আগামীকাল তোমার বাবা মাকে নিয়ে তুমি আমাদের বাসায় চলে এসো।
আব্বু তাদের সাথে আমাদের বিষয়ে কথা বলবেন..
কিন্তু অপূর্ব যা বল্লো,
তা শোনার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না।
তা শোনার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না।
-আমি আমার বাবা মাকে নিয়ে আসতে পারবোনা।
-মানে?
-মানে আমার বাবা মা রাজি হবেন না এই বিয়েতে।
-কেন রাজি হবেন না?
আমাকে পছন্দ করবেন না,
নাকি আমার ফ্যামিলিকে?
আমার জানামতে আমি তো কোন অংশে কম নই।না দেখতে না পড়ালেখায়।
তাহলে কেন রাজি হবেন না?
-মানে?
-মানে আমার বাবা মা রাজি হবেন না এই বিয়েতে।
-কেন রাজি হবেন না?
আমাকে পছন্দ করবেন না,
নাকি আমার ফ্যামিলিকে?
আমার জানামতে আমি তো কোন অংশে কম নই।না দেখতে না পড়ালেখায়।
তাহলে কেন রাজি হবেন না?
-আমি শুধু জানি তারা রাজি হবেন না।ব্যাস।
-তাহলে তুমি কি করতে চাও?
আমাকে কি তুমি বিয়ে করবেনা?
-কেন করবোনা?আমি কি বলেছি তোমায় বিয়ে করবোনা?
-তাহলে তুমি কি করতে চাও?
আমাকে কি তুমি বিয়ে করবেনা?
-কেন করবোনা?আমি কি বলেছি তোমায় বিয়ে করবোনা?
-তাহলে?
আব্বু আমার বাসায় তোমার পরিবার নিয়ে আসতে বলছেন,তুমি কেন আসতে চাচ্ছোনা বা তাদের বলতে চাচ্ছো না?
তাদের মতামত না জেনেই বলছো তারা রাজি হবেন না।
আব্বু আমার বাসায় তোমার পরিবার নিয়ে আসতে বলছেন,তুমি কেন আসতে চাচ্ছোনা বা তাদের বলতে চাচ্ছো না?
তাদের মতামত না জেনেই বলছো তারা রাজি হবেন না।
-তুমি আমার সাথে পালিয়ে যেতে পারবে?
-মানে?
-মানে আমার সাথে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করতে পারবে কি না?
-যেখানে আমার পরিবার আমার মুখের দিকে তাকিয়ে এই সম্পর্কের জন্য রাজি হয়েছেন।সেখানে আমার পালিয়ে যাবার তো কোন প্রশ্নই উঠেনা।
-মানে?
-মানে আমার সাথে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করতে পারবে কি না?
-যেখানে আমার পরিবার আমার মুখের দিকে তাকিয়ে এই সম্পর্কের জন্য রাজি হয়েছেন।সেখানে আমার পালিয়ে যাবার তো কোন প্রশ্নই উঠেনা।
-তাহলে কি তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাওনা?
-চাই,তবে সবার সামনে থেকে।লুকিয়ে বা পালিয়ে নয়।
তুমি তোমার পরিবার নিয়ে আমার বাসায় এসো।আমি অপেক্ষায় থাকবো।
-চাই,তবে সবার সামনে থেকে।লুকিয়ে বা পালিয়ে নয়।
তুমি তোমার পরিবার নিয়ে আমার বাসায় এসো।আমি অপেক্ষায় থাকবো।
-সরি।আমার পক্ষে সম্ভব না।
-অপূর্ব প্লিজ।বাসায় বলো আমাদের কথা।
-আমি পারবোনা।যদি আমাকে বিয়ে করতে হয় তো তোমাকে আমার কাছে পালিয়ে আসতে হবে।আর তারপরই আমরা বিয়ে করে নেবো।
-আমার পক্ষে পালিয়ে বিয়ে করা সম্ভব না।
-আমার পক্ষেও আমার পরিবার নিয়ে তোমার বাসায় আসা সম্ভব না।
-তবে কি আমাদের সম্পর্ক টা এখানেই থেমে থাকবে?
-থেমে থাকবে কিনা জানিনা,
তবে আমি ছাড়া কাউকে বিয়ে করলে আমি তোমার জীবনে অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে দিবো।
এটা মনে রেখো।
ভেবে দেখো কি করবে।আমাকে পালিয়ে বিয়ে করবে নাকি নিজে অশান্তির আগুনে জ্বলবে।
-অপূর্ব প্লিজ।বাসায় বলো আমাদের কথা।
-আমি পারবোনা।যদি আমাকে বিয়ে করতে হয় তো তোমাকে আমার কাছে পালিয়ে আসতে হবে।আর তারপরই আমরা বিয়ে করে নেবো।
-আমার পক্ষে পালিয়ে বিয়ে করা সম্ভব না।
-আমার পক্ষেও আমার পরিবার নিয়ে তোমার বাসায় আসা সম্ভব না।
-তবে কি আমাদের সম্পর্ক টা এখানেই থেমে থাকবে?
-থেমে থাকবে কিনা জানিনা,
তবে আমি ছাড়া কাউকে বিয়ে করলে আমি তোমার জীবনে অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে দিবো।
এটা মনে রেখো।
ভেবে দেখো কি করবে।আমাকে পালিয়ে বিয়ে করবে নাকি নিজে অশান্তির আগুনে জ্বলবে।
সেদিনের মত কথা শেষ হয় আমাদের।
আব্বু আমাকে জিজ্ঞেস করেন,আমি অপূর্বকে বলেছি কিনা ওর পরিবার নিয়ে আমাদের বাসায় আসতে।
আমি বলি হ্যাঁ বলেছি।
ও জানাবে আমাকে।
আমি বলি হ্যাঁ বলেছি।
ও জানাবে আমাকে।
এর মধ্যে আমি অপূর্বকে বার বার মেসেজ দিয়ে বলতে থাকি,প্লিজ বাসায় বলো আমাদের কথা।
মা বাবাকে নিয়ে এসো।
মা বাবাকে নিয়ে এসো।
অপূর্ব আমাকে একটাই কথা বলে,
ওর সাথে পালিয়ে যেতে।
ওর সাথে পালিয়ে যেতে।
এদিকে দুই দিন কেটে যায়।
আব্বু আমাকে আবার জিজ্ঞেস করছে।
অপূর্ব কবে আসবে।
আম্মু বার বার জিজ্ঞেস করছে কিন্তু আমি নিশ্চুপ।
অপূর্ব কবে আসবে।
আম্মু বার বার জিজ্ঞেস করছে কিন্তু আমি নিশ্চুপ।
আমার তো উত্তর দেয়ার মত কোন ভাষা নেই।
এভাবে ৬ ৭ দিন কেটে যায়।
পরে আমি আম্মু আব্বুকে বলতে বাধ্য হই অপূর্ব ওর পরিবারকে নিয়ে যে আসবেনা।
আর আমি আম্মুকে এ ও বলি,
আম্মু ও আমাকে ওর সাথে পালিয়ে যেতে বলে।
আম্মু ও আমাকে ওর সাথে পালিয়ে যেতে বলে।
তখন আম্মু আমাকে উত্তর দেয়,
তুই ওর সাথে পালিয়ে গেলে ও যে তোকে কয়দিন পর ত্যাগ করবেনা এর নিশ্চয়তা কি?
আমি চুপ হয়ে গেলাম আম্মুর কথায়।
-এবার ভেবে দেখ তুই কি করবি।
আমি কোন দিশা পাইনা ভেবে,কি করবো আমি।
কঠিন এক ডিপ্রেশনে ভুগছি আমি।
হঠাৎ অরিদ্রর ফোন,
আমি বার বার লাইন কেটে দিচ্ছি।
অরিদ্র ও পাশ থেকে ফোন দিয়েই যাচ্ছে।
আমি এবার মোবাইল সাইলেন্ট করে ফেল্র রাখি।
অরিদ্র ও পাশ থেকে ফোন দিয়েই যাচ্ছে।
আমি এবার মোবাইল সাইলেন্ট করে ফেল্র রাখি।
প্রায় দুই ঘন্টা পর মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি ১৫৬ টা কল।
আর ৬৮ টা মেসেজ।
আর ৬৮ টা মেসেজ।
নাহ আমি পাগল হয়ে যাবো এবার।
এক দিকে অপূর্ব অন্য দিকে বাবা মা,আর এই দিকে অরিদ্র।
এক দিকে অপূর্ব অন্য দিকে বাবা মা,আর এই দিকে অরিদ্র।
কিছু ক্ষণ পর আব্বু আমাকে ডাকলেন,
-অনেক দিন তো হলো,তোমার ওই ছেলের আসার তো কোন খবর নেই।
এদিকে আমার ছুটির সময়ও চলে যাচ্ছে।
তাই আমি চাই তোমার বিয়ে দিয়েই তারপর যেতে।
যদিও এত তাড়াতাড়ি আমার বিয়ে দেয়ার কোন ইচ্ছে ছিলোনা।
কিন্তু এখন মনে হচ্ছে বিয়েটা দিয়ে দেয়াই উচিৎ।
যদিও এত তাড়াতাড়ি আমার বিয়ে দেয়ার কোন ইচ্ছে ছিলোনা।
কিন্তু এখন মনে হচ্ছে বিয়েটা দিয়ে দেয়াই উচিৎ।
আমি তোমার জন্য পাত্র দেখতেছি।
ভালো পাত্র পেলে অতি শীঘ্র আমি তোমার বিয়ে দিবো।
ভালো পাত্র পেলে অতি শীঘ্র আমি তোমার বিয়ে দিবো।
এতে তোমার কোন আপত্তি আছে?
আমি আব্বুকে কোন উত্তর না দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে আমার রুমে চলে আসি।
এদিকে আবার অরিদ্রর কল।
-আমি এবার রিসিভ করি।
আমার কান্নাময় ভয়েজ শুনে অরিদ্র ঘাবড়ে যায়।
আর জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে আমার।
আর জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে আমার।
আমি ওকে বলি,আব্বু আমার জন্য পাত্র দেখতেছে।
আব্বু বিয়ে দিয়ে তারপর যাবেন।
আব্বু বিয়ে দিয়ে তারপর যাবেন।
অরিদ্রর মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে আমার কথা শুনে।
-কি বলো?এত তাড়াতাড়ি?
আমি কোন জবাব দেইনা।
-তুমি কি রাজি এই সিদ্ধান্তে?
-জানিনা আমি।
-জানিনা আমি।
-আমাকে তুমি বিয়ে করবে?
-না
-না
-কেন না?
-কারণ আমি আপনার যোগ্য না।
-কেন এসব বলছো?
তুমি আমার যোগ্য।তাছাড়া আমি তোমাকে সেই কবে থেকে ভালবাসি।তোমাকে বিয়ে করারও স্বপ্ন দেখে যাচ্ছি।
-কারণ আমি আপনার যোগ্য না।
-কেন এসব বলছো?
তুমি আমার যোগ্য।তাছাড়া আমি তোমাকে সেই কবে থেকে ভালবাসি।তোমাকে বিয়ে করারও স্বপ্ন দেখে যাচ্ছি।
ভেবেছি পড়ালেখা শেষ করে তারপর বিয়ের জন্য প্রস্তাব দিবো তোমার বাসায়।
এদিকে তুমিও পড়ালেখায় এগিয়ে যাবে।
কিন্তু এখন কি থেকে কি করবো কিছুই মাথায় আসছেনা।
আমার বাবা মারা গেছেন দুই মাসও হয়নি।
এখনই যদি আমি বাসায় বিয়ের কথা বলি, কি ভাব্বেন তারা।তাছাড়া ভাইয়ার উপর এখন সংসারের পুরো দায়িত্ব।
এখনই যদি আমি বাসায় বিয়ের কথা বলি, কি ভাব্বেন তারা।তাছাড়া ভাইয়ার উপর এখন সংসারের পুরো দায়িত্ব।
অরিদ্রর কথা শুনে মাথা আরো ঘুরে গেলো আমার।
এই ছেলে তো দেখছি পুরো পাগল হয়ে গেছে আমার জন্য।
এই ছেলে তো দেখছি পুরো পাগল হয়ে গেছে আমার জন্য।
আমি ওকে বললাম,আমি আপনাকে বিয়ে করতে পারবোনা।
আপনি আমাকে আর ফোন দিয়েন না প্লিজ।
ভুলে যান আমাকে।আল্লাহ্ হাফেজ।
আপনি আমাকে আর ফোন দিয়েন না প্লিজ।
ভুলে যান আমাকে।আল্লাহ্ হাফেজ।
এই বলে আমি ফোন রেখে দেই।
এদিকে আব্বু আমার জন্য ছেলে দেখা শুরু করেন।
আমি আব্বুকে কিছুই বলতে পারিনা।
কারণ তিনি তো আমাকে একটা সুযোগ দিয়েছেনই।
কারণ তিনি তো আমাকে একটা সুযোগ দিয়েছেনই।
আমি অপূর্ব কে জানালাম,আব্বু ছেলে দেখছেন আমার জন্য।
ও উত্তর দিলো পালিয়ে যাবো আমরা,চলে এসো তুমি।
আর যদি অন্য কাউকে বিয়ে করো তাহলে তোমার জীবন আমি নরক বানিয়ে দিবো।
কথাটা মনে রেখো।
আর যদি অন্য কাউকে বিয়ে করো তাহলে তোমার জীবন আমি নরক বানিয়ে দিবো।
কথাটা মনে রেখো।
চারপাশের টেনশনে আমি পাগল প্রায়।
কি করবো কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।
আব্বু একটা ছেলে পছন্দও করে ফেলেছেন।
ছেলে দূর সম্পর্কের আত্মীয়।
ওই বাড়ীর সবাই আমাকে পছন্দ করেন।
ছেলেও পছন্দ করে।
আগে থেকেই সবাই আমাকে চেনে।
আব্বু একটা ছেলে পছন্দও করে ফেলেছেন।
ছেলে দূর সম্পর্কের আত্মীয়।
ওই বাড়ীর সবাই আমাকে পছন্দ করেন।
ছেলেও পছন্দ করে।
আগে থেকেই সবাই আমাকে চেনে।
উনারা আমাকে একদিন দেখতে আসলেন।
আর বললেন,তাদের কোন আপত্তি নেই।
আব্বু যেন তাদের সিদ্ধান্ত জানান।
আর বললেন,তাদের কোন আপত্তি নেই।
আব্বু যেন তাদের সিদ্ধান্ত জানান।
আমি সেদিন সারাদিন ফোন অফ রাখি।
এই দিকে অরিদ্র আমাকে ফোনের উপর ফোন দেয় কিন্তু পায়না।
যখন ফোন অন করি,
ঠিক তখনই অরিদ্রর ফোন আসে।
ঠিক তখনই অরিদ্রর ফোন আসে।
-কেমন আছো তুমি?জানো কত টেনশন হচ্ছিলো?
ফোন কেন বন্ধ ছিলো?
কি হয়েছে?
আরো অনেক প্রশ্ন কাঁদো কাঁদো কন্ঠে।
ফোন কেন বন্ধ ছিলো?
কি হয়েছে?
আরো অনেক প্রশ্ন কাঁদো কাঁদো কন্ঠে।
-পাত্র পক্ষ দেখতে এসেছিলো।
আর তাদের কোন আপত্তি নেই।
আব্বু সিদ্ধান্ত জানালেই পাকা কথা হয়ে যাবে।
আপনি আর ফোন দিয়েন না আমাকে।
ভালো থাকুন।দোয়া করি আপনার জীবনে খুব ভালো কেউ আসুক।
আর তাদের কোন আপত্তি নেই।
আব্বু সিদ্ধান্ত জানালেই পাকা কথা হয়ে যাবে।
আপনি আর ফোন দিয়েন না আমাকে।
ভালো থাকুন।দোয়া করি আপনার জীবনে খুব ভালো কেউ আসুক।
আমার কথা গুলো শুনে অরিদ্র কান্না করে দেয়।
আর বলতে থাকে,
আমি তোমাকে ছাড়া ভালো থাকবোনা।
আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই,
তুমি আমাকে ভালবাসো কিনা তাই বলো।
আমাকে বিয়ে করবে কিনা তাই বলো।
বাকি টা আমি দেখছি।
আমি তোমাকে ছাড়া ভালো থাকবোনা।
আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই,
তুমি আমাকে ভালবাসো কিনা তাই বলো।
আমাকে বিয়ে করবে কিনা তাই বলো।
বাকি টা আমি দেখছি।
তুমি শুধু হ্যাঁ বলো।
আমি ওকে “না“ বলে ফোন টা রেখে দেই।
ওই দিকে একটু পর,আম্মু এসে আমাকে জানায়।
আব্বু ছেলে পক্ষকে ফোন করে হ্যাঁ বলে দিয়েছেন।
এখন শুধু বিয়ের ডেট দেয়া বাকি।
আম্মু কথা গুলো আমাকে জানিয়ে চলে গেলে আমি বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে লাগলাম।
বুঝতে পারছিনা।
এ কান্নাটা আসলে কার জন্য,
অপূর্বর জন্য নাকি অরিদ্রর জন্য।
এ কান্নাটা আসলে কার জন্য,
অপূর্বর জন্য নাকি অরিদ্রর জন্য।
রাত সাড়ে ১২ টা হঠাৎ করেই আম্মু দৌড়ে আমার রুমে আসে।
-স্পৃহা এই স্পৃহা।
-কি হয়েছে আম্মু?
এত রাতে এইভাবে ডাকছো কেন?
-কি হয়েছে আম্মু?
এত রাতে এইভাবে ডাকছো কেন?
-আরে রুনার দেবর আছেনা,
-কোন দেবর?
-আরে রুনার দেবর আবার কয়টা?
একটাই তো দেবর,অরিদ্র।
-হুম,কি হয়েছে তার?
-কোন দেবর?
-আরে রুনার দেবর আবার কয়টা?
একটাই তো দেবর,অরিদ্র।
-হুম,কি হয়েছে তার?
-আরে ও নাকি সুইসাইড করার ট্রাই করেছে।
এখন নাকি হসপিটালে।
এখন নাকি হসপিটালে।
তোর কাকি এখন এসে বল্লো।
তোর আব্বু আর আমি তোর কাকির সাথে হসপিটালে যাচ্ছি।
তোর আব্বু আর আমি তোর কাকির সাথে হসপিটালে যাচ্ছি।
তুই ভালো মত গেইট আটকে বস।
আম্মুর কথা শুনে আমার হাত পা কাঁপতে লাগলো।
আর দরদর করে চোখ থেকে অটোমেটিক পানি পড়তে লাগলো।
আর দরদর করে চোখ থেকে অটোমেটিক পানি পড়তে লাগলো।
আমি নিস্তব্ধ হয়ে গেলাম।
-আম্মু,ও আম্মু অরিদ্র বাঁচবেতো?
চলবে...
Writer:- স্পৃহা ঢালী