> কাজী নজরুল ইসলামের সেরা ১০০টি উক্তি - Kazi Nazrul Islam - বাংলা বাণী - কাজী নজরুল ইসলাম এর কবিতা - কাজী নজরুল ইসলামের প্রেমের উক্তি - কাজী নজরুল ইসলাম
-->

কাজী নজরুল ইসলামের সেরা ১০০টি উক্তি - Kazi Nazrul Islam - বাংলা বাণী - কাজী নজরুল ইসলাম এর কবিতা - কাজী নজরুল ইসলামের প্রেমের উক্তি - কাজী নজরুল ইসলাম

১. অনেক ছিলো বলার, যদি সেদিন ভালোবাসতে। পথ ছিল গো চলার, যদি দুদিন আগে আসতে।

২. কাহারে করিছ তুমি ঘৃণা ভাই, কাহারে মারিছ লাতি। হয়ত উহারি বুকে ভগবান, জাগিয়াছেন দিবা রাতি।

৩. আমারে কর গুণী, তেমার বীণা। কাঁদিব সুরে সুরে কন্ঠ-লীনা। 

৪. খোদার প্রেমে শারাব পিয়ে বেহুশ হয়ে রই পড়ে, ছেড়ে মসজিদ আমার মুর্শিদ এল যে এই পথ ধরে। দুনিয়াদারির শেষে আমার নামাজ রোজার বদলাতে। চাইনা বেহেশত খোদার কাছে সত্যি মোনাজাত করে।

৫. হিংসাই দেখেছ শুধু এই চোখে, দেখ নাই আর কিছু। সম্মুখে শুধু রহিলে তাকায়ে, চেয়ে দেখিলেনে পিছু!

৬. যার ভিতরে আগুন আমি চাই তাঁর, বাইনেও আগুন জ্বলুক।

৭. প্রিয় তুমি কোথায়, আজি কত সে দূর। প্রাণ কাঁদে ব্যথায়, বিরহ বিধুর।

৮. সত্যকে হায় হত্যা করে, অত্যাচারির খাঁড়ায়। নেই কিরে কেউ সত্যসাধক বুক ফুলে আজ দাঁড়ায়।

৯. কন্ঠে কাঁদে একটি স্বর, কোথায় তুমি বাধলে ঘর।

১০. অসত্যের কাছে কভূ নত, নাহি হবে শীর।  ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর। 

১১. অনেক ছিল বলার, যদি সেদিন ভালোবাসতে গো। পথ ছিল গো চলার, যদি দু’দিন আগে আসতে গো।

১২. এলে কি শ্যামল পিয়া কাজল মেঘে,
জনম জনম গেল আশা পথ চাহি
কেন নিশি কাটালি অভিমানে,
পেয়ে কেন নাহি পাই হৃদয় মম।

১৩. প্রেম এক, প্রেমিকা সে বহু, বহু পাত্রে ঢেলে পি’ব সেই প্রেম - সে শরাব লোহু। তোমারে করিব পান, অ-নামিকা, শত কামনায়, ভৃঙ্গারে, গোলাসে কভু, কভু পেয়ালায়!

১৪. খেলিছো এ বিশ্ব লয়ে 
বিরাট শিশু আনমনে-
প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা 
নিরজনে প্রভু নিরজনে।

১৫. তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়,
সে কি মোর অপরাধ? চাঁদেরে হেরিয়া 
কাঁদে চকোরিণী বলে না তো কিছু চাঁদ।

১৬. যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।

১৭. মিথ্যা শুনিনি ভাই, এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনও মন্দীর-কাবা নাই।

১৮. আমি যদি আরব হতাম মদিনারই পথ
এই পথে মোর চলে যেতেন নূর নবী হজরত।

১৯. শাস্ত্র না ঘেটে ডুব দাও, সখা সত্য সিন্ধু জলে।

২০. পশুর মত সংখ্যাগরিষ্ট হয়ে আমাদের লাভ কি? যদি আমাদের গৌরব করার মত কিছু নাই - ই থাকে।

২১. আমি উথ্থান, আমি পতন, আমি অচেতন চিতে চেতন। আমি বিশ্ব তোরণে বৈজয়ন্তী, মানব বিজয় কেতন।

২২. যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নাই
কেন মনে রাখ তারে
ভুলে যাও মোরে
ভুলে যাও একেবারে।

২৩. লজ্জাই যদি তব ভূষণ, সজ্জায় ছিল কি প্রয়োজন। সুখে সুখি হব, দুখে দুখি। ব'সো মুখোমুখি লাজ ভোলে। 

২৪. আমরা সবাই পাপী, আপন পাপের বাটখারা দিয়ে, অন্যের পাপ মাপি।

২৫. বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যানকর,
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।

২৬. আমার কাছে অসীম আকাশ, তোমার আছে ঘর। তোমার আছে পারের তরী, আমার বালুচর।

২৭. প্রিয় তুমি যবে রহ পাশে, কেন এত ভয় জাগে গো। কেন এত দ্বিধা আসে।

২৮. মাটিতে যাদের টেকে না চরণ, মাটির মালিক তাহারই হন।

২৯. দাহন তুমি করবে যত, প্রেমের শিখা জ্বলবে তত।

৩০. পরজনমে দেখা হবে প্রিয়!
ভুলিও মোরে হেথা ভুলিও।
এ জনমে যাহা বলা হ'ল না,
আমি বলিব না, তুমিও ব'লো না!
জানাইলে প্রেম করিও ছলনা,
যদি আসি ফিরে, বেদনা দিও।

৩১. জাতের চেয়ে মানুষ সত্য, অধিক সত্য প্রাণের টান। প্রাণ ঘরে সব এক সমান।

৩২. মহা-মানবের মহা-বেদনার আজি মহা-উথ্থান,
ঊর্দ্ধে হাসিছে ভগবান, নীচে কাঁপিতেছে শয়তান।

৩৩. আমি দেখেছি শরীরের বলের চেয়ে, মনের বলের শক্তি অনেক বেশি।

৩৪. প্রেম হলো, ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন।

৩৫. আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা',
করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা,
আমি উন্মাদ, আমি ঝঞ্ঝা!

৩৬. আলগা কর গো খোঁপার বাঁধন
দিল ওয়ি মেরা ফাস গেয়ি
বিনোদ বেণীর জরীন ফিতায়
আন্ধা ইস্ক মেরা কস গেয়ি।

৩৭. দ্বীপ নিভিয়াছে ঝড়ে, জেগে আছে মোর আঁখি
কে যেন কাঁদিছে কেঁদে মোর বুকে মুখ রাখি।

৩৮. নামাজ পড়, রোযা রাখ, কলমা পড়রে ভাই, তোর আখেরেতের কাজ করে নে সময় যে আর নাই।

৩৯. ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি
করুন চোখে বেয়ে আছে
সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি!

৪০. বন্ধু, তোমার বুক-ভরা লোভ, দু'-চোখে স্বার্থ-ঠুলি, নতুবা দেখিতে, তোমারে সেবিতে দেবতা হ'য়েছে কুলি।

৪১. ঊষার দুয়ারে হানি' আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত,
আমরা টুটাব তিমির রাত,
বাধার বিন্ধ্যাচল।

৪২. তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু, আর আমি জাগিব না। কোলাহল করি সারাদিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নিশ্চল নিশ্চুপ আপনার মনে পুড়িব একাকী গন্ধবিধুর ধূপ।

৪৩. আমার হাতের বাঁশি কেড়ে নিলেই সে বাঁশির সুরের মৃত্যু হবে না; কেননা আমি আর এক বাঁশি নিয়ে তাতে সেই ফোটাতে পারি। সুর বাঁশির নয়, সুর আমার মনে।

৪৪. ব্যর্থ না হওয়ার সব চাইতে নিশ্চিন্ত পথ হলো সাফল্য অর্জনে দৃঢ় সঙ্কল্প হওয়া।

৪৫. সেই বসন্ত ও বরষা, আসিবে ফিরে ফিরে। আসিবে না আর ফিরে অভিমানী মোর ঘরে।

৪৬. সেই পুরুষ কাপুরুষ, যে তাঁর বউয়ের কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।

৪৭. তিনিই আর্টিষ্ট, যিনি আর্ট ফুটাইয়া তুলিতে পারেন। আর্টের অর্থ সত্য প্রকাশ, এবং সত্য মানেই সুন্দর, সত্য চিরমনগলময়।

৪৮. যার ভিওি পচে গেছে, তাকে একদম উপড়ে ফেলে। নতুন করে ভিওি না গাঁথলে। তার উপর ইমারত যতবার খাড়া করা যাবে, ততবার তা পড়ে যাবে।

৪৯. মুখে কেন নাহি বল, আঁখিতে যে কথা কহ! অন্তরে যদি চাহ মোরে, তবে কেন দূরে দূরে রহ।

৫০. বাহিরে স্বাধীনতা গিয়াছে, বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।

৫১. তোমারে যে চাহিয়াছে ভূলে একদিন, সে জানে তেমারে ভোলা কি কঠিন।

৫২. আমি জানি তব মন, আমি বুঝি তব ভাষা। তব কঠিন হিয়ার তলে জাগে, কি গভীর ভালেবাসা।

৫৩. আমি অজর অমর অক্ষয়, আমি অব্যয়। আমি মানব দানব দেবতার ভয়। বিশ্বের আমি চির দূর্জয়।

৫৪. সকরুণ নয়নে চাহ আজি, মোর বিদায় বেলা। ভূলিতে দাও বিদায়, দিনে হেনেছ যে অবহেলা।

৫৫. আজ তুমি নেই, মোরা তব পায়ে চলা, পথে শুধু তাই। এসেছি খুঁজিতে যেই তপ্ত পদ রেখা। এইখানে আছে তব ইতিহাস লেখা।

৫৬. ঢের কে'দেছি ঢের সেধেছি, আর পারিনে যেতে দে তা'য়। গ'লল না যে চোখের জলে, গ'লবে কি সে মুখের কথায়।

৫৭. চারিদিকে আজ ভীরুর মেলা, খেলবি কে আর নতুন খেলা। জোয়ার জলে ভাসিয়ে ভেলা, বাইবি কি উজান? পাতাল ফেড়ে চলবি মাতাল। স্বর্গে দিবি টান।

৫৮. অভাবের দিনে প্রিয় অতিথি, আসার মত পীড়াদায়ক বুঝি, আর কিছু নেই। শুধু হৃদয় দিয়ে দেবতার পূজো হয়তো করা যায়। কিন্তু শুধু হাতে অতিথিকে বরণ করা চলে না।

৫৯. নারীর বিরহে, নারীর মিলনে, নর পেল কবি প্রাণ। যত কথা তার হইল কবিতা, শব্দ হইল গান।

৬০. মনে পড়ে আজ সে কোন জনমে, বিদায় সন্ধ্যাবেলা। আমি দাঁড়ায়ে রহিনু এপারে।  তুমি ওপারে ভাসালে ভেলা।

৬১. প্রণয় তোমার মিছে নয় মিছে নয়, ভালোবাসি তাই মনে জাগে এত ভয়।

৬২. ভালোবাসা দিয়ে ভালোবাসা না পেলে তার জীবন দুঃখের ও জড়তার।

৬৩. হেনেছি যে অবহেলা, পাষাণে বাঁধি হিয়া। তারি ব্যথা পাষাণ সম রহিল বুকে চাপিয়া।

৬৪. খোদার কি আশ্চর্য মহিমা, রাজা যার অত ধন মালামাওা। অত প্রতাপ সেও মরে মাটি হয়। আর যে ভিখারি, খেতে না পেয়ে তালপাতার কুঁড়েতে কুকড়ে মরে পড়ে থাকে, সেও মাটি হয়।

৬৫. মোর প্রিয়া হবে, এসো রাণী। দিব খোঁপায় তারার ফুল। কর্ণে দুলাব তৃতীয়া তিথির, চৈতি চাঁদের দুল।

৬৬. হাঁসি দিয়ে যদি লুকালে, তোমার সারা জীবনের বেদনা। আজো তব শুধু হেসে যাও, আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না।

৬৭. আবার ভালোবাসার সাধ জাগে, সেই পুরাতন চাঁদ আমার চোখে। আজ নূতন লাগে।

৬৮. ফিরে ফিরে কেন তারই সৃতি, মোরে কাঁদায় নিতি, যে ফিরিবে না আর।

৬৯. তোমারে আমি চাহিয়েছি প্রিয়, শতরুপে শতবার। জনমে জনমে চলে তাই মোর। অনন্ত অভিসার।

৭০. আমার মন বোঝে না নদী, তাই বারে বারে আসি ফিরে তোর কাছে নিরবধি।

৭১. মুখের কথায় না জানালে, জানিও গানের ভাষায়। এসেছিলে মোর কাছে হে পথিক, কিসের আশায়।

৭২. হৃদয় যত নিষেধ হানে, নয়ন ততই কাঁদে। দূরে যত পালাতে চাই নিকট ততই বাধে।

৭৩. যে আগুন লাগায়, সে জানে না। যার বুকে আগুন লাগলো। তার কতটুকু পুড়লো।

৭৪. নিশীথ রাতে আমার নীরে, প্রেমে কুমূদ ফোটে ধীরে। মোর ভীরু প্রেম যেতে নারে, ছাপিয়ে লাজের বাঁধ।

৭৫. পথের আজো অনেক বাকি, তাই যদি হয় প্রিয়। পথের শেষে তোমায় পাওয়ার, যোগ্য করে নিও।

৭৬. নাই বা পেলাম, আমার গলায় তোমার গলার হার। তোমায় আমি করব সৃজন এ মোর অহংকার।

৭৭. কে আছ জোয়ান, হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি। নিতে হবে তরী পার।

৭৮. শাওন রাতে যদি, সরণে আসে মোরে। বাহিরে ঝড় বহে নয়নে বারি ঝরে।

৭৯. তোমার হৃদয়ে শূন্যে জ্বলিছে, শত রবি শশী তাঁরা। তারি মাঝে আমি ধুমকেতু সম এসেছিনু পথহারা।

৮০. নয়ন ভরা জল গো তোমার আঁচল ভরা ফুল, ফুল নেবো না অশ্রু নেবো। ভেবে হই আকুল।

৮১. হারিয়ে গেছ অন্ধকারে, পাইনি খুঁজে আর। আজকে তোমার আমার মাঝে, সপ্ত পারাবার।

৮২. চাঁদ হেরিছে চাঁদমুখ তার সরসীর আরশিতে ছোটে তরঙ্গ বাসনা
ভঙ্গ সে অঙ্গ পরশিতে।

৮৩. রাসূলের অপমানে যদি না কাঁদে তোর মন। মুসলিম নই মুনাফিক তুই, রাসূলের দুশমন।

৮৪. আমারে সকল ক্ষুদ্রতা হতে
বাঁচাও প্রভু উদার।
হে প্রভু! শেখাও - নীচতার চেয়ে
নীচ পাপ নাহি আর।

৮৫. আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন
খুঁজি তারে আমি আপনায় ,
আমি শুনি যেন তার চরণের ধ্বনি
আমারি তিয়াসী বাসনায়।

৮৬. মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই
যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।

৮৭. কতদিন দেখিনি তোমায়
তবু মনে পড়ে তব মুখখানি
স্মৃতির মুকুরে মম আজ
তবু ছায়া পড়ে রানী
কতদিন দেখিনি তোমায়
কত দিন তুমি নাই কাছে।

৮৮. বিশ্বাস করুন, আমি কবি হতে আসিনি, আমি নেতা হতে আসি নি- আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, প্রেম পেতে এসেছিলাম- সে প্রেম পেলামনা বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চির দিনের জন্য বিদায় নিলাম।

৮৯. হে দারিদ্র, তুমি মোরে করেছ মহান!
তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রীষ্টের সম্মান
কন্টক-মুকুট শোভা!

৯০. কালের চক্র বক্রগতিতে ঘুরিতেছে অবিরত,
আজ দেখি যার কালের শীর্ষে, কাল তারা পদানত।

৯১. তোমরা ভয় দেখিয়ে করছো শাসন,
জয় দেখিয়ে নয়;
সেই ভয়ের টুটি ধরব টিপে,'
ক'রব তা'রে লয়।

৯২. ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।

৯৩. তৌহিদেরো মুর্শিদ আমার মোহাম্মদের নাম
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।
ঐ নাম জপলেই বুঝতে পারি, খোদায়ী কালাম
মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।

৯৪. আসে বসন্ত ফুলবনে
সাজে বনভূমি সুন্দরী ।
চরণে পায়েলা রুমঝুম
মধুপ উঠিছে গুঞ্জরি।

৯৫. দূর দ্বীপ–বাসিনী, চিনি তোমারে চিনি।
দারুচিনির দেশের তুমি বিদেশিনীগো, সুমন্দভাষিণী।

৯৬. আমি যদি আরব হ’তাম – মদিনারই পথ।
এই পথে মোর চ’লে যেতেন নূর নবী হজরত।

৯৭. ভুল করে যদি ভালোবেসে থাকি
ক্ষমিয় সে অপরাধ
অসহায় মনে কেন জেগেছিলো
ভালোবাসিবার সাধ।

৯৮. আসিবে তুমি জানি প্রিয়
আনন্দে বনে বসন্ত এলো
ভুবন হল সরসা, প্রিয়-দরশা, মনোহর।

৯৯. তোমার কুসুম বনে আমি আসিয়াছি ভুলে।
তবু মুখপানে প্রিয় চাহ মুখ তুলে।

১০০. অঝোর ধারায় বর্ষা ঝরে সঘন তিমির রাতে।
নিদ্রা নাহি তোমায় চাহি’ আমার নয়ন-পাতে।
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
 

Delivered by FeedBurner