১. মানুষ যদি মৃত ব্যাক্তির আর্তনাদ দেখতে এবং শুনতে পেতো তাহলে মানুষ মৃত ব্যাক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কাঁদত।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
২. তোমাদের ভিতর সেই ব্যক্তি উত্তম যে নিজে কুরআন শিখে এবং অপরকে কুরআন শিক্ষা দেয়l
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩. যখন তুমি নামাজ পড়তে দাঁড়াবে, তখন মনে করবে, তোমার সামনে মহান আল্লাহতায়ালা, পিছনে আজরাইল, ডানে জান্নাত, বামে জাহান্নাম, নিচে পুলসিরাত।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
৪. ঐ সকল নারী জাহান্নামী, যারা কাপড় পড়েও
উলঙ্গ।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
৫. তুমি বেশি বেশি সেজদা করবে।
কেননা তোমার প্রতিটি সেজদায়,আল্লাহ্
তা'আলা তোমার গোনাহ মাফ করবেন এবং মর্যাদা
বৃদ্ধি করবেন।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
৬. যে যুবক একজন যুবতী নারীকে একা পেয়েও
আল্লাহর ভয়ে তার ইজ্জতের উপর আঘাত করে
না, তার জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাতুল ফেরদাউস।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
৭. আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে,
আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই
দান করবেন।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
৮. ঘুমানোর আগে মহান আল্লাহর কাছে
ক্ষমা চেয়ে নিও, হতে পারে, এটাই
তোমার জীবনের শেষ ঘুম।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
৯. যে ব্যাক্তি অপরের নিন্দা করে এবং
অপরকে অপমান করে তারা একদিন
কষ্টদায়ক পরিনতির স্বীকার হবে।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১০. যে অন্যের বাবা মাকে গালি দিল,
সে যেন নিজের বাবা মাকেই গালি
দিল।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
১১. মৃত্যুর পর সেই সব লোকদের জিহবা
আগুনের কাঁচি দিয়ে কাঁটা হবে, যারা অন্য
কে উপদেশ দেয়, কিন্তু , সেই উপদেশ
নিজেই মানে না।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
১২. যে ব্যাক্তি আজান শুনে নামাজ পড়বে না, কিয়ামতের দিন তাঁর কানে গরম সীসা ঢেলে দেয়া হবে।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১৩. যে মহিলা গর্ভ অবস্থায় ১ খতম
কোরআন পাঠ করবে, তার গর্ভের ঐ সন্তান ১ জন
নেককার বান্দা হিসেবে দুনিয়াতে আগমণ করবে!
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১৪. সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ লোক হল সেই, যার হৃদয়
হল পরিস্কার এবং জিভ হল সত্যবাদী।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১৫. "বান্দা যতক্ষণ নামাজে
থাকে তার মাথার উপর ততক্ষণ নেকী
ঝড়তে থাকে।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
১৬. আল্লাহ বলেছেনঃ- আমি জান্নাত কে লুকিয়ে রেখেছি দুঃখ কষ্টের ভিতর, আর জাহান্নাম কে লুকিয়ে রেখেছি দুনিয়ার ধন সম্পদ, হাসি- খুসির ভিতর।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১৭. যে ভুল করে, সে "মানুষ"
যে ভুলের উপর স্থির থাকে, সে
"শয়তান" আর যে ভুল করার পর আল্লাহর
কাছে ক্ষমা চায় সে "মুমিন।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১৮. যার একটি মেয়ে আছে সে
জান্নাতে যাবে, যার দুটি মেয়ে আছে সেও
জান্নাতে যাবে। আর যার তিনটি মেয়ে আছে
সে আমার সাথে জান্নাতে যাবে।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১৯. যে ব্যাক্তি আমার নামে মন গড়া কথা রচনা করলো, যা আমি বলিনি, সে যেন তার বাসস্থান জাহান্নামে নির্ধারণ করলো।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২০. মৃত্যুর পর সেই সব লোকদের জিহবা
আগুনের কাঁচি দিয়ে কাঁটা হবে, যারা অন্য
কে উপদেশ দেয়, কিন্তু , সেই উপদেশ নিজেই মানে না।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
২১. যে ব্যাক্তি আজান শুনে নামাজ পড়বে না, কিয়ামতের দিন তাঁর কানে গরম সীসা ঢেলে দেয়া হবে।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২২. যারা রাতে আরামের বিছানা ছেড়ে, আল্লাহকে খুঁশি করার জন্য নামাজ পড়ে, এমন লোক বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
২৩. যে ভুল করে, সে "মানুষ"
যে ভুলের উপর স্থির থাকে, সে
"শয়তান" আর যে ভুল করার পর আল্লাহর
কাছে ক্ষমা চায় সে মুমিন।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৪. সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ লোক হল সেই, যার হৃদয়
হল পরিস্কার এবং জিভ হল সত্যবাদী।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৫. কিয়ামতের দিন একজন মানুষ, কাঁদবেন আর বলবেন "রাব্বি হাবলি উম্মাতি" আল্লাহ আমার উম্মতকে বাঁচাও। তিনিই হলেন হযরত মুহাম্মদ সঃ।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
২৬. যে ব্যক্তি প্রতিশোধ নেবার শক্তি থাকা সত্বেও, ক্ষমা করে দেয়। সেই আমার নিকট সর্বাপেক্ষা প্রিয়।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
২৭. ডান চোখ হতে বাম চোখের দূরত্ব যতটুকু, মৃত্যু তার চেয়েও নিকটে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
২৮. যদি কারো উপকার করতে না পারো, তবে কারো ক্ষতি করার চেষ্টা করো না।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
২৯. তুমি যাকে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসবে, হাশরের ময়দানে তাঁর সাথে থাকবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩০. যদি ভালো হতে চাও, তবে সর্ব প্রথম মিথ্যা কথা বলা ছেড়ে দাও।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩১. জাহান্নামের আগুন নিভানোর জন্য, আল্লাহ্ তায়ালার ভয়ে - এক ফোটা অশ্রুই যথেষ্ট।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩২. যখনি নামাজে দাঁড়াবেন, জীবনের শেষ নামাজ মনে করবেন।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩৩. কবরের ভিতরের প্রথম চাপ, পৃথিবীর সকল কষ্টকে হার মানিয়ে দেবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩৪. এতিমকে গলা ধাক্কা দিও না, কারণ আমি এতিম।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩৫. ঐ স্ত্রী হলো উওর, যে স্ত্রী স্বামীকে বলে তোমার মাকে কখনো অবহেলা করো না - কারণ সামনে আমিও মা হবো।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩৬. যে ব্যক্তি কালিমার দাওয়াত মানুষের কাছে পৌঁছে দিবে, আমি তাকে সাথে করে জান্নাতে নিয়ে যাব।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩৭. কিয়ামতের পূর্বে মানুষ মৃত্যু নিয়ে উপহাস করবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩৮. যে ব্যক্তি ভালো কাজের পরিকল্পনা করলো, কিন্তু বাস্তবে সে ঐ কাজ করতে পারলো না। তবুও সেই ব্যক্তির জন্য সওয়াব লেখা হবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৩৯. যার অন্তরে, সরিষা সমপরিমাণ ঈমান আছে, সে জাহান্নামে যাবে না।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪০. তুমি নামাজকে সম্মান কর, নামাজ তোমাকে শ্রেষ্ট বানিয়ে দেবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪১. রাগ মানুষের ঈমান কে নষ্ট করে, হিংসা মানুষের নেক আমলকে ধ্বংস করে, আর মিথ্যা মানুষের হায়াতকে কমিয়ে দেয়।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪২. ধৈর্য এমন একটি গাছ, যার সারা ঘায়ে কাটা, কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪৩. তুমি যখন রাস্তা দিয়ে যাও, তখন আল্লাহর নামে যিকির কর, কারণ হাশরের দিন ঐ রাস্তা তোমার পক্ষে সাক্ষী দেবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪৪. যে ব্যক্তি অন্তরে এ বিশ্বাস রেখে মৃত্যুবরণ করলো যে, আল্লাহ ব্যতিত প্রকৃত কোন ইলাহ নেই, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪৫. যে ব্যক্তি একবার দুরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তাঁর উপর দশবার রহমত পাঠান।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪৬. যদি লোকে এশা ও ফজরের নামাজের ফযীলত জানতে পারতো, তাহলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও, তারা ঐ নামাজদ্বয়ে আসত।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪৭. ঐ দুটি হাত বেশি দামী, যে হাত আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪৮. আমি আমার একটা উম্মতকেও রেখে জান্নাতে যাব না।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৪৯. যে ব্যক্তি রোজাদার অবস্থায় মারা যাবে, আল্লাহ থাকে ঐ দিন থেকে, কেয়ামত পর্যন্ত - রোজার সওয়াব দান করবেন।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)
৫০. যে ব্যক্তি প্রত্যাক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর সঙ্গে সঙ্গে আয়তুল কুরসি পাঠ করবেন, তার আর জান্নাতের মাঝে ব্যবধান থাকল মৃত্যু। অথাৎ মৃত্যু হলেই তিনি জান্নাতে যাবেন।
হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)