•
অর্থনৈতিক দিকে থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ জেলা কোনটি জানেন ?
প্রশ্নটা শুনে আমি ভেবেছিলাম হয়তো ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম হবে । কিন্ত উত্তর পর্বে যে চমক অপেক্ষা করছিলো তা আমার জানা ছিল না । অর্থনৈতিক ভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ জেলা হচ্ছে সিলেট । সিলেটের প্রধান অর্থকরী ফসল হচ্ছে চা এবং এই চায়ের জন্যই বিখ্যাত সিলেট । এছাড়া সিলেটের বালু, পাথর, প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে প্রাপ্ত মুদ্রা সিলেটকে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ করেছে । সিলেটের বহু সংখ্যক মানুষ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এবং বিশেষ করে লন্ডনে বাস করে । তারা প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা এই দেশে পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে ।
•
বিখ্যাত চিত্রনায়ক সালমান শাহ'র জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলায় । তাকে এই বাংলার কে না চেনে ? ছোট, বড়, বুড়া সবাই তাকে বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নায়ক বলে থাকেন । তার অভিনীত চলচ্চিত্রের সংখ্যা ২৭ টি এবং সবগুলো চলচ্চিত্রই ছিল ব্যবসাসফল । তার ড্রেস কোড তরুণরা ট্রেন্ড হিসেবে ফলো করতো । সালমান শাহ নামেই সর্বাধিক পরিচিত হলেও তার আসল নামটা ছিল শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন । তবে আজকের আলোচনার বিষয় সে না, বরং তার জেলা সিলেট ।
•
সিলেটের ব্র্যান্ডিং নাম, "প্রকৃতি কন্যা সিলেট ।"
•
বিখ্যাত চিত্রনায়ক সালমান শাহ'র জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলায় । তাকে এই বাংলার কে না চেনে ? ছোট, বড়, বুড়া সবাই তাকে বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নায়ক বলে থাকেন । তার অভিনীত চলচ্চিত্রের সংখ্যা ২৭ টি এবং সবগুলো চলচ্চিত্রই ছিল ব্যবসাসফল । তার ড্রেস কোড তরুণরা ট্রেন্ড হিসেবে ফলো করতো । সালমান শাহ নামেই সর্বাধিক পরিচিত হলেও তার আসল নামটা ছিল শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন । তবে আজকের আলোচনার বিষয় সে না, বরং তার জেলা সিলেট ।
•
সিলেটের ব্র্যান্ডিং নাম, "প্রকৃতি কন্যা সিলেট ।"
কোন জেলাকে অন্য জেলাগুলোর থেকে আলাদা করে পরিচিত করানোর জন্য, জেলাটির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলো বিকশিত করার জন্যে এই জেলা ব্র্যান্ডিং করা হয় । কোন জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্য গুলো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়েই জেলা ব্র্যান্ডিং করা হয়েছে ।
•
সিলেটকে বাংলাদেশের আধ্যাত্মিক রাজধানী বলা হয় !! স্বাধীনতার পর থেকে দেশের সব অর্থমন্ত্রীই ছিলেন সিলেটের সন্তান । দেশের উত্তর-পূর্ব ভাগের একটি প্রধান শহর, সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত সিলেটের নামকরণেও রয়েছে দারুণ একটা ঘটনা । যদিও সিলেটের নামকরণ নিয়ে নানা মানুষ নানা কথা বলে ।
•
নামকরণ:-
•
সিলেটকে বাংলাদেশের আধ্যাত্মিক রাজধানী বলা হয় !! স্বাধীনতার পর থেকে দেশের সব অর্থমন্ত্রীই ছিলেন সিলেটের সন্তান । দেশের উত্তর-পূর্ব ভাগের একটি প্রধান শহর, সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত সিলেটের নামকরণেও রয়েছে দারুণ একটা ঘটনা । যদিও সিলেটের নামকরণ নিয়ে নানা মানুষ নানা কথা বলে ।
•
নামকরণ:-
১৩০৩ সালে হযরত শাহজালাল (রা:) ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যেই শ্রীহট্টের দিকে যাত্রা করেন । তখন তৎকালীন রাজা গৌড়গোবিন্দ, শাহজালাল (রা:) কে থামানোর উদ্দেশ্যে তার তথাকথিত জাদুশক্তি দ্বারা শীহট্ট সীমান্তে পাথরের দেয়াল বা, পাহাড়ের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছিলেন । তখন শাহজালাল (রা:), তার অলৌকিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে "শিল হট্" বলতেই পাথরের দেয়ালটা সরে যায় । "শিল" শব্দের অর্থ পাথর এবং, "হট্" অর্থ হচ্ছে, সরে যাও । এই "শিল হট্" থেকে সময়ের ব্যবধানে নামের বিবর্তন হয়ে "সিলেট" হয়েছে বলে ধারণা করা হয় । কিন্তু অনেকের কাছে এই ব্যাখ্যা যুক্তিহীন ।
•
অনেকে মনে করেন, সিলেটের নামকরণ হয়েছে ব্রিটিশ আমলে । আসাম গেজটিয়ারেই প্রথম শ্রীহট্টকে "সিলহেট" (Sylhet) উদ্ধৃত হতে দেখা যায় । তৎকালীন ব্রিটিশ শাসকের কাছে বাংলার অন্যান্য যুক্ত শব্দের বিবর্তনের পাশাশাশি "শ্রীহট্ট" শব্দটিও পুরোপুরি ভিন্ন মাত্রার "সিলহেট" শব্দে বিবর্তিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয় । পরবর্তীতে আরো কিছু সময় পার হওয়ার পর "সিলহেট" থেকে "সিলেট" নামকরণ হয়েছে । এগুলো বাদেও বেশ কিছু কাহিনী প্রচলিত আছে সিলেটের নামকরণ নিয়ে ।
•
বহুযুগ ধরেই সিলেট একটি বাণিজ্যিক শহর হিসেবে প্রচলিত । প্রাচীন 'হরিকেল রাজত্ব' এর মূল ভূখন্ড ছিল সিলেট । হযরত শাহজালাল (রা:) মক্কা থেকে রওনা হয়ে, দিল্লী পার করে সিলেটে এসে পৌঁছান । তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কারণে এবং ৩৬০ অনুসারীদের মাধ্যমেই প্রথমে সিলেট অঞ্চলে এবং পরে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে ইসলাম । এই শাহজালাল (রা:) এর নাম অনুসারেই সিলেটের নাম হয়েছিল "জালালাবাদ" ।
•
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে ভারতের লস্করেরা সিলেট এলাকায় তাঁবেদারি শাসন চালাতো । ১৭৭৮ সালে রবার্ট লিন্ডসে কে এই অঞ্চলের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল । ১৭৮১ সালের বন্যায় এই অঞ্চলে অসংখ্য ফসল বিনষ্ট হয় এবং অনেক পাখি মারা যায় । আর এর কারণ হিসেবে স্থানীয়রা ব্রিটিশদের দায়ী করে । তখন সৈয়দ মাহাদী এবং সৈয়দ হাদী লিন্ডসের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন । ফলশ্রুতিতে অনেক সিলেটি সিলেট ছেড়ে চলে যায় এবং লন্ডনে বসতি গড়ে তোলে ।
•
সিলেটের দর্শনীয় স্থান সমূহ:-
•
অনেকে মনে করেন, সিলেটের নামকরণ হয়েছে ব্রিটিশ আমলে । আসাম গেজটিয়ারেই প্রথম শ্রীহট্টকে "সিলহেট" (Sylhet) উদ্ধৃত হতে দেখা যায় । তৎকালীন ব্রিটিশ শাসকের কাছে বাংলার অন্যান্য যুক্ত শব্দের বিবর্তনের পাশাশাশি "শ্রীহট্ট" শব্দটিও পুরোপুরি ভিন্ন মাত্রার "সিলহেট" শব্দে বিবর্তিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয় । পরবর্তীতে আরো কিছু সময় পার হওয়ার পর "সিলহেট" থেকে "সিলেট" নামকরণ হয়েছে । এগুলো বাদেও বেশ কিছু কাহিনী প্রচলিত আছে সিলেটের নামকরণ নিয়ে ।
•
বহুযুগ ধরেই সিলেট একটি বাণিজ্যিক শহর হিসেবে প্রচলিত । প্রাচীন 'হরিকেল রাজত্ব' এর মূল ভূখন্ড ছিল সিলেট । হযরত শাহজালাল (রা:) মক্কা থেকে রওনা হয়ে, দিল্লী পার করে সিলেটে এসে পৌঁছান । তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কারণে এবং ৩৬০ অনুসারীদের মাধ্যমেই প্রথমে সিলেট অঞ্চলে এবং পরে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে ইসলাম । এই শাহজালাল (রা:) এর নাম অনুসারেই সিলেটের নাম হয়েছিল "জালালাবাদ" ।
•
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে ভারতের লস্করেরা সিলেট এলাকায় তাঁবেদারি শাসন চালাতো । ১৭৭৮ সালে রবার্ট লিন্ডসে কে এই অঞ্চলের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল । ১৭৮১ সালের বন্যায় এই অঞ্চলে অসংখ্য ফসল বিনষ্ট হয় এবং অনেক পাখি মারা যায় । আর এর কারণ হিসেবে স্থানীয়রা ব্রিটিশদের দায়ী করে । তখন সৈয়দ মাহাদী এবং সৈয়দ হাদী লিন্ডসের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন । ফলশ্রুতিতে অনেক সিলেটি সিলেট ছেড়ে চলে যায় এবং লন্ডনে বসতি গড়ে তোলে ।
•
সিলেটের দর্শনীয় স্থান সমূহ:-
হযরত শাহজালাল (রা:)'র দরগা, শাহ পরানের মাজার, ক্বীন ব্রিজ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টিলাগড় ইকোপার্ক, এমসি (মুরারিচাঁদ) কলেজ, শ্রীমঙ্গল রাবার বাগান, লালাখাল, জাফলং, বিছনাকান্দি, লাক্কাতুরা ও মালনীছড়া চা বাগান, রাতার গুল এবং হাকালুকি হাওর ।
•
সিলেটের বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ:-
•
সিলেটের বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ:-
বাংলাদেশের পথিকৃৎ একজন মরমী কবি এবং বাউল শিল্পী হাসন রাজা এই সিলেটের সন্তান ছিলেন । বাংলা সাহিত্যের অন্যতম ঔপন্যাসিক, ছোট গল্পকার এবং রম্যরচয়িতা সৈয়দ মুজতবা আলীর জন্ম হয়েছিল সিলেটের করিম গঞ্জে । আগেই বলেছি চলচ্চিত্রের জগতে বাংলার কিংবদন্তি নায়ক সালমান শাহ এর জন্ম সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলায় । বিখ্যাত মহিলা শিল্পী রুনা লায়লা, মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তি বাহিনীর প্রধান জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী ছিলেন সিলেটের কৃতী সন্তান ।
•
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম...
বন্দে মায়া লাগাইছে...
কেন পিরিতি বাড়াইলা রে বন্ধু...
গাড়ি চলে না...
বসন্ত বাতাসে সইগো...
•
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম...
বন্দে মায়া লাগাইছে...
কেন পিরিতি বাড়াইলা রে বন্ধু...
গাড়ি চলে না...
বসন্ত বাতাসে সইগো...
এই কিংবদন্তি তুল্য গানগুলোর লেখক এবং গায়ক ছিলেন সিলেটের সুনামগঞ্জের সন্তান সম্রাট শাহ আব্দুল করিম ।
•
সিলেট জেলার মধ্যে ১৩ টি উপজেলা রয়েছে । এগুলো হলো:-
•
সিলেট জেলার মধ্যে ১৩ টি উপজেলা রয়েছে । এগুলো হলো:-
ফেঞ্চুগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, কোম্পানিগঞ্জ, বিশ্বনাথ, গোলাপগঞ্জ, জকিগঞ্জ, ওসমানীনগর, কানাইঘাট, দক্ষিণ সুরমা, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, বালাগঞ্জ এবং সিলেট সদর । সিলেট জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৭৭৫ সালে !! সিলেট বিভাগের মোট আয়তন হলো ১২, ৫৫৮ বর্গ কিলোমিটার এবং এর মধ্যে সিলেট জেলার আয়তন ৩,৪৫২ বর্গ কিলোমিটার ।
•
সিলেটের নিজস্ব বর্ণমালা আছে । এটাকে বলা হয় "সিলটি নাগরি লিপি" । সিলেট ছাড়াও আসামের বরাক উপত্যকায়, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং কিশোরগঞ্জ জেলায় ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই লিপি অপ্রচলিত । এই নাগরি লিপি দিয়ে সংস্কৃত বা প্রাকৃত লেখা হতো না, বরং সিলেটি ভাষাই লেখা হতো । এই নাগরি লিপির উৎপত্তি মূলত ব্রাক্ষ্মী লিপি থেকে, কিন্তু সিলেটের মুসলমানরা ব্রাক্ষ্মী লিপি ব্যবহার করতে অস্বীকৃতি জানান । তারা তাদের ধর্মীয় অনুভূতিকে প্রাধান্য দিয়ে নতুন একটি লিপি তৈরির তাড়না অনুভব করেন আর এই তাড়না থেকেই নাগরি লিপির সৃষ্টি বলে ধারণা করা হয় ।
•
আগের একটি লেখায় আমার সিলেটপ্রীতি সম্পর্কে লিখেছিলাম । মূলত, সিলেটের ভাষার প্রতিই আমার যত আগ্রহ । ভাষাকে ঘিরে এখন সিলেটের সবকিছুর প্রতিই আগ্রহ জন্মে গেছে আমার আত্মা পর্যন্ত । প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত সিলেট আমাকে বরাবরই টানে আর এই টানকে উপেক্ষা করার মতো শক্তি বিধাতা আমাকে দেননি । এখন সুযোগের অভাবে যাওয়া হচ্ছে না, কিন্তু যখন সুযোগ আসবে তখন "হাতখড়ার ছালম" আর "সিলেটি সাত রঙা চা" এর মোহে পড়ে থাকবো অনাদিকাল ।
•
Writer:- রুদ্র আহমেদ
•
সিলেটের নিজস্ব বর্ণমালা আছে । এটাকে বলা হয় "সিলটি নাগরি লিপি" । সিলেট ছাড়াও আসামের বরাক উপত্যকায়, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং কিশোরগঞ্জ জেলায় ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই লিপি অপ্রচলিত । এই নাগরি লিপি দিয়ে সংস্কৃত বা প্রাকৃত লেখা হতো না, বরং সিলেটি ভাষাই লেখা হতো । এই নাগরি লিপির উৎপত্তি মূলত ব্রাক্ষ্মী লিপি থেকে, কিন্তু সিলেটের মুসলমানরা ব্রাক্ষ্মী লিপি ব্যবহার করতে অস্বীকৃতি জানান । তারা তাদের ধর্মীয় অনুভূতিকে প্রাধান্য দিয়ে নতুন একটি লিপি তৈরির তাড়না অনুভব করেন আর এই তাড়না থেকেই নাগরি লিপির সৃষ্টি বলে ধারণা করা হয় ।
•
আগের একটি লেখায় আমার সিলেটপ্রীতি সম্পর্কে লিখেছিলাম । মূলত, সিলেটের ভাষার প্রতিই আমার যত আগ্রহ । ভাষাকে ঘিরে এখন সিলেটের সবকিছুর প্রতিই আগ্রহ জন্মে গেছে আমার আত্মা পর্যন্ত । প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত সিলেট আমাকে বরাবরই টানে আর এই টানকে উপেক্ষা করার মতো শক্তি বিধাতা আমাকে দেননি । এখন সুযোগের অভাবে যাওয়া হচ্ছে না, কিন্তু যখন সুযোগ আসবে তখন "হাতখড়ার ছালম" আর "সিলেটি সাত রঙা চা" এর মোহে পড়ে থাকবো অনাদিকাল ।
•
Writer:- রুদ্র আহমেদ
তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া, বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইট ।