১. তিনবার সূরা ইখলাস পাঠ = এক বার কোরআন পাঠ করার সমান।
২.চার বার সূরা কাফিরুন পাঠ = এক খতম কোরআন পাঠ করার সমান।
৩. ফরয নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ = মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যেতে আর কোন বাধা থাকে না।
৪.ঘুমানোর সময় আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে = একজন ফেরেশতা সারারাত পাহারা দিবে।
৫. ঘুমানোর সময় সূরা কাফিরুন পাঠ করা = শির্ক থেকে মুক্ত।
৬. রাতে সূরা মূলক পাঠ = কবরের আযাব থেকে মুক্তি।
৭. জামাতে নামাজ আদায় = ২৫/২৭ গুন বেশি সওয়াব।
৮. রমজান মাসের উমরা = হজ্বের সমতুল্য!
৯. জানাযার নামাজ আদায় করা = ১ কীরাত সওয়াব (১ কীরাত হল উহুদ পাহাড়ের সমান)
১০. জানাযার নামাজ আদায় করা + দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত থাকা = ২ কীরাত সওয়াব!
১১. উযূ করে নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে রওনা করা = প্রতি কদমের বিনিময়ে একটি গুনাহ মাফ ও একটি মর্যাদা বৃদ্ধি।
(সূত্র:- বুখারী ৬৪৮, ৭৯৯, ৫০১৫।আবু দাউদ ৫০৫৫।তিরমিযী ৯৩৯, ২৮৯৩)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের আমল করার তৌফিক দান করুন ,আল্লাহুম্মা আমীন।