> ছদ্মবেশি কোটিপতি পর্ব ৪, ৫, ৬ | Bangla Best Story | Bangla Thriller Story | Bangla New Story
-->

ছদ্মবেশি কোটিপতি পর্ব ৪, ৫, ৬ | Bangla Best Story | Bangla Thriller Story | Bangla New Story

আমি সুজা পড়ার টেবিলে চলে আসলাম আব্বু   চিল্লা চিল্লি করতে শুরু করলে  আমি চুপ চাপ করে বসে আছি হটাৎ রুমে আম্মু আসলে এসে বলে কি দরকার ছিল এত দেরি করে আসার এখন তর আব্বু চিল্লা চিল্লি করছে হুম আমি আম্মু কে বললাম এখন আমি পড়মু তুমি যাও বলে আম্মু কে পাঠিয়ে দিলাম আর আমি পড়তে শুরু করলাম৷ কালকে পরীক্ষা হিসাব বিজ্ঞান তাই ভালো করে পড়তে হবে লেখতে ওওওও হবে রাত বড়ে শুধু লেখছি আর লেখছি কখন যে পড়ার টেবিলে ঘুমিয়ে গেলাম সকাল বেলা কারো ধাক্কা আমার ঘুম ভেঙে আমি দেখলাম মারিয়া৷ 

(মারিয়া) ও-ই তর না পরীক্ষা আর তুই  এখন ঘুমাছ হুম৷ 

(আমি)  পরীক্ষা আমার টেনশন তর কেন৷  

(মারিয়া)  টেনশন তে আমারি থাকবে কারন আমি সব সময় চাই আমার ভাইয়া যে ভাসিটি এক নাম্বার  হয় থাকে  দুই নাম্বার হতে যেনে না হয়৷  

(আমি)  এ-ই কাহিনী না আচ্ছা যা দেখবি তর ভাই এক নাম্বার হবে৷ 

(মারিয়া)  আচ্ছা যাও এখন গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিচে আসে ৮.৪০ বাজে  আমি তোমার রুম টা গুছিয়ে দেই৷ 

(আমি)  ওকে বলে বাথরুমে চলে গেলাম গিয়ে গোসল করে  এসে দেখি রুম টা গুছিয়ে বসে আছে মারিয়া আমি রেডি হয়ে মারিয়া আর আমি এক সাথে নিচে গেলাম আমি নাস্তা করে বের হলাম বাস স্টেশনে গিয়ে দাড়িয়ে আছি   বাস এলে আমি বাসে করে   ভাসিটিতে আসলাম৷ আজকে একটু তারা তারি চলে আসলাম মাঠে এক কোনায় বসে আছি আর ভাবছি আকাশের কথা আকাশ থাকলে না কত ভালো হতে হটাৎ করে একটা কাশি শব্দ হলে দেখলাম আদিবা আমার সামনে দাড়িয়ে আছে কিছু ফ্রেন্ড নিয়ে আমি বললাম সমস্যা কি আপনের৷ 

(আদিবা) সমস্যা হলি তুই আচ্ছা বলতে তুই কেমনে এ-ই ভাসিটিতে ভতি হলি তর মতো ফকিন্নি পুলাতে এ-ই ভাসিটিতে চান্স পাওয়া কথা না৷ 

(আমি)  সেই আপনে না জানলে ওওওও চলবে আপনে  আমার পিছে পড়ছেন কেন আর আপনে জানেন আমি ফকিন্নি না কোটি পতি ছেলে হুম এমনিতে হতে পারে আমার বাবা দশ জনের এক জন ৷ 

(আদিবা) ওমা বলে কি এ-ই ফকিন্নি বাচ্চা মানুষ রাতে স্বপ্ন দেখে আর এ-ই ফকিন্নি বাচ্চা তে দিনের বেলা স্বপ্ন দেখে রে৷ 

(আমার) রাগ চেপে বসলে মাথা এ-ই মাইয়া শুধু আমাকে ফকিন্নি বলে এ-ই টা শুনে আমি ক্লান্ত হয় গেছি আজকে কিছু একটা করতে হবে থাপ্পড় দেওয়া যাবে না একবারে যখন তার শিক্ষা হয় নাই তার আর হবে ওওওও না তাই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলাম তার ফ্রেন্ডে সামনে তার ঠোঁটে কিস দিয়ে দিলাম আদিবা অনেক জোড়া জোড়ি করছে ছাড়ার জন্য আমি শক্ত করে ধরে রাখছি ৩০ সেকেন্ড পরে ছেড়ে দিছি আর বললাম এখন কি করবি এ-ই ফকিন্নি বাচ্চা তকে ***** এখন কি করবি ৷ 

(আদিবা) তকে তে আমি দেখে নেমু৷ 

(আমি)  যা যা পারলে কিছু করে দেখাস বলে চলে এলাম পরীক্ষা হলে সময় আছে ১০ মিনিট একা একা বসে আছি হটাৎ করে একটা মেয়ে আসলে বলে৷ 

(মেয়ে) হাই আমি   জান্নাতুল ইসলাম ইশা৷ 

(আমি)  আবির আহমেদ আদি ৷ 

(জান্নাতুল)  আমরা কি ফ্রেন্ড হতে পারি  ৷ 

(আমি)  না৷ 

(জান্নাতুল)  কেন কোনো সমস্যা৷ 

(আমি)  আদিবা আপনাকে আমার কাছে পাঠাছে প্রতিশোধ নিবার জন্য  তাই না৷ 

(জান্নাতুল)  আপনের কি তাই মনে হয় আর আমি কারো হুকুমের চাকর না ওকে ফ্রেন্ড হতে হবে না ৷ 

(আমি)  ওকে ওকে আপনে রেগে যাচ্ছে কেন আমরা এখন থেকে ফ্রেন্ড ওকে৷  

(জান্নাতুল)  তাহলে তুই করে বলবি আপনে না ওকে৷ 

(আমি)  হুম এ-র মধ্যে আদিবা তার ফ্রেন্ডের নিয়ে চলে আসলে আর আমি জান্নাতুল কে বললাম এখন তুই গিয়ে তর সিটে বস তখন আদিবা বলে৷  

(আদিবা) এক ফকিন্নি আরেক ফকিন্নি খবর রাখে বলে হাসতে থাকে তার ফ্রেন্ড গুলো৷ 

(আমি)  যে মেয়ে ফকিন্নি কিস খায় সেই মেয়ে যে কত বড় বড়লোক তা আমার জানা হয় গেছে তখন আদিবা৷ 

(আদিবা) সাথে সাথে আমার শ্যাটে কলারে ধরে ফেলায়  আরে কিছু একটা বলতে যাবে এ-র মধ্যে স্যার চলে আসলে৷ 

(স্যার) কি হচ্ছে এ-ই সব৷  

(আদিবা) স্যার এ-ই ছোট লোকটা আমাকে৷ 

(স্যার) হুম তোমাকে কি করছে সে৷ 

(আদিবা) আমাকে স্যার বলতে পারমু না৷ 

(স্যার) যদি বলতে না পারে তাহলে ওকে ছাড়ে আর সুজা হয় বসে৷ 

(আদিবা) লহ্মী মেয়ের মতো করে আমাকে ছেড়ে দিলে৷ 

 আর আমি সুজা হয়ে বসলাম তখন স্যার সবার উদ্দেশ্য করে বলে এ-ই টা হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এখানে ছোটলোক বড়লোক বলতে কিছু নাই এখানে সবাই জ্ঞান অজন করার জন্য এসেছি৷ তুমি বড়লোক বলে আরেক জনকে ঘৃণা করবা তা না সবাই এখানে মিলে মিশে থাকবা আর জেনে কখন আদি সাথে আদিবা ঝগড়া না দেখি বলে দিলাম যদি দেখি তাহলে সত্যি সত্যি দুইজনের জন্য অনেক কঠিন শাস্তি আছে৷

আমি স্যারের কথা শুন চুপ হয় গেলাম আর এ-ই বজাদ মেয়ে থেকে একটু দূরে থাকা ভালো স্যার পরীক্ষা খাতা আর প্রশ্ন দিলে আমি প্রশ্ন পেয়ে ভালো লাগছে কারন আজকে আমার সব কমন পড়ছে আমি মন দিয়ে লেখা শুরু করলাম হিসাব বিজ্ঞান এই টাকা নিয়ে মাথা গরম করে পরীক্ষা দেওয়া যায় না ঠান্ডা মাথা লেখতে হয়৷ জাবেদা ছিল তাই সহজে করে নিলাম তার পরে নগদা ছিল তা ওওওও করে নিলাম তার পরে খতিয়ান করে নিলাম বাট খতিয়ান করতে গিয়ে অনেক সমস্যা পড়তে হয়েছে আমার পিছে ছিল জান্নাতুল তাকে বললাম সব কিছু কি ঠিক ভাবে দিছে কি না জান্নাতুল বলে খতিয়ান এই সমস্যা আমি জান্নাতুল কে খতিয়ান টা করার জন্য সাহায্য করলাম  এ-ই ভাবে সব গুলো উওর সুন্দর ভাবে করে নিলাম আর দেখলাম আদিবা কাটা কাটি করা শুরু করে দিছে আর আমার দিগে আড় চোখে তাকায় চোখে চোখ পড়তে আমরা দুই জনে চোখ নামিয়ে নিলাম স্যার যথায় সময় সবার খাতা নিয়ে নিলে আমি বের হলাম পরীক্ষা হল থেকে    তখন জান্নাতুল বলে৷ 

(জান্নাতুল)  আদি মাঠে একটু দাড়া  আমি আসছি৷ 

আমি বলাম ওকে তুই আয় বলে আমি এক কোনা দাড়িয়ে আছি ২ মিনিট পরে জান্নাতুল আসলে আমরা দাড়িয়ে কথা বলছি হটাৎ করে আদিবা চলে আসলে সাথে তার ফ্রেন্ডরা ওওওও আছে৷   আদিবা বলে দেখ দেখ এক ফকিন্নি আরেক ফকিন্নি কাছে আইছে দেখলে বমি বমি আসে  আমি বলাম বমি কি আমাকে দেখে আসে নাকি অন্য কোনো কাহিনী হুম পরে কিছু হলে দোষ পড়বে আমার উপর  আদিবা তখন বলে........




আমি বললাম বমি আমাকে দেখে আসে নাকি অন্য কোনো কাহিনী আছে পরে তে আবার আমার উপর অন্য কোনো মামলা ডুকিয়ে দিবে তখন আদিবা রেগে গিয়ে আমার শ্যাটের কলার ধরে বলে কি বলতে চাস তুই হুম আর ফকিন্নি তে ফকিন্নি চিন্তা ভাবনা থাকে তখন জান্নাতুল৷ 

(জান্নাতুল)  ফকিন্নি কে হুম এত অহংকার কিসের তোমার তুমি দেখতে সুন্দরী বাবা টাকা আছে বেশি এ-ই জন্য তর বাপে থেকে ওওওও আমার আব্বু টাকা কম না আর একবার যদি ফকিন্নি কথা টা মুখ দিয়ে বের হয় তাহলে আমার থেকে খারাপ আর কেউ হবে না সাথে সাথে আদিবা চুপ হয় গেলে৷  

(আমি) জান্নাতুল আমি গেলাম ৷ 

(জান্নাতুল)  দাড়া তুই এখন এখানে দাড়িয়ে আছে কেন যাও এখান থেকে আদবা কে বলে৷  

(আদিবা) ওকে যাচ্ছি৷  

(আমি)  আরে কি দরকার ছিল ও-ই মেয়ে সাথে ঝগড়া করার৷ 

(জান্নাতুল)  মেয়ে টা একটু বেশি অহংকারি করে আর তকে ফকিন্নি ফকিন্নি বলে তাই একটু রাগ হয়েছে  আচ্ছা তর বাসা কে কে আছে রে আর থাকিস কোথায় 

(আমি)  কেন রে জেনে কি করবি৷ 

(জান্নাতুল)  আরে বল না   শুনি৷ 

(আমি)  আম্মু আব্বু ছোট বোন আর আমি তর কে কে আছে৷  

(জান্নাতুল)  আম্মু আব্বু আর আমি৷ 

(আমি)  কি করে আংকেল৷ 

(জান্নাতুল)  আদি গ্রুপ ম্যানেজার পদে আছে  তর আব্বু  কি করে৷  

(আমি)  কাজ করে৷ 

(জান্নাতুল)  তর বাসা কোথায়৷ 

(আমি) (........)  ঠিকানা টা আপনাদের কে বললাম না....  তর কোথায় ৷ 

(জান্নাতুল)  (.......) এ-ই ঠিকানা টা আমাদের৷ 

(আমি) ভালো এখন চল বাসা যেতে হবে৷ 

(জান্নাতুল)  ওকে চলে আমি একটা রিকশা নিচ্ছে তকে নামিয়ে দিয়ে আসি কেমন৷ 

(আমি)  এই না না না আমি যে একাই যেতে পারমু বরং তুই ঠিক ঠাক বাসা যা কেমন৷ 

(জান্নাতুল )  ওকে বাট তর ফোন নাম্বার টা আমাকে দে৷ 

(আমি)  01406****86  ওকে এখন  আমি আসি বলে জান্নাতুল এর থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসলাম বাস আমার ভাসিটি সামনে দাড়িয়ে পড়ে আমি বাসে করে বাসা সামনে চলে আসলে টাকা দিয়ে গাড়ি থেকে নামলাম গেট খুলে নিলাম দরজা কলিংবেল দিতে আম্মু দরজা খুলে দিলে আমি বললাম তুমি কেন আম্মু মারিয়া কই মারিয়া কি স্কুল থেকে আসে নাই হুম৷  

(আম্মু)  মারিয়া তে স্কুল থেকে ও-ই কখন এসেছে কিন্তু সে তার রুমে মন খারাপ করে বসে আছে৷ 

(আমি)  কেন কি হয়েছে ওর৷ 

(আম্মু)  কি জানি কিছু বলছে না তে আমাকে৷  

(আমি)  আম্মু তুমি জানতে চাইবা না কি হয়েছে ধ্যাত আমি যাচ্ছি ওর কাছে তুমি খাবার সাজাও টেবিলে বলে মারিয়া রুমে গেলাম  গিয়ে দেখি মারিয়া চুপ চাপ করে খাটের এক কোনো বসে আছে আমি বলাম কি হয়েছে আমার রাহ্মসী বোন টা কে কি বলছে   হুম৷ 

(মারিয়া)  চুপ করে আছে........! 

(আমি)  কি হয়েছে মারিয়া তর আমাকে বল বোন আমার৷  

(মারিয়া) আমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দিলে৷ 

(আমি)  আরে আরে আমার বোন কেঁদে কেন কে কি বলছে বল আমাকে  তখন মারিয়া বলে৷ 

(মারিয়া) ভাই আজকে না সোহান নামের একটা ছেলে আমাকে প্রপোজ করছে আমি রাজি হয় নাই বলে আমাকে বলছে কালকে যদি আমি স্কুল যাই আর ওর প্রপোজ টা গ্রহণ বা করি তাহলে নাকি আমাকে সে সবার সামনে অপমান করবে৷ 

(আমি)  সোহান টা কে আমাকে একটু বলতে৷ 

(মারিয়া) আমাদের স্কুলে সভাপতি ছেলে অনেক বখাটে৷ 

(আমি)  আচ্ছা এ-ই জন্য তর মন খারাপ তাই না  আচ্ছা চলে এখন খাবার খামু ঠিক আছে পরে দেখছি কি করা যায় তুই খাবার টেবিলে যা আমি ফ্রেশ হয় আসছি ৷ 

(মারিয়া)  হুম আমি যাচ্ছি তুমি আসে আর আমার চকলেট টা কই৷ 

(আমি) চকলেট দেমু আগে একটা হাসি দে তুই তার পরে দেমু৷  

(মারিয়া)  সব সময় কি হাসি আসে নাকি কিন্তু চকলেটের জন্য হলে ওওওও জোড় করে হাসি দিতে হয়৷ 

(আমি)  হুম আমি সেই টা জানি তর হাসি টা দেখলে আমার ভালো লাগে বোন তুই সব সময় এ-ই ভাবে হাসি খুশি থাকবি কেমন আর এ-ই নে তর চকলেট৷ 

(মারিয়া) ভাইয়া আমি নিচে যাচ্ছি তুমি আসে৷৷ 

আমি বললাম হুম আসছি বলে আমার রুমে গেলাম গিয়ে দেখি একটা কল আসলে কল টা কেটে আমার এক বন্ধুকে কল দিলাম তার বাসা মারিয়া স্কুলে সাথে আমি বললাম বন্ধু সোহান এর সম্পর্কে কি বলতে আমাকে৷ আমার বন্ধু বলে কেন কি হয়েছে একটু বলতে আমাকে আমি বললাম তেমন কিছু না তখন সে বলে সোহান একটা বখাটে ছেলে শুধু মেয়েদের পিছন পিছন গুরে আর প্রপোজ করে রাজি না হলে মেয়েটা ইজ্জত হারাতে হয় বাপে হ্মমতা টাকা আর পুলিশ এ-ই টার কারনে তাকে কেউ কোনো হ্মতি করতে পারে না৷ 

(আমি)  ওকে বন্ধু ধন্যবাদ তকে বায় একটি বিজি আছি পরে কথা বলমু বলে কল টা কেটে দিলাম বন্ধু সাথে কথা বলার কারণ টা হল সোহানের হ্মমতা সম্পর্কে জেনে নিলাম আমাদের থেকে পাওয়া কম আছে এ-র মধ্যে ফোন টা বেজে উঠে আমি রিসিভ করি ওপাশ থেকে একটা কন্ঠ ভেসে আসছে কুতা বান্দর হনুমান শয়তান আমার ফোন টা কাটলি কেন আরে কে আপনে আমাকে বকছেন কেন৷ 

(মেয়ে)  তকে খুন করে ফেলমু সয়তান পুলা৷ 

(আমি)  আরে আজব তে কে আপনে আগে নাম বলেন এ-র মধ্যে মারিয়া ডাকা ডাকি ভাইয়া খেতে আসে আমি বললাম আমি এখন খামু বায়৷ 

(মেয়ে) আরে আরে শুন আমি জান্নাতুল৷ 

(আমি)  আরে খাচর মেয়ে এতখ তুই আমাকে বকছেত তাই না আচ্ছা দোস্ত আমি আগে খেয়ে আসি কেমন৷ 

(জান্নাতুল) ওকে যা খেয়ে এসে আমাকে একটা কল দিবি কেমন৷ 

(আমি)  হুম বলে খেতে গেলাম গিয়ে দেখি মারিয়া আম্মু বসে আছে আমার জন্য সবার সাথে খেয়ে এসে আমি একটা ঘুম দিলাম সন্ধ্যা সময় ঘুম থেকে উঠে দেখি অনেক গুলো কল জান্নাতুলের সাথে সাথে ব্রেক করলাম আর সরি বললাম৷ 

(জান্নাতুল) রাখ তর সরি তকে যে বললাম কল দিবার জন্য তার কি হল হুম তুই কল দিছিলি আমাকে হুম৷ 

(আমি)  সরি রে আমি ভুলে গেছিলাম তাই সরি বললাম রে৷ 

(জান্নাতুল)  ওকে আর শুন কাল কে আমার সাথে দেখা করতে পারবি বিকালে৷ 

(আমি)  ওকে পারমু কখন কোথায় আসতে হবে৷ 

(জান্নাতুল)  আমি বলে দেমু তকে ওকে বায়৷ 

তার পরে আমি চলে গেলাম আমাদের বাসার ছাদে বিকাল টা কাটালাম ছাদে ভালো লাগলে সন্ধ্যা সময় রুমে আসলান কাল থেকে ভাসিটি বন্ধ কিছু দিনের জন্য তাই রুমে ঘুমানো চেষ্টা করছি তখন আম্মু আসলে এসে বলে নাস্তা খেয়ে যেতে৷ আমি চলে গেলাম নাস্তা করতে নাস্তা করে এসে বললাম আমাকে জেনে আর ডাক না দেয় বলে চলে আসলাম রুমে এসে একটা ঘুম দিলাম একি বারে সকালে মারিয়া ডাকে ঘুম ভেঙলে মারিয়া কে নিয়ে স্কুলে যামু মারিয়া কে নিচে পাঠিয়ে আমি রেডি হলাম সাথে পিস্তল টা ওওওও নিলাম আম্মু কাছে থেকে কিছু টাকা নিলাম মারিয়া কে নিয়ে স্কুলে আসলাম বললাম তুই আগে ডুক দেখমু ছেলে টা কে ওকে৷ 

মারিয়া ডুকলে আমি তার পিছু পিছু ডুকলাম আমি একটা সাইটে দাড়িয়ে আছি মারিয়া দিগে তাকিয়ে আছি হটাৎ করে একটা ছেলে মারিয়া হাত ধরে ফেলায়৷ আমার রাগে মাথা আগুন হয় গেলে আমার হাতে কাছে একটা লাঠি ছিল দৌড়ে গিয়ে যে হাত দিয়ে মারিয়া হাত ধরে রাখছে সেই হাত এ-র মাঝে একটা বারি দিতে সে একটা চিল্লান দিয়ে নিচে পড়ে গেলে আমি তাকে ইচ্ছে মতো মারলাম স্কুলে সবাই আমার দিগে তাকিয়ে আচে কোথায় থেকে জেনে কিছু লোক আসলে আমি পিস্তল টা হাতে নিয়ে একটা ফাকা আওয়াজ করতে সব নাই হয় গেছে৷ সোহান ছেলে টাকা কাে মারা পড়ে কিছু খন পরে একটা লোক আসলে আর সাথে পুলিশ লোকজ টা এসে সোহান কে বাবা বাবা বলে বুকে টেনে নিলে আর আমাকে পুলিশ ধরে সাথে সাথে স্কুলে ভিত চলে আসলে আরেক জন আর সে হলে.........





কিছু খন পরে একটা লোক আসলে আর সাথে পুলিশ লোকজ টা এসে সোহান কে বাবা বাবা বলে বুকে টেনে নিলে আর আমাকে পুলিশের হাতে  ধরিয়ে দিল এ-ই বলে যে আমি নাকি মাস্তানি করি চাঁদা বাজি করি আর অনেক কিছু বলে তখন   সাথে সাথে স্কুলে ভিতর পুলিশের অারে গাড়ি চলে আসলে৷ আমার রাগ কমছে না শালা আমার বোনের হাত ধরা পুলিশে হাতে থাকা অবস্থা আরে ২ একটা লাথি মেরে দিলাম তখন পুলিশ আমার কে তর মারতে যাবে ঠিক তখনি ডিআইজি চলে আসলে আর জোড়ে গলা বলে থাম৷ 

(পুলিশ) আরে স্যার আপনে এখানে হুম বুঝতে পারছি  এ-ই মাস্তান কে ধরার জন্য এসেছেন তাই না সমস্যা নাই স্যার ওকে আমরা ধরে ফেলাইছি৷ 

(ডিআইজি)  চুপ করে তোমাকে কে পুলিশের চাকরি দিছে হুম৷ 

(পুলিশ) কেন স্যার আপনে জানে না আমাদের কে সরকার চাকরি দিছে চুর ছেচরাদের ধরার জন্য৷ 

 ডিআইজি আংকেল বলে তে তুমি কাকে ধরছে হুম সে মাস্তান হুম  এ-র মধ্যে আরে কয়েক টা গাড়ি ডুকলে স্কুলে  দেখ বুঝে ফেলাইছি আব্বু এসেছে আর ডিআইজি আংকেল কে আব্বু পাঠাছে আব্বু গাড়ি থেকে নামতে পুরা স্কুলের মানুষ বীর পরে গেছে আর যে পুলিশ আমাকে ধরে রাখছে সেই পুলিশ আমার হাত ছেড়ে দিয়ে আব্বু কাছে চলে গেলে সেপ্ট এ-র জন্য৷ আমি সে সুযোগে সোহান কে আরে মারতে থাকলাম আমার সব রাগ তার উপরে মিঠালাম শালা আর সোহানের আব্বু এসে আমাকে ধরে রাখছে মারতে দিছে না আর আবার সেই পুলিশ এসে আমার হাত ধরতে যাবে তখনি ডিআইজি আংকেল এসে পুলিশ অফিসার কে দুই টা চর মারে৷ 

(পুলিশ অফিসার) স্যার আমাকে মারলেন কেন মাস্তান টা কে ধরমু না৷ 

(ডিআইজি)  হুম ধরবে তে চাকরি থাকলে তে তুমি ধরবে তাই না  ভালো লোক হয় যায় মাস্তান আর মাস্তান হয় ভালো লোক শুধু টাকা টা থাকলে তাই না এত খন যার কে সেপ্ট করার জন্য ও-ই যায়গা গেছিলাম তার ছেলে হল এ-ই আদি আর সেই মাস্তান না মার খাওয়া লোক টা হয় ভালো লোক সে সব সময় মেয়েদের কে  ইভটিজিং করে৷ আর আজকে এ-ই যে মামনি এ-ই দিগে আসে তে (মানে মারিয়া কে বলছে) মারিয়া যায় তখন বলে এ-ই হল আদি ছোট বোন মানে ও-ই যে যাকে সেপ্ট করার জন্য গেছিলা তার মেয়ে আজকে এই মেয়ে  সর্বনাশ হয় জেতে  কোনো ভাইয়ের সামনে তার ছোট বোন কলিজা টুকরা হাত ধরে টানা টানি করবে আর তার বড় ভাই তা দেখবে আর চুপ চাপ থাকবে তা ভাবলে কি করে হুম এ-ই টা কে জেলে না বাবা বেটা কে এখানে শেষ করে দেও উচিত৷ 

সাথে সাথে সোহান আর তার বাপ ডিআইজি পায়ে পরে যায় ডিআইজি বলে আমি কিছু করতে পারমু না যাদের কাছে তুমি অপরাধি তাদের কাছে যাও সাথে সাথে মারিয়া  পায়ে পরে যায়  মারিয়া পায় সরিয়ে নেয় তার পরে আমার কাছে আসে বাট সোহান আসে না৷  যদি আবার মারি ভয় পেয়ে আসে না তার পরে আস্তে আস্তে করে আমার পায়ে পড়ে তখন একটা লাথি দিয়ে আমার সামনে থেকে সরিয়ে দেই আর বলি যেখানে আমার বোন তদের কে হ্মমা করে নাই সেখানে তর আমার পায়ে ধরতে এসেছিস বলে আবার ওওওও মারতে যামু তখন আব্বু বলে৷  

(আব্বু)  থাম আদি এ-ই কুকু গুলো কে আর মারিস না তাদের কে পুলিশের হাতে তুলে দে শেষ জীবন টা জেলে পচে গুলে মরবে৷ 

(আমি)  আমি থেমে গেলাম  পুলিশ ওদের কে নিয়ে গাড়িতে উঠালে তার পরে যে পুলিশ টা আমাকে   ধরছে সে এসে আমার সরি বলে আর বলে ওই লোক টা আমাকে এমন ভাবে বলে যে আমার মাথা টা নষ্ট করে দিলে তাই তোমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করছি সরি ছোট ভাই আমি বললাম স্যার আপনে আপনের জায়গা ঠিক কাজ টা করছেন বাট সত্যি না জেনে ভুল টা করছেন৷ 

(মারিয়া) পুলিশ আংকেল বাপ বেটা কে এমন শিক্ষা দিয়ে ছাড়বেন যেনে কোনো বাপ তার ছেলেকে এমন শিক্ষা না দেয় এ-ই স্কুলে অনেক মেয়ের জীবন টা নষ্ট করে দিছে ওরা৷ 

(পুলিশ)  তুমি চিন্তা করে না মামনি ওদের কঠিন বিচার হবে৷ 

এ-ই বলে পুলিশ চলে গেলে সব ছাএ ছাএীরা হাতের তালি দিয়ে আমাকে অভিনন্দন জানালে আব্বু মারিয়া কে গাড়িতে উঠালে আমাকে উঠতে বলে আমি উঠি নাই বললাম একটা কাজ আছে বলে চলে আসলাম আব্বু মারিয়া গাড়ি করে চলে গেলে আমি হেটে হেটে বাসায় গেলাম বাসা ডুকতে আব্বু চিল্লা চিল্লি৷ 

(আম্মু)  আদি দাড়া৷ 

(আমি)  কি বলে৷ 

(আমি)  তর সমস্যা টা কি হুম একা একা বোনের জন্য মারা মারি করতে চলে গেলি যদি তার কিছু হতে আর মারিয়া তুই ওওওও কম না সব কথা কি ভাইকে বলতে হয় আব্বু আম্মু কে বলা যায় না হুম শয়তান মেয়ে৷ 

(আমি)  বোনের জন্য মারা মারি করমু না তে কার জন্য করমু হুম সে আমার বোন আমাকে তে সব বলবে আমার বোন কে কেউ কাঁদাবে তা আমি মেনে নিতে পারমু না আর তোমাদের  করে বলে বা কি হতে পুলিশ পাঠিয়ে তাকে ধরে নিতে আবার সাথে সাথে ছেড়ে ওওওও দিতে বাট আমি তাদের কে হাতে কলমে শিক্ষিয়ে তার পরে শশুর বাড়ি পাঠিয়েছি৷ 

(আব্বু)  আমি যদি ও-ই সময় ডিআইজি কে না পাঠাতাম তাহলে যে হতে আল্লাহ ভালো জানে৷ 

(মারিয়া) কি আর হতে ভাইয়া ওদের কে গুলি করে দিতে তাই না ভাইয়া৷ 

(আম্মু)  চুপ একি বারে চুপ শয়তানি বুদ্ধি ছাড়া আর কোনো বুদ্ধি আসে না মাথায় যা রুমে যা৷ 

আমি  চলে আসলাম রুমে এসে মাথা টা ঠান্ডা করার জন্য শুয়ে পড়লাম খাটে আস্তে আস্তে করে ঘুমের দেশে হারিয়ে গেলাম হটাৎ করে ঘুমটা ভেঙে গেলে আসলে আমি একটা স্বপ্ন দেখলাম একটা মেয়ে কে বাট তার চুলের জন্য তার মুখ দেখা যাচ্ছে না৷ কারন তার  এলো মেলে চুল বাতাসে উরছে যখনি তার মুখ খানি দেখতে যামু তখনি ঘুম টা ভেঙে গেলে আপসোস নিয়ে বাথরুমে গেলাম এসে দেখি জান্নাতুল কল দিছে আমি রিসিভ করে তখন জান্নাতুল বলে৷ 

(জান্নাতুল)  ও-ই হারামি কই তুই হুম৷ 

(আমি)  কেন বাসায় কিছু বলবি৷ 

(জান্নাতুল)  শালা তুই না আমার সাথে দেখা করবি সব কি ভুলে বসে আছিস কুতা৷ 

(আমি)  ওওওও সরি আসছি কই আসতে হবে বল৷  

(জান্নাতুল)  সরি তর কাছে রাখ তুই এ-ই ঠিকানা চলে আয় (.....) কেমন৷ 

(আমি)  হুম বলে ফ্রেশ হয়ে নিচে আসলাম তখন আম্মু বলে৷  

(আম্মু)  কই যাস বাবা আদি৷  

(আমি)  এ-ই যে আম্মু একটু বাহিরে যামু বন্ধু সাথে দেখা করতে  কয়েক টা টাকা দেও তে৷ 

( আম্মু)  ৫০০ টাকা দিলে  আর বলে তারা তারি যেনে বাসায় ফিরি৷ 

 আমি ওকে বলে চলে আসলাম বাহিরে জান্নাতুলের ঠিকানা গিয়ে দেখি রাহ্মসী টা আগে চলে আসলে আমি বললাম হুম বল দেখা করতে বলি কেন  কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি হুম৷ 

(জান্নাতুল)  না আজকে তকে আমি  ট্রিট দেমু তাই এখানে আসতে বলছি৷ 

(আমি) সত্যি নাকি বাট হটাৎ ট্রিট কেন ৷ 

(জান্নাতুল)  এমনে তকে ট্রিট দিতে মন চাইলে তাই দিলাম বল কি খাবি৷ 

আমার তবে একটা খাবার পছন্দ বিরিয়ানি তাই আমি কাচ্ছি বিরিয়ানি অডার দিলাম ২ প্লেট  ৪ মিনিট পরে বিরিয়ানি আসলে আমরা বিরিয়ানি খেলাম খেয়ে রেস্টুরেন্টে থেকে বের হলাম তখন জান্নাতুল বলে চল সামনে একটা পার্ক আছে  ও-ই খানে গিয়ে বসি৷

(আমি)  হুম চল চলে গেলাম ও-ই জায়গা প্রায় সময় ও-ই এ-ই খানে আসি মারিয়া কে নিয়ে  বিকাল টা ভালো লাগে অনেক বাচ্চা আসে খেলাধূলা করে পরিবেশ টা দেখতে সুন্দর লাগে৷  

(জান্নাতুল)  চলে ও-ই জায়গা বসি৷ 

(আমি)  হুম চলে গিয়ে বসলাম৷ 

জান্নাতুল বলে আচ্ছা আদি তুই কি কখন প্রেম করছেত আমি বললাম না রে এ-ই সব প্রেম ভালোবাসা আমার ভালো লাগে না তুই করছেত  জান্নাতুল বলে না তবে একটা ছেলেকে আমার খুব ভালো লাগে বাট ভয় বলতে পারি না আমি বললাম কি ছেলে না কি হুম আর তুই ভয় পাশ তর তে অনেক সাহস ভালো লাগলে বলে ফেল আর না হয় পরে আর বলতে পারবি না আচ্ছা ছেলে নাম টা কি রে তখন জান্নাতুল নাম টা শুনে আমার মন টা কেমন কেমন যে করতে শুরু করে দিলে তখন আমি বললাম............









Writer:- পিচ্চি ছেলে আদি
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
 

Delivered by FeedBurner