেক কথা বলে রেখে দেয় তার পরে পুলিশ বলে  এ-ই গুলো বেচে থেকে লাভ নাই শালাদের কে রাস্তা মধ্যে মেরে ফেলা দরকার বলে দুই একটা লাথি দিলে আর আমাকে বলে আজকে পরে থেকে এখানে আরও ইভটিজিং হবে না এখানে দুই করে পুলিশ থাকবে সব সময় আর তুমি তোমার পিস্তল টা নিয়ে বাসায় যাও আর স্যারকে কিছু বলবেন না ভাই যদি স্যারকে বলেন তাহলে আমার চাকরি না ওওওও থাকতে পার 

(আমি)  আব্বু কে কিছু বলমু না বাট নেক্সট টাইম যদি কোনো মেয়ে ইভটিজিং এ-র শিকার হয় তাহলে তার পরি নীতি অনেক খারাপ হবে  বলে চলে আসলাম বাসায় সুজা রুমে চলে গেলাম ঘুমানো চেষ্টা করলাম কিছু খন পরে আব্বু বাসায় আসলে এসে আম্মু সাথে চিল্লাচিল্লি শুরু করলে  কিছু খন পরে আম্মু আসলে আমার রুমে৷  

(আম্মু)  আদি নিচে আয় তর আব্বু কথা বলবে তর সাথে কি করছেত তুই  ৷ 

(আমি)  নিচে গেলাম সাথে সাথে আব্বু আমাকে ২ টা চর মারে৷ 

(আমি)  চুপ করে দাড়িয়ে আছি ৷ 

(আব্বু)  মাস্তান হয়েছে না আমাকে তে খুনি বাবা বলবে  যখন আমি রাস্তা দিয়ে বের হমু কেন মারা মারি করছেত৷ 

(আমি)  খুনি বাবা বলে কষ্ট হবে যদি রাস্তা লোকেরা বলে ওই যে যাচ্ছে ধষিতা বাবা যাচ্ছে দেখ তখন কি ভালো লাগবে যাদের কে আমি মারছি তারা ২ ঘন্টা আগে মারিয়া সাথে নোংরা নোংরা কথা বলছে আরে অনেক ভাষা কথা বলছে  আর যখন মারিয়া তার ভাইকে বলে তাকে  কিছু ছেলে নোংরা কথা বলে তাকে সেইব করার জন্য তখন কোন ভাইয়ের মাথা ঠিক থাকবে আমি তে তাদের কে মেরে ফেলতে চাইছিলাম  পুলিশ বাচিয়ে দিছে৷ 

(আব্বু)  চুপ হয় গেছে আর সোফা বসে পড়লে মারিয়া কে ডাকলে মারিয়া আদি যা বলছে তা কি সত্যি ৷ 

(মারিয়া) জি আব্বু ৷  

(আব্বু) .....? 

আমি চলে আসলাম রুমে মাথা টা ঠান্ডা ঠান্ডা লাগছে ফোন টা বের করে ফেইসবুকে ডুকলাম বাট  ছদ্মনাম আইডি যাতে কেউ আমাকে খুজে না পায় মাঝে মাঝে ফেইসবুক চালাই ভালো লাগে তাই৷ চোখে হালকা ঘুম আসলে তাই ফোন টা রেখে ঘুমিয়ে গেলাম সন্ধ্যা সময় ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে হালকা নাস্তা করে পড়তে বসলাম অনেক খন পড়ার পরে  আম্মু ডাকলে খাবার খেতে আমি নিচে গেলাম দেখলাম আব্বু আছে আমি আবার উপরে চলে আসতে যামু তখন আম্মু বলে৷ 

(আম্মু)  আদি তর আব্বু কি জানি বলবে আজকে তাই তকে ডাকছে আজকে৷ 

তাই আর কিছু না বলে চেয়ার টেনে মারিয়া পাশে বসলাম আম্মু খাবার বেরে দিলে সবাই কে সবাই খাচ্ছে হটাৎ করে আব্বু বলে আমি ঠিক করছি মারিয়া জন্য পাএ দেখমু আমি মারিয়া দিগে তাকালাম দেখলাম মারিয়া রাজি না তাই আমি বললাম যে এখন মারিয়া বিয়ে দেওয়া দরকার নাই মারিয়া আগে S.S.C পরীহ্মা  দিবে তার পরে ভাবা যাবে তার আগে মারিয়া বিয়ে কথা জেনে না উঠে আমার সুজা কথা বলে আমি উপরে চলে আসলাম এসে সুয়ে পরলাম পড়তে ভালো লাগছে না ঘুমের দেশে হারিয়ে গেলাম সকাল বেলা...........




রাতে খাবার খেয়ে রুমে এসে সুয়ে পড়লাম পড়তে ভালো লাগছে না  ঘুমের দেশে হারিয়ে গেলাম আর একটা মধুর স্বপ্ন দেখলাম  হটাৎ করে কেউ এসে আমাকে ডাকতে থাকে আর স্বপ্নের বারটা বাজিয়ে দিলে দেখলাম মারিয়া  আমি বললাম কি হুম কি সমস্যা রাগ নিয়ে বললাম৷ 

(মারিয়া) ভাসিটিতে যাবি না তুই৷ 

(আমি)  হুম যামু তে মাএ শুইলাম এ-র মধ্যে তুই চিল্লা চি্ল্লি লাগিয়ে দিলে৷  

(মারিয়া) কি গাজা খেয়ে ঘুমাস নাকি এখন বাজে নয় টা সময় আছে আর ১ ঘন্টা তর হাতে কি করবি দেখ৷ 

  (আমি)  কি তুই আরে আগে ডাকবি না আমাকে বলে এক দৌড়ে বাথরুমে চলে গেলাম তারা তারি করে ফ্রেশ  হয়ে এসে দেখি মারিয়া রুমের সব গুলো বাজ করছে৷ আমি তারা তারি করে শ্যাট পেন্ট পড়লাম আর রুম থেকে বের হলাম   নিচে এসে হালকা কিছু খেয়ে আমি কাছে থেকে ৩০ টাকা নিয়ে বের হলাম বাসা থেকে   বাস স্টেশন গিয়ে দাড়ালাম বাস চলে আসলে  আমি বাস ভিতর গেলাম গিয়ে দেখি সিট খালি আছে আমি সিটে বসলাম ১০ মিনিট পরে চলে আসলাম ভাসিটিতে যখন আমি ভাসিটিতে ডুকমু তখনি একটা লোক বলে৷  

(একটা লোক)   এ-ই ছেলে দাড়া তুই আজকে পরীক্ষা দিতে পারবি না৷ 

(আমি)  দেখলাম লোক টা পিছে কিছু লোক আছে দেখে বুঝা যাচ্ছে মাস্তান হবে আমি বললাম কেন কি করছি আমি ৷ 

(লোকটা) তুই কিছু করিস নাই বাট তুই ভাসিটিতে যেতে পারবি না  পরীক্ষা দেওয়া লাগবে না তর তুই বরং বাসায় চলে যা৷ 

(আমি)  না বড় ভাই আমি পরীক্ষা দেমু আপনারা যদি এমন করেন তাহলে আমি পুলিশ ডাকমু ৷ 

(লোকটা) হাহাহাহা আমাকে পুলিশে ভয় দেখাস না এ-ই নে পুলিশ কে কল দে তুই আমার হাতে ফোন টা দেয়৷ 

(আমি) লোকটা ফোন টা হাতে নেই দেখলাম আদিবা  কে হাসতে হাসতে ভাসিটি ভিতরে চলে গেলে তার মানে আদিবা এ-ই লোক গুলো কে পাঠিয়েছে আমি ওদের ফোন টা হাতে দিয়ে আমার ফোন টা দিয়ে কল দিলাম ডি,আই,জি কে আর সব খুলে বলি যে আমাকে ভাসিটিতে কিছু লোক ডুকতে দেয় না৷ 

তখন  ডি, আই, জি আংকেল বলে ওই থানা পুলিশ পাঠিয়ে দিচ্ছি আমি  তোমার কোনো সমস্যা হবে না  ডি,আই,জি  হলে আমার বাবা বন্ধু ৷ আমি বললাম ওকে আংকেল তারা তারি পাঠিয়ে দেন আমার পরীক্ষা সময় কম  আংকেল বলে ওকে আর ওই লোক গুলো হাসছে আর বলছে আরে পুলিশ আমাদের দেখলে সালাম দেয় তুই পুলিশ কে ফোন দিলে ওকে পুলিশ আসলে তকে ইয়াবা মামলা বলমু ডুকিয়ে দিতে ৷ আমি চুপ চাপ দাড়িয়ে আছি ৭ মিনিট এর ভিতর পুলিশ চলে আসলে এসে আমাকে বলে তুমি আবির আহমেদ আদি আমি বললাম জি আর ওরা আমাকে ভাসিটি তে ডুকতে দিছে না তখন পিছন থেকে একটা লোক পুলিশকে বলছে আরে স্যার আপনে কেন এসেছেন আর যখন এসেছেন তখন তাকে ধরে নিয়ে জান আর একটা মামলা দিয়ে ৫ বছরের জন্য জেলে পাঠিয়ে দেন৷ 

সাথে সাথে পুলিশ ওই লোক টা কে একটা থাপ্পড় মেড়ে সব গুলো কে গাড়িতে তুলে তখন একজন বলছে ওসি তুই জানিস তুই  কাকে নিচ্ছি আর ওই ছেলে আমি ১ ঘন্টা মধ্যে আবার ওওওও আসমু আমার পাওয়া এ-র সম্পর্কে ধারণা নাই৷ তখন পুলিশ বলে তর নিজে ওওওও ধারণা নাই তরা আজকে কত বড় ভুল করছেত তুই ১ ঘন্টা না এক বছরে ওওওও মনে হয় না  বের হতে পারবি আমাদের কে সরাসরি ডি,আই,জি পাঠিয়েছে আর ওই ছেলে ওওওও কোনো সাধারণ ছেলে মনে হয়ে না ওদের ওওওও অনেক পাওয়া আছে মনে হয় তরা এখন হারে হারে টের পাবি জেল কি জিনিস৷ 

(আমি)  আমি চলে আসলাম ভাসিটিতে সময় কম বলে সময় আছে এক মিনিট তারা তারি করে  পরীক্ষা হলে ডুকলাম আমাকে দেখে আদিবা খুশি হয় নাই৷ 

( স্যার)  এত দেরি কেন হল তোমার৷ 

(আমি)  স্যার আসার সময় কিছু ফকির আর একটা ফকিন্নি সাথে দেখা ফকির গুলো কে আমি নিজের দায়িতে  তাদের ঠিক জায়গা পাঠিয়ে দিয়ে এসেছি বাট ফকিন্নি কে পারলাম না তার সভাব টা ছিল ডাস্টবিনের ময়লা খাওয়া একটু আড় চোখে তাকালাম আদিবা দিগে দেখলাম রাগে রুচি মতো ফুলছে৷ 

(স্যার) সময় হয়েছে সবাই সুজা হয় বলে খাতা আর প্রশ্ন দিয়ে দিল৷ 

 সবাই প্রশ্ন পেয়ে খুশি সবাই লেখছে আমি ওওওও লেখছি দেখলাম আদিবা গাল ফুলে বসে আছে আর উকি মারছে আমার খাতা দিগে আমি দেখে ওওওও না দেখা ভান করে লেখছি৷ আদিবা কিছু খন এদি ওদি করে সে নিজে লেখা শুরু করছে  তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে থাকলাম আদিবা দিগে এত সুন্দর নিস্পাপ  একটা মেয়ের এত বেশি অহংকার দেখলে কেমন কেমন লাগে যাই হোক আবার ওওওও লেখা শুরু করলাম সময় এ-র আগে পরীক্ষা শেষ করে ফেলাম কিন্তু আদিবা পারে নাই৷ আদিবা মন খারাপ হয় আছে কি আর করার পরীক্ষা সব গুলো উত্তর দিতে পারে নাই  আর আদিবা জন্য ভাসিটি অনেকে পাগল আদিবা দেখতে যেমন তার চেহারা টা ওওওও ঠিক তেমন একটা মায়া মায়া ভাব আছে  আমি পরীক্ষা দিয়ে পরীক্ষা  রুম থেকে চলে আসলাম মাঠে এক কোনো দাড়িয়ে আছি আর আদিবা দারিয়ে আছে অনেক গুলো ফ্রেন্ড এ-র সাথে কারন আদিবা মতো ওরা ওওওও বড়লোক আর আমি নরমাল পোষক পরি বলে আমার বন্ধু নাই আর আমি কেউ কে বন্ধু বানাতে ওওওও চাই না আমার বন্ধু একজনে ছিল আকাশ৷ আকাশ হল আমার একমাএ বন্ধু যাকে আব্বু অনেক অপমান আর আমার জীবন থেকে হাড়িয়ে যায় সেই কারনে আমি বাসা থেকে চলে যেতে চাইছিলাম পারি নাই আম্মু আর মারিয়া জন্য কিন্তু আব্বু সাথে সেই দিন থেকে কথা বলা বন্ধ করে দিছি হটাৎ করে আদিবা আমার সামনে৷ 

(আদিবা) কিরে ছোট লোকের বাচ্চা তকে আজকে কেমন মার দিলে আমার লোকেরা হুম আর পরীক্ষা হলে আসলি কি করে তুই৷ 

(আমি)  মার না সেই লেভেলের মার বাট আমার উপর না ওদের উপর  হচ্ছে এখন কি ফকিন্নি মাকা মাস্তান আনিস যা আমার কাছে চুলের মতো ফু দিলে উরে যায়৷ 

(আদিবা)   তুই ছোট লোক বলে তর কোনো ফ্রেন্ড হয় না   দেখ আমার কত ফ্রেন্ড৷ 

(আমি)  হুম তুই ঠিক বলছেত বাট আমার তে মনে হয় তুই আমার থেকে ওওও ছোট লোক বলে চলে আসলাম আদিবা অনেক বার ডাকছে এ-ই বলে যে ছোট লোক কে  আমি রাস্তা চলে আসলাম আর বাস পেয়ে গেলাম বাস দিয়ে চলে আসলাম বাসায়  এসে কলিংবেল দিতে সাথে সাথে দরজা খুলে দিলে  মারিয়া আমি উপরে চলে গেলাম   গিয়ে ফ্রেশ হয়ে  নিচে আসলাম ৷  খাবার খেতে গিয়ে দেখি ওমা আমার পছন্দে খাবার রান্না করছে বিরিয়ানি তারা তারি করে বিরিয়ানি প্লেটে নিলাম তার পরে মারিয়া আম্মু নিলে সবাই এক প্লেট খেতে খেতে আমি ২ প্লেট মেড়ে দিলাম তখন মারিয়া বলে৷ 

(মারিয়া)  মারিয়া আম্মু এ-ই ছেলে তে রাহ্মস আমরা এক প্লেট খেতে পারছি না আর এ-ই ছেলে তে দুই প্লেট নাই করে ফেলাইছে৷ 

(আম্মু)  চুপ কর আমার ছেলে টা না খেতে না খেতে চিকন হয় গেছে আর দুই প্লেট কেন আদি বাবা তুই আরে দুই প্লেট খা বাবা৷ 

(আমি)  না আম্মু আমি আর খামু না তোমার ডাইনিং মেয়ে টা করে খাওয়া পরে তে স্বামী মার খেয়ে চিকন হবে রাহ্মসি একটা আমার খাওয়া দেখতে পারে না আম্মু তোমার মেয়ে কে বাসা থেকে বিদায় করবা কবে হুম৷ 

(মারিয়া)  না না না এত তারা তারি আমি বিদায় হমু না আগে তুই বিয়ে করবি তর বউ এ-র সাথে ঝগড়া করমু তার পরে আমি এ-ই বাড়ি থেকে বিদায় হমু৷ 

(আমি)  আমি কি পাগল নাকি হুম তর মতো ডাইনিং কে বাসা রেখে আমি বিয়ে করমু হুম না না না আমি এত পাগল না রাহ্মসি৷ 

(আম্মু)  ওই থাম তরা কি শুরু করছেত৷ 

(আমি)  কি ঝগড়া শুরু করছি নাকি তোমার মেয়ে তে শুরু করছে বাট তাকে বলে বন্ধ করতে৷ 

(মারিয়া)  ওকে বন্ধ করমু একটা শত আছে৷  

(আমি)  কি শত আবার কেন তার মানে তুই ইচ্ছা করে ঝগড়া টা শুরু করছেত তাই না কি শত তর৷ 

(মারিয়া)  আমাকে আজ কে বিকালে নিয়ে বের হতে হবে আজকে ঘুরমু   অনেক তাহলে ঝগড়া থামবে না হয় আজকে সারাদিন চলবে৷ 

(আম্মু) আদি যা কবে থেকে মারিয়া বের হয়ে না  আর বিরিয়ানি কিন্তু মারিয়া রান্না করছে তর জন্য৷ 

(আমি)  এ-ই কাহিনী না আচ্ছা যা নিয়ে যামু এখন আর বিরক্ত করবি না ওকে বলে রুমে চলে গেলাম  গিয়ে একটা ঘুম দিলাম হালকা চোখ টা লাগছে তখনি মারিয়া এসে  ডাকা ডাকি শুরু করলে৷ 

(মারিয়া)  ওই ভাইয়া উঠ ঘুরতে যাবি না৷ 

(আমি)  হুম যামু কয়টা বাজে ৷ 

(মারিয়া)  ৩ টা বাজে৷  

(আমি)  এ-ই মেয়ে মাথা টা গেছে ঘুরতে কি কেউ এ-ই রোদের মধ্যে যায় হুম৷ 

(মারিয়া) হুম যায় আমরা তে কাছে কোথাও যাচ্ছি না আমরা দিয়া বাড়িতে যামু ওই জায়গা যেতে অনেক সময় লাগবে না আবার আসতে হবে না৷ 

(আমি)  কি আব্বু জানলে কি করবে জানিস৷ 

(মারিয়া)  কুতা তকে এ-ই জন্য আমি বিরিয়ানি রান্না করে খাওয়াছি হুম আমার বিরিয়ানি ফিরত দে যামু না তর সাথে কোথাও৷  

(আমি)  বিরিয়ানি কি ভাবে দেমু তুই এক কাজ কর আমি বিরিয়ানি খেয়ে আসার পরে বাথরুমে চলে গেছি তুই গিয়ে দেখ বাথরুমে পাস কি না৷ 

(মারিয়া)  রাগ তুলে কিন্তু পানি দিয়ে দেমু তর পুরা শরীলে৷ 

আমি বললাম ওকে উঠছি বাট তুই গিয়ে রেডি হয় বলে আমি বাথরুমে গেলাম গিয়ে ফ্রেশ হয় নিচে আসলাম আম্মু থেকে কিছু টাকা নিয়ে নিলাম দেখলাম মারিয়া চলে আসলে রেডি হয়৷ আম্মু থেকে বিদায় নিয়ে একটা সিএনজি নিয়ে চলে গেলাম দিয়া বাড়িতে (বাসা থেকে গাড়ি নিয়ে আসি নাই কারন আব্বু কোনো কিছু আমি চাই না)  আসলে যায়গা টা অনেক সুন্দর মারিয়া কে নিয়ে হাঁটছি হটাৎ মারিয়া বলে উঠলে ভাইয়া ওই যে ফুসকা দোকান আমি ফুসকা খামু চলে ভাইয়া মারিয়া কে নিয়ে আমি চলে গেলাম ফুসকা দোকানে  মারিয়া একটা ফুসকা অডার দিলে আমি ফুসকা খাইয়া না মারিয়া জানে মারিয়া খাচ্ছে মাঝে মাঝে আমাকে ওওওও একটা করে খাওয়া দিছে৷ আসলে ভাই বোনের ভালোবাসা টা অন্যা রকম হয় সারা টা বিকাল মারিয়া কে নিয়ে হেটে হেটে আমার পায় ব্যাথা করছে আমি মারিয়া কে বললাম চল বাসায় যাই বলে মারিয়া কে নিয়ে বাসা চলে আসলাম  এসে দেখি আব্বু সোফা বসে আছে৷  আমাদের কে দেখে আব্বু বলতে লাগলে আমার এত গুলো গাড়ি কার জন্য কিনছি হুম বেড়াতে গেলে বাসা থেকে একটা গাড়ি নিয়ে যেতে পারলে না কাদের জন্য আমি টাকা কামাই করি হুম আমি বললাম আপনাকে কেউ বলে বলে নাই যে আমাদের টাকা লাগবে আপনের টাকা  আপনের কাছে রাখেন বলে রুমে চলে আসলাম আর আব্বু চিল্লা চিল্লি শুরু করে দিলে আমি ফ্রেশ হয়ে পড়ার টেবিলে বসলাম তখনি.............








Writer:- পিচ্চি ছেলে আদি 







NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
 

Delivered by FeedBurner