ছোটবেলা থেকেই সিলেট আর চট্টগ্রাম নিয়ে আমার জল্পনা কল্পনার শেষ নেই । মূলত ভাষাগত বৈচিত্র্যের জন্যই এই দুই জেলা আমার খুব পছন্দ । সিলেট প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো ১৭৭৫ সালে অর্থাৎ সময়ের দিক থেকে বাংলাদেশের তৃতীয় প্রতিষ্ঠিত জেলা । সিলেটকে বলা হয় ৩৬০ আওলিয়ার শহর । আমি সবকিছুর মধ্যে কিভাবে যেন সিলেটকে টেনে আনি নিজেও বুঝতে পারি না । যাই হোক, আজকে ৩৬০ আউলিয়ার শহর নিয়ে কচকচ করবো না । আজকের আলোচনার বিষয় প্রাচ্যের রাণী চট্টগ্রাম ।
•
বাংলাদেশের কোন জেলা সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জানেন ?
যদি জেনে থাকেন তাহলে ভালো আর যারা জানেন না তাদের জন্য বলে দিচ্ছি । ১৬৬৬ সালে বাংলাদেশের প্রথম জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় আর সেটা ছিল চট্টগ্রাম । যদিও সে সময় এই ভূখণ্ডের নাম বাংলাদেশ ছিল না । বেশ কয়েকদিন আগে একটা ব্লগে পড়েছিলাম বিষয়টা সম্পর্কে । ভেবেছিলাম, প্রথম জেলা হয়তো ঢাকা হবে কিংবা বগুড়া । কিন্তু ঢাকার প্রতিষ্ঠা সাল দেখলাম ১৭৭২, চট্টগ্রামের ১০৬ বছর পরে । ১৬৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও, চট্টগ্রাম জেলার মর্যাদা পায় ১৮৬৩ সালে ।
•
যদি শুরু থেকে বলা হয় তাহলে বলা যায় নব্য প্রস্তর যুগের কথা । তখন চট্টগ্রামে অস্ট্রো এশিয়াটিক জনগোষ্ঠীর বাস ছিল । কিন্তু অচিরেই তারা মঙ্গোলদের দ্বারা সে অঞ্চল থেকে বিতাড়িত হয়েছিল । তিব্বতের ঐতিহাসিক লামা তারানাথ তার একটি গ্রন্থে লিখেছিলেন, চন্দ্রবংশীয় শাসনামলে রাজ্যের রাজধানী ছিল চট্টগ্রাম ।
•
নামকরণ:-
•
যদি শুরু থেকে বলা হয় তাহলে বলা যায় নব্য প্রস্তর যুগের কথা । তখন চট্টগ্রামে অস্ট্রো এশিয়াটিক জনগোষ্ঠীর বাস ছিল । কিন্তু অচিরেই তারা মঙ্গোলদের দ্বারা সে অঞ্চল থেকে বিতাড়িত হয়েছিল । তিব্বতের ঐতিহাসিক লামা তারানাথ তার একটি গ্রন্থে লিখেছিলেন, চন্দ্রবংশীয় শাসনামলে রাজ্যের রাজধানী ছিল চট্টগ্রাম ।
•
নামকরণ:-
৯৫৩ সালে আরাকানের চন্দ্রবংশীয় রাজা সু লা তাইং সন্দয়া চট্টগ্রাম অভিযানে আসেন । কিন্তু কোন কারণে তিনি বেশি দূর অগ্রসর না হয়ে ফিরে আসেন । ফেরার আগে রাজার দ্বারা সেখানে একটি স্তম্ভ নির্মিত হয় যেটায় লেখা ছিল, "চেৎ-তৌ-গৌঙ্গ" যার অর্থ হচ্ছে, "যুদ্ধ করা অনুচিত" । আরাকানি পুথি "রাজাওয়াং"- এ লেখা হয়েছে রাজার ওই স্তম্ভের লেখার পরেই এলাকার নাম "চেত্তগৌং" হয়ে যায় । তারপর আরো বিবর্তন হওয়ার পরে আজকে চিটাগং (চট্টগ্রাম) ।
•
আবার অনেকে মনে করেন, ত্রয়োদশ শতকের দিকে গৌড় বিজয়ের পর ইসলাম প্রচারে ১২ জন আউলিয়া এ অঞ্চলে আসেন এবং সেই সময় এই অঞ্চলে জ্বীন বা, পরীর প্রচুর উপদ্রব ছিল । এসব জ্বীন পরীদের তাড়ানোর জন্য আউলিয়ারা বড় আকারের চেরাগ বা বাতি কোন উঁচু স্থানে জ্বালিয়ে রাখতেন । ঐ চেরাগ বা বাতির আলো যতদূর পর্যন্ত যেত, সে পর্যন্ত জ্বীন-পরী আসতে পারত না । চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় চেরাগ বা, বাতি কে বলা হয় চাঁটি বা চাঁট এবং গ্রাম কে বলা হয় গাঁও । এখান থেকেই ঐ অঞ্চলের নাম হয়ে যায় চাঁটিগাঁও বা চাঁটগাঁও । যা থেকে পরবর্তী তে চট্টগ্রাম নাম টি হয়েছে ।
•
দশম শতকে চট্টগ্রামে আরব বণিকদের আগমন ঘটেছিল । ঐতিহাসিকদের মতে, আরব ভূগোল বিদদের বর্ণনা করা "সমুন্দর" নামে যে বন্দরটির কথা বলা হয়েছিল সেটা চট্টগ্রাম বন্দর । সেই সময় পাল বংশের রাজা ছিল ধর্মপাল । পাল বংশের শাসনের পরই চট্টগ্রামে একাধিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্য সৃষ্টি হয় । ১৩৩৮ সালে ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ্ চট্টগ্রাম জয় করেন এবং চট্টগ্রামকে স্বাধীন সোনারগাঁও রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন ।
•
১৩৪৬ সালে বিখ্যাত পরিব্রাজক (Traveler) চট্টগ্রাম ভ্রমণে এসেছিলেন । তিনি একটি গ্রন্থে চট্টগ্রামকে সোদকাওয়াং নামে অভিহিত করেছেন । ১৫১৭ সাল থেকে পর্তুগিজদের আগমন ঘটতে থাকে চট্টগ্রামে !! তাদের মধ্যে বাণিজ্য করার চেয়ে জলদস্যুতার বিষয়টি প্রবল ছিল বলে বাংলার সুলতান তাদেরকে দমন করার চেষ্টা করেন । কিন্তু আফগানের শাসক শের শাহ বাংলা আক্রমণ করতে চাইলে সুলতান ওল্টা পর্তুগিজদের নিকট সাহায্য কামনা করেন । সামরিক সহায়তার বিনিময়ে ১৫৩৭ সালে পর্তুগিজরা চট্টগ্রামে সামরিক কুঠি নির্মাণ করে । একইসাথে তারা বন্দর এলাকার শুল্ক আদায়ের অধিকারও পায় ।
•
"Porto Grande De Bengala" দ্বারা মূলত চট্টগ্রামে পর্তুগিজ উপনিবেশকেই নির্দেশ করা হয় । ১৬৬৮ সালে মোগল নৌ বাহিনী আরাকানদের পরাজিত করে চট্টগ্রাম দখলে নেয় এবং পর্তুগিজ দের বিতাড়িত করে । পর্তুগিজরা চট্টগ্রামের নিকটেই 'দেয়াঙ' এলাকায় বিশাল সামরিক দুর্গ স্থাপন করেছিল । ভারত উপমহাদেশে পর্তুগিজরা এসেছিলো পর্তুগিজ নাবিক ও পর্যটক ভাস্কো ডা গামার ভারত আবিষ্কারের পর ।
•
চট্টগ্রাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর, জেলার আয়তন ৫২৮৩ বর্গ কিলোমিটার । বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত চট্টগ্রাম । বাণিজ্যিক দিক থেকে চট্টগ্রাম বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নগরী । আরাকানি শাসনামলে চট্টগ্রামবাসীরা আরাকানিদের থেকে অনেক কিছু গ্রহণ করেছিল । জমির পরিমাণ নির্ণয়ে মঘী কানির ব্যবহার এখনো চট্টগ্রামের অনেক জায়গায় প্রচলিত আছে । মঘী সনের ব্যবহার অনেক দিন প্রচলিত ছিল, কিন্তু বর্তমানে আর ব্যবহার করা হয় না ।
•
চট্টগ্রামে ১৫ টি উপজেলা রয়েছে । সেগুলো হলো:-
•
আবার অনেকে মনে করেন, ত্রয়োদশ শতকের দিকে গৌড় বিজয়ের পর ইসলাম প্রচারে ১২ জন আউলিয়া এ অঞ্চলে আসেন এবং সেই সময় এই অঞ্চলে জ্বীন বা, পরীর প্রচুর উপদ্রব ছিল । এসব জ্বীন পরীদের তাড়ানোর জন্য আউলিয়ারা বড় আকারের চেরাগ বা বাতি কোন উঁচু স্থানে জ্বালিয়ে রাখতেন । ঐ চেরাগ বা বাতির আলো যতদূর পর্যন্ত যেত, সে পর্যন্ত জ্বীন-পরী আসতে পারত না । চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় চেরাগ বা, বাতি কে বলা হয় চাঁটি বা চাঁট এবং গ্রাম কে বলা হয় গাঁও । এখান থেকেই ঐ অঞ্চলের নাম হয়ে যায় চাঁটিগাঁও বা চাঁটগাঁও । যা থেকে পরবর্তী তে চট্টগ্রাম নাম টি হয়েছে ।
•
দশম শতকে চট্টগ্রামে আরব বণিকদের আগমন ঘটেছিল । ঐতিহাসিকদের মতে, আরব ভূগোল বিদদের বর্ণনা করা "সমুন্দর" নামে যে বন্দরটির কথা বলা হয়েছিল সেটা চট্টগ্রাম বন্দর । সেই সময় পাল বংশের রাজা ছিল ধর্মপাল । পাল বংশের শাসনের পরই চট্টগ্রামে একাধিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্য সৃষ্টি হয় । ১৩৩৮ সালে ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ্ চট্টগ্রাম জয় করেন এবং চট্টগ্রামকে স্বাধীন সোনারগাঁও রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন ।
•
১৩৪৬ সালে বিখ্যাত পরিব্রাজক (Traveler) চট্টগ্রাম ভ্রমণে এসেছিলেন । তিনি একটি গ্রন্থে চট্টগ্রামকে সোদকাওয়াং নামে অভিহিত করেছেন । ১৫১৭ সাল থেকে পর্তুগিজদের আগমন ঘটতে থাকে চট্টগ্রামে !! তাদের মধ্যে বাণিজ্য করার চেয়ে জলদস্যুতার বিষয়টি প্রবল ছিল বলে বাংলার সুলতান তাদেরকে দমন করার চেষ্টা করেন । কিন্তু আফগানের শাসক শের শাহ বাংলা আক্রমণ করতে চাইলে সুলতান ওল্টা পর্তুগিজদের নিকট সাহায্য কামনা করেন । সামরিক সহায়তার বিনিময়ে ১৫৩৭ সালে পর্তুগিজরা চট্টগ্রামে সামরিক কুঠি নির্মাণ করে । একইসাথে তারা বন্দর এলাকার শুল্ক আদায়ের অধিকারও পায় ।
•
"Porto Grande De Bengala" দ্বারা মূলত চট্টগ্রামে পর্তুগিজ উপনিবেশকেই নির্দেশ করা হয় । ১৬৬৮ সালে মোগল নৌ বাহিনী আরাকানদের পরাজিত করে চট্টগ্রাম দখলে নেয় এবং পর্তুগিজ দের বিতাড়িত করে । পর্তুগিজরা চট্টগ্রামের নিকটেই 'দেয়াঙ' এলাকায় বিশাল সামরিক দুর্গ স্থাপন করেছিল । ভারত উপমহাদেশে পর্তুগিজরা এসেছিলো পর্তুগিজ নাবিক ও পর্যটক ভাস্কো ডা গামার ভারত আবিষ্কারের পর ।
•
চট্টগ্রাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর, জেলার আয়তন ৫২৮৩ বর্গ কিলোমিটার । বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত চট্টগ্রাম । বাণিজ্যিক দিক থেকে চট্টগ্রাম বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নগরী । আরাকানি শাসনামলে চট্টগ্রামবাসীরা আরাকানিদের থেকে অনেক কিছু গ্রহণ করেছিল । জমির পরিমাণ নির্ণয়ে মঘী কানির ব্যবহার এখনো চট্টগ্রামের অনেক জায়গায় প্রচলিত আছে । মঘী সনের ব্যবহার অনেক দিন প্রচলিত ছিল, কিন্তু বর্তমানে আর ব্যবহার করা হয় না ।
•
চট্টগ্রামে ১৫ টি উপজেলা রয়েছে । সেগুলো হলো:-
আনোয়ারা, রাউজান, বাঁশখালী, ফটিকছড়ি, পটিয়া, সাতকানিয়া, সীতাকুণ্ড, লোহাগাড়া, রাঙ্গুনিয়া, হাটহাজারী, সন্দ্বীপ, মীরসরাই, চন্দনাইশ, বোয়ালখালী এবং কর্ণফুলী । সাড়ে চার হাজার বছরের ইতিহাস সমৃদ্ধ এই শহরটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি । চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:-
ফয়েজ লেক, পতেঙ্গা সি বিচ , বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার, ভাটিয়ারী লেক, খেজুরতলা সি বিচ, জাম্বুরি/জাম্বুরা পার্ক (আগ্রাবাদ), হলুদিয়া প্রান্তিক লেক, ওয়ার সিমেট্রি, চন্দ্রনাথ পাহাড় । আরো অনেক জায়গা আছে কিন্তু সব তো লেখা সম্ভব না ।
•
ইংরেজ বিদ্রোহের সময়ে প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার আর মাস্টারদা সূর্যসেন ছিল অনন্য নাম । বাংলার মিউজিক ব্যান্ডের অধিকাংশ ঢাকা এবং চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল । বাংলার মিউজিক জগতের লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চু এবং পার্থ বড়ুয়ার জন্ম চট্টগ্রামে । বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বসেরা ওপেনার তামিম ইকবালের জন্ম চট্টগ্রাম । বাংলাদেশের হয়ে একমাত্র নোবেল বিজয়ী ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মও চট্টগ্রাম । কিংবদন্তি লেখক আহমদ ছফা'র জন্মও হয়েছিল চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় । বাংলা চলচ্চিত্রের শাবানা আর আলমগীর জুটির কথা মনে আছে ? বাংলা চলচ্চিত্রের এই কিংবদন্তিও চট্টগ্রামেরই সন্তান ছিলেন ।
•
"চট্টগ্রাম বাংলাদেশের প্রথম প্রতিষ্ঠিত জেলা"- তথ্যটা জানার পরেই চট্টগ্রাম সম্পর্কে খুঁটি নাটি জানার আগ্রহ হয়েছিল আমার । কিন্তু কোন জায়গায় না গিয়ে সেটা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করা অসম্ভব । তবুও যতটুকু পেরেছি লেখার চেষ্টা করেছি । কিন্তু ওয়েবসাইট তো আর ওই এলাকার মানুষের জীবনযাপন আর আচার-আচরণ নিয়ে ধারণা দেয় না । তাই এইসব বিষয় লেখা সম্ভব ছিল না । তবে ইচ্ছা আছে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখানকার ভাষা শেখার এবং জীবনের একটা ছোট অংশ হলেও চট্টগ্রামে সাথে কাটানোর ।
•
•
ইংরেজ বিদ্রোহের সময়ে প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার আর মাস্টারদা সূর্যসেন ছিল অনন্য নাম । বাংলার মিউজিক ব্যান্ডের অধিকাংশ ঢাকা এবং চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল । বাংলার মিউজিক জগতের লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চু এবং পার্থ বড়ুয়ার জন্ম চট্টগ্রামে । বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বসেরা ওপেনার তামিম ইকবালের জন্ম চট্টগ্রাম । বাংলাদেশের হয়ে একমাত্র নোবেল বিজয়ী ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মও চট্টগ্রাম । কিংবদন্তি লেখক আহমদ ছফা'র জন্মও হয়েছিল চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় । বাংলা চলচ্চিত্রের শাবানা আর আলমগীর জুটির কথা মনে আছে ? বাংলা চলচ্চিত্রের এই কিংবদন্তিও চট্টগ্রামেরই সন্তান ছিলেন ।
•
"চট্টগ্রাম বাংলাদেশের প্রথম প্রতিষ্ঠিত জেলা"- তথ্যটা জানার পরেই চট্টগ্রাম সম্পর্কে খুঁটি নাটি জানার আগ্রহ হয়েছিল আমার । কিন্তু কোন জায়গায় না গিয়ে সেটা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করা অসম্ভব । তবুও যতটুকু পেরেছি লেখার চেষ্টা করেছি । কিন্তু ওয়েবসাইট তো আর ওই এলাকার মানুষের জীবনযাপন আর আচার-আচরণ নিয়ে ধারণা দেয় না । তাই এইসব বিষয় লেখা সম্ভব ছিল না । তবে ইচ্ছা আছে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখানকার ভাষা শেখার এবং জীবনের একটা ছোট অংশ হলেও চট্টগ্রামে সাথে কাটানোর ।
•
Writer:- রুদ্র আহমেদ
তথ্যসূত্র:- উইকিপিডিয়া, ভ্রমণ গাইড এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইট ।